ঢাকা ১১:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ জুন ২০২৫, ৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় লড়াই করে যাবে বিএজেপি: রফিকুল আমীন নিবন্ধন পেতে রোববার ইসিতে আবেদন করবে বাংলাদেশ আমজনগণ পার্টি যোগব্যায়াম দুই দেশের মধ্যে সাংস্কৃতিক আত্মীয়তার স্থায়ী বন্ধন ইরানের সমর্থনে তেহরান-বাগদাদ-বৈরুতের রাজপথে মানবঢল ইরানে হামলা: ইসরায়েলকে দিয়ে নোংরা কাজ করাচ্ছেন ট্রাম্প ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার মব ভায়োলেন্স বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি সেনাবাহিনীর  শর্মিষ্ঠা বিশ্বাস কবিতা: বর্ষা ঢুকেছে দেশে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চলানো নিয়ে ট্রাম্পের জরুরি বৈঠক ইউনূস-তারেক লন্ডন বৈঠক, রাজনীতে সুবাতাস

Hasina-Modi : ৫ প্রকল্পের উদ্বোধন, জ্বালানি ও খাদ্যে সহায়তার আশ্বাস ভারতের

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:১৮:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ ২০৭ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ছবি সংগ্রহ

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক

বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ উদ্যোগে নির্মিত ‘মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্টের (রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প) ইউনিট-১সহ ৫টি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

মঙ্গলবার দিল্লিতে শেখ হাসিনা ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে একান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে ৭টি সমঝোতা স্মারক সইয়ের পাশাপাশি ৫টি প্রকল্পের উদ্বোধন ঘোষণা দেন দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী।

প্রকল্পগুলো হচ্ছে, মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্টের (রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প) ইউনিট-১, খুলনার রূপসা রেলসেতু, বাংলাদেশ সড়ক ও জনপথ বিভাগের ২৫টি প্যাকেজে সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ ও নির্মাণ সরঞ্জাম এবং যন্ত্রপাতি সরবরাহ, খুলনা দর্শনা রেললাইন সংযোগ প্রকল্প এবং পার্বতীপুর-কাউনিয়া মিটারগেজ রেললাইনকে ডুয়েল গেজ লাইন রূপান্তর প্রকল্প।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে সোমবার নয়াদিল্লি আসেন প্রধানমন্ত্রী। সফর শেষে বৃহস্পতিবার (৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে শেখ হাসিনার।

দুই প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে এবারও আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে ভারতের বিদেশ সচিব বিনয় কোয়াত্রা বলেন, রোহিঙ্গা প্রশ্নে বাংলাদেশ শঙ্কিত। এই সমস্যার সমাধানে যা কিছু করণীয়, ভারত করছে। বাংলাদেশকে সহায়তা করছে। ভবিষ্যতেও সহযোগিতার হাত বাড়ানো থাকবে। নিশ্চিত ও নিরুপদ্রব প্রত্যাবর্তনের কর্মসূচি ভারত সমর্থন করে। এ বিষয়ে ভারতের ভূমিকা সব সময় ইতিবাচক থেকেছে।

দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সাতটি সমঝোতা স্মারক (এমইউ) সই হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে, অভিন্ন সীমান্ত নদী কুশিয়ারা থেকে জল প্রত্যাহার, ভারতে বাংলাদেশের রেলওয়ে কর্মীদের প্রশিক্ষণের বিষয়ে ভারতের রেল মন্ত্রক এবং বাংলাদেশের রেলওয়ের মধ্যে সমঝোতা, রেল খাতে তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে সহযোগিতা ইত্যাদি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

Hasina-Modi : ৫ প্রকল্পের উদ্বোধন, জ্বালানি ও খাদ্যে সহায়তার আশ্বাস ভারতের

আপডেট সময় : ১০:১৮:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২২

ছবি সংগ্রহ

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক

বাংলাদেশ-ভারতের যৌথ উদ্যোগে নির্মিত ‘মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্টের (রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প) ইউনিট-১সহ ৫টি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

মঙ্গলবার দিল্লিতে শেখ হাসিনা ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির মধ্যে একান্ত বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক শেষে ৭টি সমঝোতা স্মারক সইয়ের পাশাপাশি ৫টি প্রকল্পের উদ্বোধন ঘোষণা দেন দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী।

প্রকল্পগুলো হচ্ছে, মৈত্রী সুপার থার্মাল পাওয়ার প্রজেক্টের (রামপাল বিদ্যুৎ প্রকল্প) ইউনিট-১, খুলনার রূপসা রেলসেতু, বাংলাদেশ সড়ক ও জনপথ বিভাগের ২৫টি প্যাকেজে সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ ও নির্মাণ সরঞ্জাম এবং যন্ত্রপাতি সরবরাহ, খুলনা দর্শনা রেললাইন সংযোগ প্রকল্প এবং পার্বতীপুর-কাউনিয়া মিটারগেজ রেললাইনকে ডুয়েল গেজ লাইন রূপান্তর প্রকল্প।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির আমন্ত্রণে চার দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে সোমবার নয়াদিল্লি আসেন প্রধানমন্ত্রী। সফর শেষে বৃহস্পতিবার (৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় ফেরার কথা রয়েছে শেখ হাসিনার।

দুই প্রধানমন্ত্রীর বৈঠকে রোহিঙ্গা সংকট নিয়ে এবারও আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে ভারতের বিদেশ সচিব বিনয় কোয়াত্রা বলেন, রোহিঙ্গা প্রশ্নে বাংলাদেশ শঙ্কিত। এই সমস্যার সমাধানে যা কিছু করণীয়, ভারত করছে। বাংলাদেশকে সহায়তা করছে। ভবিষ্যতেও সহযোগিতার হাত বাড়ানো থাকবে। নিশ্চিত ও নিরুপদ্রব প্রত্যাবর্তনের কর্মসূচি ভারত সমর্থন করে। এ বিষয়ে ভারতের ভূমিকা সব সময় ইতিবাচক থেকেছে।

দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীদের উপস্থিতিতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সাতটি সমঝোতা স্মারক (এমইউ) সই হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে, অভিন্ন সীমান্ত নদী কুশিয়ারা থেকে জল প্রত্যাহার, ভারতে বাংলাদেশের রেলওয়ে কর্মীদের প্রশিক্ষণের বিষয়ে ভারতের রেল মন্ত্রক এবং বাংলাদেশের রেলওয়ের মধ্যে সমঝোতা, রেল খাতে তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে সহযোগিতা ইত্যাদি।