ঢাকা ০৭:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ নভেম্বর ২০২৩, ২৮ কার্তিক ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল উদ্বোধন

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:২১:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৭ অক্টোবর ২০২৩ ৫৭ বার পড়া হয়েছে

২ লাখ ৩০ হাজার বর্গমিটার বিস্তৃত তৃতীয় টার্মিনাল

ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল

বিশ্ব আকাশে শেখ হাসিনার উন্নয়ন স্মারক যাত্রা

দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

২ লাখ ৩০ হাজার বর্গমিটার বিস্তৃত তৃতীয় টার্মিনাল

তৃতীয় টার্মিনাল চালু হলে বছরে বাড়তি ১ কোটি ২০ লাখ যাত্রীকে সেবা দেওয়া সম্ভব হবে

সুপরিসর টার্মিনালে ৩৭টি উড়োজাহাজ রাখার ব্যবস্থা

 

বিশেষ প্রতিনিধি

রূপপুরে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ইউরেনিয়াম হস্তান্তরের রেশকে সঙ্গী করে শনিবার (৬ অক্টোবর)

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের

সুপরিসর ‘তৃতীয় টার্মিনাল’ এর যাত্রা শুরু হবে। নবনির্মিত টার্মিনালে থাকছে বিশ্বমানের সুযোগ-সুবিধা ও যাত্রীসেবা।

আন্তর্জাতিকমানের টার্মিনালে ১ হাজার ৪৪টি গাড়ি রাখার সক্ষমতাসহ বহুতল গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থা ছাড়াও

একসঙ্গে ৩৭টি উড়োজাহাজ পার্ক করে রাখার ব্যবস্থা। থাকছে ১৬টি ব্যাগেজ বেল্ট, এবং অতিরিক্ত ওজনের

ব্যাগেজের জন্য চারটি পৃথক বেল্ট থাকবে।

২০১৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী এই টার্মিনালের নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেছিলেন। নির্মাণে ব্যয় ২১

হাজার ৩৯৯ কোটি টাকা। যার ৫ হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশ এবং বাকি টাকার জোগানদাতা জাপান

ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)। এর নকশা করেছেন ব্যস্ততম সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি

বিমানবন্দরের নকশাকার রোহানি বাহারিন। তৃতীয় টার্মিনাল চালু হলে বছরে অতিরিক্ত ১ কোটি ২০ লাখ যাত্রীকে সেবা দেওয়া সম্ভব হবে।

বাংলাদেশের উন্নয়ন, পরিচিত এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গণে গুরুত্ব বেড়ে যাওয়ায় প্রধান বিমান বন্দরের

যাত্রীসেবা এবং পণ্যপরিবহনে কুলিয়ে ওঠা কঠিন হয়ে পড়ে। বর্তমান হজরত শাহজালাল বিমানবন্দরের

দুটো টার্মিনাল ঘিরে যাত্রী ও অন্যান্য সেবার সক্ষমতা ৮০ লাখ।

এমন পরিস্থিতিতে তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণ করে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেশকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিতেই

শেখ হাসিনার এই যুগান্তকারী উদ্যোগ। বর্হিবিশ্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের যে পতাকা প্রধানমন্ত্রী শেখ

হাসিনা বয়ে বেড়াচ্ছেন, তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের মধ্য উন্নয়নের ল্যান্ডস্ক্যাপ বিশ্ব আকাশে আরও প্রসারিত হল।

উন্নয়ন সক্ষমতা এবং স্বপ্নের বাস্তবায়নের যৌথ বসবাসের নাম বাংলাদেশ তা শেখ হাসিনা বিশ্বদরবারে

তুলে ধরতে সক্ষম হলেন। এই গর্বিত অর্জনের মালিক বাংলাদেশের মানুষ এবং বাস্তবায়নের মহানায়ক

শেখ হাসিনা। এটি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বিমান বন্দর হিসাবে প্রমাংসা কুড়াবে। বহুগুণ গুরুত্ব বেড়ে যাবে বাংলাদেশের।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে শনিবার খুলে যাবে বাংলাদেশের উন্নয়নের আরও একটি স্মারক।

যার রূপকার শেখ হাসিনা। জমকালো এই আয়োজনে দেশি-বিদেশি অতিথিরা অংশ নেবেন।

থাকবেন উড়োজাহাজ কোম্পানির মালিকসহ সংশ্লিষ্টসহ দেশের উচ্চপদস্থ সামরিক-বেসামরিক নাগরিকবৃন্দ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published.

