ঢাকা ০১:৫৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

লকডাউনের ঘোষণায় ফেরিঘাটে যাত্রী চাপ বাড়ছে

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০১:৫৪:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুন ২০২১ ১৭৬ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ছবি সংগৃহিত

সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া রুখতে কভিড জাতীয় কমিট কঠোর লকডা নের সুপারিশের পর থেকেই দক্ষিণা ও পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের ঘরে ফেরার ভিড় বাড়ছে ফেরিঘাটে। পণ্যবাহী ট্রাকের সঙ্গে মানুষের গদাগাদি যাত্রা আশঙ্কা ছড়াচ্ছে।

সোমবার থেকে এক সপ্তাহের কঠোর লকডাউনের আসছে এমন খবরে মনিবার ভোর থেকেই ঢাকা ছাড়ছেন হাজারো মানুষ। যার প্রমাণ মেলে ফেরিঘাটে। এদিন মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ফেরিতে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। কঠোর লকডাউনের কথা শুনে শনিবার সকাল থেকে যাত্রীদের ভিড় বেড়ে গেছে ঘাটে। সড়কে চেকপোস্ট বসিয়েও মানুষকে আটকানো সম্ভব হচ্ছে না। বিকল্প পথে ঘাটে পৌছাছে মানুষ।

দূরপাল্লার যানবাহন, ট্রেন, লঞ্চ বন্ধ। মানুষের যাবার পথ একমাত্র সড়কপথে তাও বিকল্প যানবাহনে। এজন্য কয়েকগুণ বেশি ভাড়া এবং নানা যন্ত্রণাতো রয়েছেই। ফেরিতে স্বাস্থ্যবিধি ও শারীরিক দূরত্ব কোনটাই মানতে দেখা যাচ্ছে না।

নৌরুটের ফেরিগুলোতে ঢাকা ও দক্ষিণাঞ্চল উভয়মুখী অসংখ্য যাত্রীকে পারাপার হতে দেখা গিয়েছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের ভিড়ও বৃদ্ধি বেড়ে চলেছে। পণ্যবাহী ও জরুরি যানবাহন পারাপারের সময় যাত্রীরা উঠে যাচ্ছে ফেরিতে। ছোট যানবাহন ফেরি দিয়ে পার হচ্ছে।

বাংলাবাজার ঘাট থেকেও ফেরিতে করে শিমুলিয়াঘাটে আসছেন অনেক যাত্রী। এই নৌরুটে চলাচলকারী ১৬টি ফেরি চলাচল করছে।

জলমগ্ন  ফেরিঘাটের  সংযোগ সড়ক

বিআইডব্লিউটিসি’র ম্যানেজার ফয়সাল হোসেন সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, সবক’টি ফেরি চলাচল করছে। লকডাউনের নিয়ম অনুযায়ী, শুধু পণ্যবাহী ও জরুরি যান পারাপারের কথা থাকলেও লঞ্চ ও স্পিডবোর্ট বন্ধ থাকায় যাত্রীদের চাপ বেশি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

লকডাউনের ঘোষণায় ফেরিঘাটে যাত্রী চাপ বাড়ছে

আপডেট সময় : ০১:৫৪:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ জুন ২০২১

ছবি সংগৃহিত

সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়া রুখতে কভিড জাতীয় কমিট কঠোর লকডা নের সুপারিশের পর থেকেই দক্ষিণা ও পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের ঘরে ফেরার ভিড় বাড়ছে ফেরিঘাটে। পণ্যবাহী ট্রাকের সঙ্গে মানুষের গদাগাদি যাত্রা আশঙ্কা ছড়াচ্ছে।

সোমবার থেকে এক সপ্তাহের কঠোর লকডাউনের আসছে এমন খবরে মনিবার ভোর থেকেই ঢাকা ছাড়ছেন হাজারো মানুষ। যার প্রমাণ মেলে ফেরিঘাটে। এদিন মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে ফেরিতে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। কঠোর লকডাউনের কথা শুনে শনিবার সকাল থেকে যাত্রীদের ভিড় বেড়ে গেছে ঘাটে। সড়কে চেকপোস্ট বসিয়েও মানুষকে আটকানো সম্ভব হচ্ছে না। বিকল্প পথে ঘাটে পৌছাছে মানুষ।

দূরপাল্লার যানবাহন, ট্রেন, লঞ্চ বন্ধ। মানুষের যাবার পথ একমাত্র সড়কপথে তাও বিকল্প যানবাহনে। এজন্য কয়েকগুণ বেশি ভাড়া এবং নানা যন্ত্রণাতো রয়েছেই। ফেরিতে স্বাস্থ্যবিধি ও শারীরিক দূরত্ব কোনটাই মানতে দেখা যাচ্ছে না।

নৌরুটের ফেরিগুলোতে ঢাকা ও দক্ষিণাঞ্চল উভয়মুখী অসংখ্য যাত্রীকে পারাপার হতে দেখা গিয়েছে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের ভিড়ও বৃদ্ধি বেড়ে চলেছে। পণ্যবাহী ও জরুরি যানবাহন পারাপারের সময় যাত্রীরা উঠে যাচ্ছে ফেরিতে। ছোট যানবাহন ফেরি দিয়ে পার হচ্ছে।

বাংলাবাজার ঘাট থেকেও ফেরিতে করে শিমুলিয়াঘাটে আসছেন অনেক যাত্রী। এই নৌরুটে চলাচলকারী ১৬টি ফেরি চলাচল করছে।

জলমগ্ন  ফেরিঘাটের  সংযোগ সড়ক

বিআইডব্লিউটিসি’র ম্যানেজার ফয়সাল হোসেন সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, সবক’টি ফেরি চলাচল করছে। লকডাউনের নিয়ম অনুযায়ী, শুধু পণ্যবাহী ও জরুরি যান পারাপারের কথা থাকলেও লঞ্চ ও স্পিডবোর্ট বন্ধ থাকায় যাত্রীদের চাপ বেশি।