ঢাকা ১২:০৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আর্থিক অনুদান পেতে আবেদনের সময় বাড়ল, অনুদানের প্রস্তাব সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা ব্রিটিশ কাউন্সিল স্টাডি ইউকে অ্যালামনাই অ্যাওয়ার্ড, চারটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার, যুক্তরাজ্যে ভ্রমণের সুযোগ তাইওয়ানে পড়াশোনা: খণ্ডকালীন চাকরি ও স্কলারশিপের সুযোগ ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ, সঙ্গে দৈনিক ২০০ টাকা ভাতা ছদ্মবেশে ভারতে পালাতে গিয়ে আটক শ্যামল দত্ত ও মোজাম্মেল বাবু বাংলাদেশে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় ভারতীয় নাগরিক গ্রেপ্তার ডিম-মুরগির দাম বেঁধে দিল সরকার শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১৯৩ জনের চাকরি পূজোয় ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে যা বললো ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

সাব-এডিটর হতে যোগ্যতা লাগে : নৌ-প্রতিমন্ত্রী

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:২৪:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ মার্চ ২০২১ ১৮৮ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক

সাব-এটিডরদের মূল্যায়ন করে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘এক একজন সাব-এডিটর একজন মেরোডোনা, মেসি…। তারা মাঠের চারদিকে খেলেন। স্টাইকার, ডিফেন্স সব জায়গায় খেলেন। গোল দেয়, গোল বাঁচায়। একজন সাব-এডিটর ইচ্ছে করলে বাংলাদেশে আগুন ধরিয়ে দিতে পারে। ইচ্ছে করলে একটা সংবাদকে মানুষের কাছে স্মরণীয়-বরণীয় করতে পারেন। আবার একটা সংবাদকে দুর্বলও করে দিতে পারেন। অফিসের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তাদের অপেক্ষা করতে হয়। একজন রিপোর্টার কী দিলো না দিলো তা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তাদের দেখতে হয়। সব রিপোর্টার কিন্তু সাব-এডিটর হয় না। তাই ইচ্ছা করলেই সাব-এডিটর হওয়া যায় না। এজন্য যোগ্যতা লাগে।

শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিল আয়োজিত ‘স্বাধীনতার সুবর্ণ-জয়ন্তী উপলক্ষে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা শীর্ষক’ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র হচ্ছে মন্তব্য করে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে যখন পদ্মা সেতু হচ্ছে, পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র হচ্ছে, সমুদ্র জয় করছে, গভীর সমুদ্র বন্দর হচ্ছে, মহাসড়ক করছে, এলিভেটেডে এক্সপ্রেস করছে, মেট্রোরেল হচ্ছে, ট্যানেল করছে এটা অনেকে মানতে পারছে না।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশ যখন করোনার মধ্যে ৪৩ বিলিয়ন রিজার্ভ হচ্ছে, তখন আমরা মানতে পারছি না। এই না মানার নেপথ্যে আছে ষড়যন্ত্র। সবচেয়ে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিচ্ছে, সেই সেনাবাহিনীকে নিয়েও ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সেনাবাহিনীকে নিয়ে ষড়যন্ত্রের অর্থ হচ্ছে আমাদের সার্বভৌমত্বকে নিয়ে ষড়যন্ত্র। কারণ তারা আমাদের সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করে।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে তার নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছিলো উল্লেখ করে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, কিন্তু বাস্তবে তার নাম মুছে ফেলা যায়নি, সম্ভব নয়। তার জন্মশতবার্ষিকী তাবত দুনিয়া পালন করছে। এই করোনা মহামারির মধ্যেও একের পর এক সরকার প্রধানরা বাংলাদেশে আসছেন। সেটা নিয়েও ষড়যন্ত্র করছে। আমাদের বন্ধু প্রতীম রাষ্ট্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী যেন আসতে না পারেন সেজন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সাম্প্রদায়িকতার বিষ ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। সুনামগঞ্জে আপনারা দেখেছেন কী নেক্কারজনক ঘটনা ঘটানো হয়েছে এবং আরও ঘটনার ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এই ব্যাপারে গণমাধ্যমকে স্বোচ্ছার হতে হবে।

বঙ্গবন্ধুর অবদানের কথা উল্লেখ করে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে আছি। বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা তো আলাদা কিছু নেই। ১৯৪৭ সালে যখন পাকিস্তান সৃষ্টি হয়েছে বঙ্গবন্ধু তখনই বাঙালি জাতির অধিকার ও স্বাধীনতার কথা চিন্তা করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, এই স্বাধীনতা আমাদের প্রকৃত স্বাধীনতা নয় এবং সেই জায়গা থেকে চিন্তা ভাবনা করতে করতেই তদান্তিন কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি কমরেড মনিকে ১৯৫৩ সালে বলেছিলেন আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতার কথা চিন্তা করছি।

সাংবাদিকদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু প্রেস কাউন্সিল গঠন করেছিলেন পেশাদার সাংবাদিকতা সৃষ্টি লক্ষ্যে। পেশাদার সাংবাদিকতা যদি না আসে তাহলে আমাদের এই সেক্টরটা দুর্বল হয়ে যাবে। কিন্তু ৭৫’র পরবর্তীতে সাংবাদিকতার জায়গাটাকে কলঙ্কিত করা হয়েছে, কুলশিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু জানতেন বাংলাদেশের গণমাধ্যম যত শক্তিশালী হবে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণমাধ্যম প্রধানমন্ত্রী। এটা আমার বলার কিছু নাই। আপনারা ভালো জানেন। আমি বলি তিনি একজন এটাছ প্রধানমন্ত্রী। এমন কোনো জায়গা নাই যেখানে তার নজর নেই। এই যে শিশুদের নিয়ে আমরা এখানে প্রোগ্রাম করছি। এই শিশুদের নিয়ে তার ভাবনা কথা বার্তা, তার যে কর্মসূচি তা চিন্তাই করা যায় না। আজকের শিশুরা আগামী দিনের যে নেতৃত্ব দিবেন সেই শিশুরা কীভাবে বড় হবেন তা তিনি চিন্তা করছেন। শিশুদেরকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর যে ভাবনা তা মানুষের কাছাকাছি নিয়ে যেতে হবে। সেজন্য গণমাধ্যম একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘৭৫-এ বঙ্গবন্ধুকে হারানোর পর এত ডায়নামিক লিডারশিপ আমরা পাই নাই। যেটা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে পাই। শুধু প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বলছি না। তিনি যখন ১৯৮১ সালে সামরিক জান্তা জিয়াউর রহমানকে চ্যালেঞ্জ করে বাংলাদেশে আসলেন, তখন তাকে ৩২ নম্বর বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয় নাই। তখন তিনি বলেছিলেন, আমি ক্ষমতার জন্য বাংলাদেশে আসি নাই। বাংলার মানুষের জন্য কাজ করতে এসেছি। ৪০ বছরে তিনি প্রমাণ করেছেন বাংলাদেশের একমাত্র নেতৃত্ব শেখ হাসিনা যিনি মানুষের জন্য কাজ করেন, দেশের জন্য কাজ করেন তার ব্যক্তিগত কোনো চাওয়া পাওয়া নেই।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

সাব-এডিটর হতে যোগ্যতা লাগে : নৌ-প্রতিমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৫:২৪:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ মার্চ ২০২১

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক

সাব-এটিডরদের মূল্যায়ন করে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘এক একজন সাব-এডিটর একজন মেরোডোনা, মেসি…। তারা মাঠের চারদিকে খেলেন। স্টাইকার, ডিফেন্স সব জায়গায় খেলেন। গোল দেয়, গোল বাঁচায়। একজন সাব-এডিটর ইচ্ছে করলে বাংলাদেশে আগুন ধরিয়ে দিতে পারে। ইচ্ছে করলে একটা সংবাদকে মানুষের কাছে স্মরণীয়-বরণীয় করতে পারেন। আবার একটা সংবাদকে দুর্বলও করে দিতে পারেন। অফিসের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তাদের অপেক্ষা করতে হয়। একজন রিপোর্টার কী দিলো না দিলো তা পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তাদের দেখতে হয়। সব রিপোর্টার কিন্তু সাব-এডিটর হয় না। তাই ইচ্ছা করলেই সাব-এডিটর হওয়া যায় না। এজন্য যোগ্যতা লাগে।

শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিল আয়োজিত ‘স্বাধীনতার সুবর্ণ-জয়ন্তী উপলক্ষে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা শীর্ষক’ অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
বাংলাদেশ নিয়ে অনেক ষড়যন্ত্র হচ্ছে মন্তব্য করে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে যখন পদ্মা সেতু হচ্ছে, পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র হচ্ছে, সমুদ্র জয় করছে, গভীর সমুদ্র বন্দর হচ্ছে, মহাসড়ক করছে, এলিভেটেডে এক্সপ্রেস করছে, মেট্রোরেল হচ্ছে, ট্যানেল করছে এটা অনেকে মানতে পারছে না।

খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশ যখন করোনার মধ্যে ৪৩ বিলিয়ন রিজার্ভ হচ্ছে, তখন আমরা মানতে পারছি না। এই না মানার নেপথ্যে আছে ষড়যন্ত্র। সবচেয়ে দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনী আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষার ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দিচ্ছে, সেই সেনাবাহিনীকে নিয়েও ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সেনাবাহিনীকে নিয়ে ষড়যন্ত্রের অর্থ হচ্ছে আমাদের সার্বভৌমত্বকে নিয়ে ষড়যন্ত্র। কারণ তারা আমাদের সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করে।

বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে তার নাম মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছিলো উল্লেখ করে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, কিন্তু বাস্তবে তার নাম মুছে ফেলা যায়নি, সম্ভব নয়। তার জন্মশতবার্ষিকী তাবত দুনিয়া পালন করছে। এই করোনা মহামারির মধ্যেও একের পর এক সরকার প্রধানরা বাংলাদেশে আসছেন। সেটা নিয়েও ষড়যন্ত্র করছে। আমাদের বন্ধু প্রতীম রাষ্ট্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী যেন আসতে না পারেন সেজন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে। সাম্প্রদায়িকতার বিষ ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। সুনামগঞ্জে আপনারা দেখেছেন কী নেক্কারজনক ঘটনা ঘটানো হয়েছে এবং আরও ঘটনার ষড়যন্ত্র হচ্ছে। এই ব্যাপারে গণমাধ্যমকে স্বোচ্ছার হতে হবে।

বঙ্গবন্ধুর অবদানের কথা উল্লেখ করে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে আছি। বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা তো আলাদা কিছু নেই। ১৯৪৭ সালে যখন পাকিস্তান সৃষ্টি হয়েছে বঙ্গবন্ধু তখনই বাঙালি জাতির অধিকার ও স্বাধীনতার কথা চিন্তা করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, এই স্বাধীনতা আমাদের প্রকৃত স্বাধীনতা নয় এবং সেই জায়গা থেকে চিন্তা ভাবনা করতে করতেই তদান্তিন কমিউনিস্ট পার্টির সভাপতি কমরেড মনিকে ১৯৫৩ সালে বলেছিলেন আমি বাংলাদেশের স্বাধীনতার কথা চিন্তা করছি।

সাংবাদিকদের প্রতি বঙ্গবন্ধুর ভূমিকা তুলে ধরে প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু প্রেস কাউন্সিল গঠন করেছিলেন পেশাদার সাংবাদিকতা সৃষ্টি লক্ষ্যে। পেশাদার সাংবাদিকতা যদি না আসে তাহলে আমাদের এই সেক্টরটা দুর্বল হয়ে যাবে। কিন্তু ৭৫’র পরবর্তীতে সাংবাদিকতার জায়গাটাকে কলঙ্কিত করা হয়েছে, কুলশিত হয়েছে। বঙ্গবন্ধু জানতেন বাংলাদেশের গণমাধ্যম যত শক্তিশালী হবে গণতন্ত্র শক্তিশালী হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণমাধ্যম প্রধানমন্ত্রী। এটা আমার বলার কিছু নাই। আপনারা ভালো জানেন। আমি বলি তিনি একজন এটাছ প্রধানমন্ত্রী। এমন কোনো জায়গা নাই যেখানে তার নজর নেই। এই যে শিশুদের নিয়ে আমরা এখানে প্রোগ্রাম করছি। এই শিশুদের নিয়ে তার ভাবনা কথা বার্তা, তার যে কর্মসূচি তা চিন্তাই করা যায় না। আজকের শিশুরা আগামী দিনের যে নেতৃত্ব দিবেন সেই শিশুরা কীভাবে বড় হবেন তা তিনি চিন্তা করছেন। শিশুদেরকে নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর যে ভাবনা তা মানুষের কাছাকাছি নিয়ে যেতে হবে। সেজন্য গণমাধ্যম একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘৭৫-এ বঙ্গবন্ধুকে হারানোর পর এত ডায়নামিক লিডারশিপ আমরা পাই নাই। যেটা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে পাই। শুধু প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বলছি না। তিনি যখন ১৯৮১ সালে সামরিক জান্তা জিয়াউর রহমানকে চ্যালেঞ্জ করে বাংলাদেশে আসলেন, তখন তাকে ৩২ নম্বর বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হয় নাই। তখন তিনি বলেছিলেন, আমি ক্ষমতার জন্য বাংলাদেশে আসি নাই। বাংলার মানুষের জন্য কাজ করতে এসেছি। ৪০ বছরে তিনি প্রমাণ করেছেন বাংলাদেশের একমাত্র নেতৃত্ব শেখ হাসিনা যিনি মানুষের জন্য কাজ করেন, দেশের জন্য কাজ করেন তার ব্যক্তিগত কোনো চাওয়া পাওয়া নেই।