Fever : বর্ষা মৌসুম, চার ধরণের জ্বরে ভুগছে মানুষ

- আপডেট সময় : ১১:০২:১১ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৩ জুলাই ২০২২ ২৩৭ বার পড়া হয়েছে
ছবি সংগ্রহ
নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকা
বর্ষা আরবি শব্দ। মাউসিম মানে মরসুম। এই মরসুমে আরব এবং ভারতের মধ্যে অবস্থিত সমুদ্রগুলিতে বাতাস বিপরীত হয়। বাতাসের বিপরীত পরিবর্তন এবং ঋতুগত পরিবর্তন এই অঞ্চলে প্রচুর বৃষ্টিপাতের কারণ হয় এবং যেখানে গরম এবং আর্দ্র জলবায়ু বিদ্যমান থাকে। বর্ষার জমা জল থেকে মশাবাহিত রোগ ম্যালেরিয়া সকল বয়সের মানুষের হতে পারে। এই ম্যালেরিয়ায় যদি ম্যালিগন্যান্ট হয়ে যায় তা থেকে মৃত্যুর আশঙ্কা রয়েছে। ম্যালেরিয়ার মতো মশাবাহিত রোগ ডেঙ্গু। ম্যালেরিয়া ও ডেঙ্গু বর্ষায় সবচেয়ে বেশি প্রকোপ দেখা যায়।
অতিমারির মধ্যেই হাজির বর্ষাকাল। এর মানেই হচ্ছে, নানা রোগের লক্ষণ। ঠান্ডা-সর্দি জ্বরসহ অন্যান্য রোগবালাই তো লেগেই থাকে। মহামারির সময় যদি এসব হানা দেয় তাহলে শঙ্কাটা আরও বেড়ে যায়। এ কারণে সতর্ক থাকা উচিত। বর্ষায় তাপমাত্রা ওঠানামা কারণেই হঠাৎ শরীরে ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাস আক্রান্ত হতে পারে। এই সময় ঠান্ডা লাগা ও জ্বর হওয়ার ঝুঁকি বেশি। বর্ষাকালে যতটা সম্ভব পুষ্টিকর খাবার খাওয়া উচিত। এতে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে এবং অসুখের ঝুঁকি অনেকটা কমবে।

চার ধরণের জ্বর
গরম ও ঠান্ডার দুইয়ে চলছে বর্ষাকাল। চার ধরনের জ্বরে ভুগছে মানুষ। ঘরে ঘরে জ্বর, সর্দি, কাশিতে ভুগছেন প্রায় সকল বয়সের মানুষ। কেউ ভুগছেন করোনায়, কেউ বা ডেঙ্গু জ্বরে। আবার কেউ কেউ ভুগেছেন মৌসুমি জ্বর ও শ্বাসতন্ত্রের ইনফেকশন জ্বরে। এবারের করোনার উপসর্গ অন্যবারের তুলনায় মৃদু। চিকিৎসা বিজ্ঞানিরা বলছেন, জ্বরকে অবহেলা করা উচিত নয়। টানা চার দিনের বেশি জ্বর থাকলে ডেঙ্গু ও করোনার পরীক্ষা করানোর পরামর্শ তাদের। সঙ্গে মাস্ক পরাসহ অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে।