স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, চীন বাংলাদেশে টিকার ট্রায়াল করতে চেয়েছিল। আর এ জন্য অর্থ চেয়েছিল চীন। বাংলাদেশ তাতে রাজি হয়নি। বাংলাদেশের তরফে বলা হয়, অন্য দেশে করতে। চীনের কাছ থেকে আমরা টিকা কিনবো বলে জানায় বাংলাদেশ।
মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় নেপালকে মেডিকেল সামগ্রী উপহার প্রদান অনুষ্ঠানে এসব কথা জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী। বাংলাদেশের জনগণের কথা বিবেচনা করে সরকার এখন চীন থেকে টিকা আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তাদের সঙ্গে দুটি চুক্তির বিষয়ে কথাবার্তা হচ্ছে।
একটি চুক্তি সরাসরি টিকা ক্রয় বিষয়ে এবং আরেকটি বাংলাদেশে চীনের টিকা উৎপাদন নিয়ে। চীনের টিকা কবে নাগাদ আসতে পারে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমরা প্রস্তাব করেছি জুন-জুলাই থেকে আমাদের টিকা দেওয়ার জন্য। তাদের অনুমতি সাপেক্ষে আমরা ধীরে ধীরে টিকার চালান পাবো।
তারা রাজি হয়েছে, জুন-জুলাই মাস থেকে কিছু টিকা দেবে। এদিকে পাঁচ লাখ ডোজ করোনা টিকা আনতে চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর পরিবহন বিমান সি-১৩০জে। মঙ্গলবার সকাল ৮টা ১২ মিনিটে বিমানটি চীনের পথে যাত্রা শুরু করে। বাংলাদেশকে সিনোফার্মের এই টিকা উপহার দিচ্ছে চীন।