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল উদ্বোধন

আপডেট সময় : ০৯:২১:১৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৭ অক্টোবর ২০২৩

 

বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল

বিশ্ব আকাশে শেখ হাসিনার উন্নয়ন স্মারক যাত্রা

দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর

২ লাখ ৩০ হাজার বর্গমিটার বিস্তৃত তৃতীয় টার্মিনাল

তৃতীয় টার্মিনাল চালু হলে বছরে বাড়তি ১ কোটি ২০ লাখ যাত্রীকে সেবা দেওয়া সম্ভব হবে

সুপরিসর টার্মিনালে ৩৭টি উড়োজাহাজ রাখার ব্যবস্থা

 

বিশেষ প্রতিনিধি

রূপপুরে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে ইউরেনিয়াম হস্তান্তরের রেশকে সঙ্গী করে শনিবার (৬ অক্টোবর)

বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের

সুপরিসর ‘তৃতীয় টার্মিনাল’ এর যাত্রা শুরু হবে। নবনির্মিত টার্মিনালে থাকছে বিশ্বমানের সুযোগ-সুবিধা ও যাত্রীসেবা।

আন্তর্জাতিকমানের টার্মিনালে ১ হাজার ৪৪টি গাড়ি রাখার সক্ষমতাসহ বহুতল গাড়ি পার্কিং ব্যবস্থা ছাড়াও

একসঙ্গে ৩৭টি উড়োজাহাজ পার্ক করে রাখার ব্যবস্থা। থাকছে ১৬টি ব্যাগেজ বেল্ট, এবং অতিরিক্ত ওজনের

ব্যাগেজের জন্য চারটি পৃথক বেল্ট থাকবে।

২০১৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী এই টার্মিনালের নির্মাণকাজের উদ্বোধন করেছিলেন। নির্মাণে ব্যয় ২১

হাজার ৩৯৯ কোটি টাকা। যার ৫ হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশ এবং বাকি টাকার জোগানদাতা জাপান

ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)। এর নকশা করেছেন ব্যস্ততম সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি

বিমানবন্দরের নকশাকার রোহানি বাহারিন। তৃতীয় টার্মিনাল চালু হলে বছরে অতিরিক্ত ১ কোটি ২০ লাখ যাত্রীকে সেবা দেওয়া সম্ভব হবে।

বাংলাদেশের উন্নয়ন, পরিচিত এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গণে গুরুত্ব বেড়ে যাওয়ায় প্রধান বিমান বন্দরের

যাত্রীসেবা এবং পণ্যপরিবহনে কুলিয়ে ওঠা কঠিন হয়ে পড়ে। বর্তমান হজরত শাহজালাল বিমানবন্দরের

দুটো টার্মিনাল ঘিরে যাত্রী ও অন্যান্য সেবার সক্ষমতা ৮০ লাখ।

এমন পরিস্থিতিতে তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণ করে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে দেশকে আরও এক ধাপ এগিয়ে নিতেই

শেখ হাসিনার এই যুগান্তকারী উদ্যোগ। বর্হিবিশ্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের যে পতাকা প্রধানমন্ত্রী শেখ

হাসিনা বয়ে বেড়াচ্ছেন, তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের মধ্য উন্নয়নের ল্যান্ডস্ক্যাপ বিশ্ব আকাশে আরও প্রসারিত হল।

উন্নয়ন সক্ষমতা এবং স্বপ্নের বাস্তবায়নের যৌথ বসবাসের নাম বাংলাদেশ তা শেখ হাসিনা বিশ্বদরবারে

তুলে ধরতে সক্ষম হলেন। এই গর্বিত অর্জনের মালিক বাংলাদেশের মানুষ এবং বাস্তবায়নের মহানায়ক

শেখ হাসিনা। এটি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম বিমান বন্দর হিসাবে প্রমাংসা কুড়াবে। বহুগুণ গুরুত্ব বেড়ে যাবে বাংলাদেশের।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে শনিবার খুলে যাবে বাংলাদেশের উন্নয়নের আরও একটি স্মারক।

যার রূপকার শেখ হাসিনা। জমকালো এই আয়োজনে দেশি-বিদেশি অতিথিরা অংশ নেবেন।

থাকবেন উড়োজাহাজ কোম্পানির মালিকসহ সংশ্লিষ্টসহ দেশের উচ্চপদস্থ সামরিক-বেসামরিক নাগরিকবৃন্দ।