ঢাকা ১২:০৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় লড়াই করে যাবে বিএজেপি: রফিকুল আমীন নিবন্ধন পেতে রোববার ইসিতে আবেদন করবে বাংলাদেশ আমজনগণ পার্টি যোগব্যায়াম দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক আত্মীয়তার স্থায়ী বন্ধন ইরানের সমর্থনে তেহরান-বাগদাদ-বৈরুতের রাজপথে মানবঢল ইরানে হামলা: ইসরায়েলকে দিয়ে নোংরা কাজ করাচ্ছেন ট্রাম্প ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার মব ভায়োলেন্স বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি সেনাবাহিনীর  শর্মিষ্ঠা বিশ্বাস কবিতা: বর্ষা ঢুকেছে দেশে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চলানো নিয়ে ট্রাম্পের জরুরি বৈঠক ইউনূস-তারেক লন্ডন বৈঠক, রাজনীতে সুবাতাস

পূজোর গান ‘ঢাকের কাঠি’ নিয়ে শিল্পী কস্তুরী সাহা

উদয়ন চৌধুরী
  • আপডেট সময় : ০৮:৫৫:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ অক্টোবর ২০২১ ৩৩১ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

তার সঙ্গে পরিচয়পর্বের কেটে গিয়েছে বেশ ক’বছর। উভয়ের ব্যস্ততায় লম্বা সময় নিয়ে কথা হতো মাঝে মধ্যে। কিন্তু দু’জনের সম্পর্কটা নষ্ট হয়ে যায়নি। কারণ, তিনি একজন শিল্পী আর

আমি সংবাদকর্মী। কোন না কোন ভাবে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগটা থাকছেই। যা হোক তার সঙ্গে সম্পর্কের সূত্রটা হলো গান। গানের সুরই বরং দু’জনের পরিচয়টা লম্বা করেছে। কিন্তু কভিড

আক্রমণ সবকিছু তছনছ করে দিয়েছে। সমস্ত পরিকল্পনা এক লহমায় উদাও। জীবন রক্ষায় মানুষ, মানুষের দূরত্বটা বেড়ে যায়। মহামারির দুই বছর মানুষ কঠিন জীবন-যাপনে বাধ্য

 

হয়। চলতি বছরের শেষ প্রান্তিকে এসে কভিড পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে থাকে। এর পর মানুষ যার যার কাজের সঙ্গে স্বস্তিতে যুক্ত হতে সক্ষম হয়। এরই মধ্যে শারদীয় দুর্গোৎসব ঘিরে শিল্পীদের

অনেকেই জড়তা কাটিয়ে মাইক্রোফোনের সামনে দাঁড়ায়। তাদেরই একজন কস্তুরি সাহা। যিনি একাধারে শিক্ষক, কণ্ঠশিল্পী, লেখিকা এবং সমাজসেবী।

শিল্পী কস্তুরী সাহার গাওয়া যে গানটি নিয়ে আলোচনা বেশি এসেছেন তাহলো-

“তুই যদি ভুলতে চাস আমায়
আমি তোর সঙ্গে যাবো না,
তুই যদি আকাশ ধরতে চাস
সে আকাশে সূর্য হবো না”

একটি ভিন্ন আমেজের গান। শিল্পীর দরদমাখা কণ্ঠে এই গানটি সাধারণ শ্রোতাদের মুগদ্ধ করেছে।

এবারে শিল্পীর নিয়ে আসা “ঢাকের কাঠি”  গানটির কথা, সুর ও শিল্পী নিজেই। আবহ সঙ্গীতে রয়েছেন, সুজিত সাহা সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার অর্ক সরকার (অপেরা স্টুডিও), আর ভিডিও’র

দায়িত্ব পালন করেন পাপান শুভেন্দু। প্রডিউসার আনন্দ গোপাল সাহা ও নিয়তি সাহা। কভিড মোটামুটি স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে এবারের পূজো হয়তো পুরানো আমেজে হয়তো ধরা দেবে না, তা

সত্ত্বেও  আয়োজনে কোথাও কমতি নেই। বিশেষ করে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে শিল্পীদের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। তবে তা পুষিয়ে নেবার মতো সময় এখনও আসেসি। তারপরও শিল্পীরা কখনও

তাদের দায়  এড়িয়ে যান না। নিজের সাধ্যানুযায়ী সমাজকে তারা কিছু দেবার চেষ্টা করেন। এক্ষেত্রে শিল্পী সমাজ ব্যতিক্রম।

শিল্পী কস্তুতি সাহা জানালেন, অনেকটা মনের তাগিদেই গানটা করতে হয়েছে। চারিদিকে এতো ঝড়ঝঞ্ঝার মধ্যে নিজের মানুষিক তৃপ্তির জায়গাটি হচ্ছে গান। এটিইতো শিল্পীদের শেষ অবলম্বন।

