ঢাকা ০৭:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ৭ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিতে বাংলাদেশ দায়বদ্ধ: ইউনূস

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:২৫:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ৫১ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিতে বাংলাদেশ দায়বদ্ধ। অন্তর্বর্তী সরকার এই বিচার নিশ্চিতে কাজ করে যাচ্ছে। মঙ্গলবার জাতীয় শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, প্রথমবারের মতো পালিত হচ্ছে জাতীয় শহীদ সেনা দিবস। ২০০৯ সালে পিলখানায় বীর সেনা সদস্যদের নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর অনেক বছর ধরে জাতিকে নানা বিভ্রান্তিতে রাখা হয়েছে। রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ এই নির্মমতার সুবিচার নিশ্চিত করতে দায়বদ্ধ। আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি।

তিনি বলেন, ২০০৯ সালের এই দিনে পিলখানায় সংঘটিত নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার সব শহীদের স্মরণে এখন থেকে প্রতি বছর এই দিনটিকে জাতীয় শহীদ সেনা দিবস হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বর্তমান অন্তর্র্বতী সরকার। এই দিনে গভীর বেদনার সঙ্গে স্মরণ করি ও বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই জাতির সূর্য সন্তান শহীদ সেনা কর্মকর্তাদের। তাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। একই সঙ্গে তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের জানাই সমবেদনা ও সহমর্মিতা।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, শহীদ পরিবারের সদস্যরা একান্ত প্রিয়জন হারানোর এতগুলো বছর পরেও স্বজন হত্যার বিচার পেতে অপেক্ষা করে আছেন। সমব্যথী হয়ে দেশ ও জনগণ শহীদ পরিবার ও সব নিপীড়িতের পাশে দাঁড়াবে সেই আশাবাদ রাখছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিতে বাংলাদেশ দায়বদ্ধ: ইউনূস

আপডেট সময় : ০৯:২৫:১৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

পিলখানা হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিতে বাংলাদেশ দায়বদ্ধ। অন্তর্বর্তী সরকার এই বিচার নিশ্চিতে কাজ করে যাচ্ছে। মঙ্গলবার জাতীয় শহীদ সেনা দিবস উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, প্রথমবারের মতো পালিত হচ্ছে জাতীয় শহীদ সেনা দিবস। ২০০৯ সালে পিলখানায় বীর সেনা সদস্যদের নির্মম হত্যাকাণ্ডের পর অনেক বছর ধরে জাতিকে নানা বিভ্রান্তিতে রাখা হয়েছে। রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ এই নির্মমতার সুবিচার নিশ্চিত করতে দায়বদ্ধ। আমরা সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি।

তিনি বলেন, ২০০৯ সালের এই দিনে পিলখানায় সংঘটিত নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার সব শহীদের স্মরণে এখন থেকে প্রতি বছর এই দিনটিকে জাতীয় শহীদ সেনা দিবস হিসেবে পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বর্তমান অন্তর্র্বতী সরকার। এই দিনে গভীর বেদনার সঙ্গে স্মরণ করি ও বিনম্র শ্রদ্ধা জানাই জাতির সূর্য সন্তান শহীদ সেনা কর্মকর্তাদের। তাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। একই সঙ্গে তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের জানাই সমবেদনা ও সহমর্মিতা।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, শহীদ পরিবারের সদস্যরা একান্ত প্রিয়জন হারানোর এতগুলো বছর পরেও স্বজন হত্যার বিচার পেতে অপেক্ষা করে আছেন। সমব্যথী হয়ে দেশ ও জনগণ শহীদ পরিবার ও সব নিপীড়িতের পাশে দাঁড়াবে সেই আশাবাদ রাখছি।