ঢাকা ০৪:০৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ২১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রপ্তানির আড়ালে ভুয়া নথিতে ৩৮০ কোটি টাকা পাচার! শুল্ক গোয়েন্দার বিস্ফোরক তথ্য,

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:৫৯:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ ২০২৩ ৮৬ বার পড়া হয়েছে

ছবি সংগ্রহ

ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

অনলাইন ডেস্ক

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফখরুল আলম জানিয়েছেন, জাল নথি তৈরি করে রপ্তানির আড়ালে ৩৮০ কোটি টাকা পাচার করা হয়েছে। যার প্রমাণ এসেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের হাতে।

মঙ্গলবার ফখরুল আলম জানান, ঢাকার দক্ষিণখানের সাবিহা সাইকি ফ্যাশন নামের প্রতিষ্ঠান ১ হাজার ৭৮০টি চালানে ৯৯৭ টন মেনস ট্রাউজার, টি-শার্ট, বেবি সেট, ব্যাগ, পোলো শার্ট, জ্যাকেট, প্যান্ট ও হুডি রপ্তানি করেছে। প্রায় ১৮ কোটি টাকা (১৮ লাখ ৪৫ হাজার ৭২৭ ডলার) রপ্তানি করলেও এই অর্থ দেশে আসেনি। সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, সৌদি আরব ও নাইজেরিয়ায় এসব পণ্য রপ্তানি করা হয়।

ঢাকার রমনা থানার এশিয়া ট্রেডিং কর্পোরেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান ১৩৮২টি চালানের মাধ্যমে প্রায় ২৮২ কোটি টাকার (২ কোটি ৫৮ লাখ ২৬ হাজার ৮৬৬ ডলার)
১৪ হাজার ৮৫ টন টি-শার্ট, টপস, লেডিস ড্রেস সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, কাতার ও যুক্তরাজ্যে রপ্তানি করেছে। কিন্তু এই অর্থও দেশে আসেনি।

সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মালয়েশিয়ায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার (৬৫ লাখ ৪ হাজার ৯৩২ ডলার) ২ হাজার ৫২৩ টন টি-শার্ট, ট্রাউজার ও টপস রপ্তানি করে ঢাকার দক্ষিণখান বাজারের ইমু ট্রেডিং কর্পোরেশন নামের প্রতিষ্ঠান।

আর উত্তরা তিন নম্বর সেক্টরের ইলহাম নামের একটি প্রতিষ্ঠান ৩৯টি চালানের মাধ্যমে ৬৬০ টন টি-শার্ট, ট্যাংক টপ ও লেডিস ড্রেস রপ্তানি করেছে, যার মূল্য প্রায় ১৭ কোটি টাকা (১৬ লাখ ৩৯ হাজার ৪৮৫ ডলার)। কিন্তু কোন অর্থই দেশে আসেনি বলে জানান শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফখরুল আলম।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

রপ্তানির আড়ালে ভুয়া নথিতে ৩৮০ কোটি টাকা পাচার! শুল্ক গোয়েন্দার বিস্ফোরক তথ্য,

আপডেট সময় : ০৯:৫৯:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ মার্চ ২০২৩

অনলাইন ডেস্ক

শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফখরুল আলম জানিয়েছেন, জাল নথি তৈরি করে রপ্তানির আড়ালে ৩৮০ কোটি টাকা পাচার করা হয়েছে। যার প্রমাণ এসেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের হাতে।

মঙ্গলবার ফখরুল আলম জানান, ঢাকার দক্ষিণখানের সাবিহা সাইকি ফ্যাশন নামের প্রতিষ্ঠান ১ হাজার ৭৮০টি চালানে ৯৯৭ টন মেনস ট্রাউজার, টি-শার্ট, বেবি সেট, ব্যাগ, পোলো শার্ট, জ্যাকেট, প্যান্ট ও হুডি রপ্তানি করেছে। প্রায় ১৮ কোটি টাকা (১৮ লাখ ৪৫ হাজার ৭২৭ ডলার) রপ্তানি করলেও এই অর্থ দেশে আসেনি। সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, সৌদি আরব ও নাইজেরিয়ায় এসব পণ্য রপ্তানি করা হয়।

ঢাকার রমনা থানার এশিয়া ট্রেডিং কর্পোরেশন নামের একটি প্রতিষ্ঠান ১৩৮২টি চালানের মাধ্যমে প্রায় ২৮২ কোটি টাকার (২ কোটি ৫৮ লাখ ২৬ হাজার ৮৬৬ ডলার)
১৪ হাজার ৮৫ টন টি-শার্ট, টপস, লেডিস ড্রেস সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, কাতার ও যুক্তরাজ্যে রপ্তানি করেছে। কিন্তু এই অর্থও দেশে আসেনি।

সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও মালয়েশিয়ায় প্রায় ৬২ কোটি টাকার (৬৫ লাখ ৪ হাজার ৯৩২ ডলার) ২ হাজার ৫২৩ টন টি-শার্ট, ট্রাউজার ও টপস রপ্তানি করে ঢাকার দক্ষিণখান বাজারের ইমু ট্রেডিং কর্পোরেশন নামের প্রতিষ্ঠান।

আর উত্তরা তিন নম্বর সেক্টরের ইলহাম নামের একটি প্রতিষ্ঠান ৩৯টি চালানের মাধ্যমে ৬৬০ টন টি-শার্ট, ট্যাংক টপ ও লেডিস ড্রেস রপ্তানি করেছে, যার মূল্য প্রায় ১৭ কোটি টাকা (১৬ লাখ ৩৯ হাজার ৪৮৫ ডলার)। কিন্তু কোন অর্থই দেশে আসেনি বলে জানান শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফখরুল আলম।