কভিড পরিস্থিতি এখন মোটামুটি স্বাভাবিক পথে হাটছে বলেই পূজোর গানটি করা হলো। আশা করি সবার ভালো লাগবে।

https://youtube.com/channel/UCe4mmQ5wkR1cf3Cg_R_styw

শিল্পীর লেখা ও সুরে গান শুনতে এই লিঙ্ক ক্লিক করুন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

পূজোর গান ‘ঢাকের কাঠি’ নিয়ে শিল্পী কস্তুরী সাহা

আপডেট সময় : ০৮:৫৫:১৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ অক্টোবর ২০২১

তার সঙ্গে পরিচয়পর্বের কেটে গিয়েছে বেশ ক’বছর। উভয়ের ব্যস্ততায় লম্বা সময় নিয়ে কথা হতো মাঝে মধ্যে। কিন্তু দু’জনের সম্পর্কটা নষ্ট হয়ে যায়নি। কারণ, তিনি একজন শিল্পী আর

আমি সংবাদকর্মী। কোন না কোন ভাবে একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগটা থাকছেই। যা হোক তার সঙ্গে সম্পর্কের সূত্রটা হলো গান। গানের সুরই বরং দু’জনের পরিচয়টা লম্বা করেছে। কিন্তু কভিড

আক্রমণ সবকিছু তছনছ করে দিয়েছে। সমস্ত পরিকল্পনা এক লহমায় উদাও। জীবন রক্ষায় মানুষ, মানুষের দূরত্বটা বেড়ে যায়। মহামারির দুই বছর মানুষ কঠিন জীবন-যাপনে বাধ্য

 

হয়। চলতি বছরের শেষ প্রান্তিকে এসে কভিড পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে থাকে। এর পর মানুষ যার যার কাজের সঙ্গে স্বস্তিতে যুক্ত হতে সক্ষম হয়। এরই মধ্যে শারদীয় দুর্গোৎসব ঘিরে শিল্পীদের

অনেকেই জড়তা কাটিয়ে মাইক্রোফোনের সামনে দাঁড়ায়। তাদেরই একজন কস্তুরি সাহা। যিনি একাধারে শিক্ষক, কণ্ঠশিল্পী, লেখিকা এবং সমাজসেবী।

শিল্পী কস্তুরী সাহার গাওয়া যে গানটি নিয়ে আলোচনা বেশি এসেছেন তাহলো-

“তুই যদি ভুলতে চাস আমায়
আমি তোর সঙ্গে যাবো না,
তুই যদি আকাশ ধরতে চাস
সে আকাশে সূর্য হবো না”

একটি ভিন্ন আমেজের গান। শিল্পীর দরদমাখা কণ্ঠে এই গানটি সাধারণ শ্রোতাদের মুগদ্ধ করেছে।

এবারে শিল্পীর নিয়ে আসা “ঢাকের কাঠি”  গানটির কথা, সুর ও শিল্পী নিজেই। আবহ সঙ্গীতে রয়েছেন, সুজিত সাহা সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার অর্ক সরকার (অপেরা স্টুডিও), আর ভিডিও’র

দায়িত্ব পালন করেন পাপান শুভেন্দু। প্রডিউসার আনন্দ গোপাল সাহা ও নিয়তি সাহা। কভিড মোটামুটি স্বাভাবিক পরিস্থিতিতে এবারের পূজো হয়তো পুরানো আমেজে হয়তো ধরা দেবে না, তা

সত্ত্বেও  আয়োজনে কোথাও কমতি নেই। বিশেষ করে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে শিল্পীদের অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে। তবে তা পুষিয়ে নেবার মতো সময় এখনও আসেসি। তারপরও শিল্পীরা কখনও

তাদের দায়  এড়িয়ে যান না। নিজের সাধ্যানুযায়ী সমাজকে তারা কিছু দেবার চেষ্টা করেন। এক্ষেত্রে শিল্পী সমাজ ব্যতিক্রম।

শিল্পী কস্তুতি সাহা জানালেন, অনেকটা মনের তাগিদেই গানটা করতে হয়েছে। চারিদিকে এতো ঝড়ঝঞ্ঝার মধ্যে নিজের মানুষিক তৃপ্তির জায়গাটি হচ্ছে গান। এটিইতো শিল্পীদের শেষ অবলম্বন।

কভিড পরিস্থিতি এখন মোটামুটি স্বাভাবিক পথে হাটছে বলেই পূজোর গানটি করা হলো। আশা করি সবার ভালো লাগবে।

https://youtube.com/channel/UCe4mmQ5wkR1cf3Cg_R_styw

শিল্পীর লেখা ও সুরে গান শুনতে এই লিঙ্ক ক্লিক করুন।