শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের ৪৭তম মৃত্যুবার্ষিকী
- আপডেট সময় : ১০:২৭:১২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৮ মে ২০২৩ ২১৮ বার পড়া হয়েছে
অনলাইন ডেস্ক
শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের ৪৭তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৭৬ সালের এদিনে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন বিশ্ববরেণ্য এই চিত্রশিল্পী। ১৯১৪ সালে ময়মনসিংহ জেলায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
শিল্পাচার্যের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে এক বাণীতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের শিল্পকর্ম আগামী প্রজন্মকে সৃজনশীল কাজে নিরন্তর অনুপ্রেরণা যোগাবে।
গ্রামবাংলার নৈসর্গিক সৌন্দর্য, সাধারণ মানুষের সহজ-সরল জীবনযাত্রা, মানুষের দুঃখ-দুর্দশা ও সংগ্রামই ছিল তার চিত্রকর্মের মূল উপজীব্য। তার কর্মে প্রতিভাত হয়েছে প্রতিকূলতার বিরুদ্ধে নর-নারীর শ্রম ও সংগ্রাম এবং তাদের ক্ষমতার বহিঃপ্রকাশ।’
তিনি এঁকেছেন ১৯৪৩ সালের ‘দুর্ভিক্ষের রেখাচিত্র’, ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থানের প্রেক্ষাপটে ‘নবান্ন’, ১৯৭০ সালে প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড়ে লাখো উপকূলবাসীর মৃত্যুতে ‘মনপুরা’র মতো হৃদয়স্পর্শী চিত্র।
শিল্পীর কালজয়ী শিল্পকর্ম দেশের গণ্ডি পেরিয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও বিপুল প্রশংসা ও স্বীকৃতি লাভ করেছে। অসাধারণ শিল্প-মানসিকতা ও কল্পনা শক্তির জন্য তিনি ‘শিল্পাচার্য’ উপাধিতে ভূষিত হন। তারই উদ্যোগে ১৯৪৮ সালে ঢাকা আর্ট কলেজ (বর্তমানে চারুকলা অনুষদ) প্রতিষ্ঠিত হয়।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং শিল্পাচার্য জয়নুলের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ১৯৭৫ সালে সোনারগাঁয়ে লোকশিল্প জাদুঘর প্রতিষ্ঠা লাভ করা হয়। তার নামে ময়মনসিংহে প্রতিষ্ঠা করা হয় শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা গ্যালারি।
এদিনে তার সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হবে।
The next time I read a blog, I hope that it does not disappoint me as much as this particular one. After all, Yes, it was my choice to read, nonetheless I truly thought you would probably have something helpful to talk about. All I hear is a bunch of whining about something that you could fix if you werent too busy looking for attention.