ঢাকা ০৮:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
দুর্গম সীমান্তবর্তী পাহাড়ি অঞ্চলে অভিযান, অস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার পাহাড়ের চলমান পরিস্থিতি সম্পর্কে আইএসপিআর আট ব্যাংক নেবে ৯২২ সিনিয়র অফিসার সিকিউরিটি প্রিন্টিং করপোরেশনে চাকরি, পদ ৭৮ বন্যা কবলিত দেড় হাজার পরিবারকে ত্রাণ সহায়তা দিল গুড নেইবারস জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীনে চাকরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আর্থিক অনুদান পেতে আবেদনের সময় বাড়ল, অনুদানের প্রস্তাব সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা ব্রিটিশ কাউন্সিল স্টাডি ইউকে অ্যালামনাই অ্যাওয়ার্ড, চারটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার, যুক্তরাজ্যে ভ্রমণের সুযোগ তাইওয়ানে পড়াশোনা: খণ্ডকালীন চাকরি ও স্কলারশিপের সুযোগ ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ, সঙ্গে দৈনিক ২০০ টাকা ভাতা

এবারে করোনার চিকিৎসায় ওষুধ আনছে ফাইজার

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৫৩:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ এপ্রিল ২০২১ ১৭৮ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক

করোনা প্রতিরোধে প্রথম টিকার পর এবারে রোগের চিকিৎসায় দুটি ‘অ্যান্টি-ভাইরাল’ ওষুধ নিয়ে কাজ করছে মার্কিন ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি ফাইজার। যার মধ্যে একটি মুখে গ্রহণের ওষুধ এবং অপরটি ইনজেকশনের মাধ্যম। করোনার চিকিৎসায় মুখে গ্রহণের ওষুধটি ২০২২ সাল নাগাদ বাজারে আসতে পারে।

ফাইজারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আলবার্ট বোরলা মঙ্গলবার মার্কিন গণমাধ্যম সিএনবিসিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে এই তথ্য জানান। মার্কিন কোম্পানি ফাইজার ও জার্মান প্রতিষ্ঠান বায়োএনটেক যৌথভাবে করোনার টিকা তৈরি করেছে। যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই টিকার প্রয়োগ চলছে।

আলবার্ট বোরলাছবি: টুইটার

বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে যুক্তরাজ্য গত বছরের ডিসেম্বরে ফাইজার-বায়োএনটেকের করোনার টিকার অনুমোদন দেয়। পরে অন্যান্য দেশও জরুরি ব্যবহারের জন্য এই টিকার অনুমোদন দেয়। ফাইজার-বায়োএনটেকের দাবি, তাদের উদ্ভাবিত করোনার টিকা ৯৫ শতাংশ কার্যকর।

এখন ফাইজার করোনার চিকিৎসায় ‘অ্যান্টি-ভাইরাল’ ওষুধ নিয়ে কাজ করছে। এ সম্পর্কে ফাইজারের সিইও আলবার্ট বোরলা বলেন, ‘আমরা আসলে দুটি ওষুধ (অ্যান্টি-ভাইরাল) নিয়ে কাজ করছি। একটি ইনজেশনের মাধ্যমে দেওয়ার ওষুধ। অন্যটি মুখে গ্রহণের ওষুধ।’

দুটি অ্যান্টি-ভাইরালের মধ্যে মুখে খাওয়ার ওষুধটির প্রতি বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলে জানান আলবার্ট বোরলা। তিনি বলেন, মুখে খাওয়ার ওষুধের একাধিক সুবিধা রয়েছে। তার মধ্যে একটি সুবিধা হলো এই ওষুধ গ্রহণের জন্য রোগীকে হাসপাতালে যেতে হবে না। ঘরে বসেই ওষুধটি নেওয়া যাবে।

আলবার্ট বোরলা বলেন, সবকিছু ঠিকঠাকভাবে এগোলে তাঁরা এখন যে গতিতে কাজ করছেন, সেই একই গতিতে তাঁরা ওষুধটি তৈরির প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করবেন। নিয়ন্ত্রক সংস্থা যদি তাঁদের মতো গতিশীলভাবে কাজ করে, তাহলে তাঁর আশা, চলতি বছরের শেষ নাগাদ ওষুধটি তৈরি হয়ে যাবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

এবারে করোনার চিকিৎসায় ওষুধ আনছে ফাইজার

আপডেট সময় : ০৪:৫৩:৫৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৮ এপ্রিল ২০২১

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক

করোনা প্রতিরোধে প্রথম টিকার পর এবারে রোগের চিকিৎসায় দুটি ‘অ্যান্টি-ভাইরাল’ ওষুধ নিয়ে কাজ করছে মার্কিন ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি ফাইজার। যার মধ্যে একটি মুখে গ্রহণের ওষুধ এবং অপরটি ইনজেকশনের মাধ্যম। করোনার চিকিৎসায় মুখে গ্রহণের ওষুধটি ২০২২ সাল নাগাদ বাজারে আসতে পারে।

ফাইজারের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) আলবার্ট বোরলা মঙ্গলবার মার্কিন গণমাধ্যম সিএনবিসিকে দেয়া সাক্ষাৎকারে এই তথ্য জানান। মার্কিন কোম্পানি ফাইজার ও জার্মান প্রতিষ্ঠান বায়োএনটেক যৌথভাবে করোনার টিকা তৈরি করেছে। যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই টিকার প্রয়োগ চলছে।

আলবার্ট বোরলাছবি: টুইটার

বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে যুক্তরাজ্য গত বছরের ডিসেম্বরে ফাইজার-বায়োএনটেকের করোনার টিকার অনুমোদন দেয়। পরে অন্যান্য দেশও জরুরি ব্যবহারের জন্য এই টিকার অনুমোদন দেয়। ফাইজার-বায়োএনটেকের দাবি, তাদের উদ্ভাবিত করোনার টিকা ৯৫ শতাংশ কার্যকর।

এখন ফাইজার করোনার চিকিৎসায় ‘অ্যান্টি-ভাইরাল’ ওষুধ নিয়ে কাজ করছে। এ সম্পর্কে ফাইজারের সিইও আলবার্ট বোরলা বলেন, ‘আমরা আসলে দুটি ওষুধ (অ্যান্টি-ভাইরাল) নিয়ে কাজ করছি। একটি ইনজেশনের মাধ্যমে দেওয়ার ওষুধ। অন্যটি মুখে গ্রহণের ওষুধ।’

দুটি অ্যান্টি-ভাইরালের মধ্যে মুখে খাওয়ার ওষুধটির প্রতি বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলে জানান আলবার্ট বোরলা। তিনি বলেন, মুখে খাওয়ার ওষুধের একাধিক সুবিধা রয়েছে। তার মধ্যে একটি সুবিধা হলো এই ওষুধ গ্রহণের জন্য রোগীকে হাসপাতালে যেতে হবে না। ঘরে বসেই ওষুধটি নেওয়া যাবে।

আলবার্ট বোরলা বলেন, সবকিছু ঠিকঠাকভাবে এগোলে তাঁরা এখন যে গতিতে কাজ করছেন, সেই একই গতিতে তাঁরা ওষুধটি তৈরির প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন করবেন। নিয়ন্ত্রক সংস্থা যদি তাঁদের মতো গতিশীলভাবে কাজ করে, তাহলে তাঁর আশা, চলতি বছরের শেষ নাগাদ ওষুধটি তৈরি হয়ে যাবে।