পণ্য দাম বাড়ার নেপথ্যে চাঁদাবাজি অন্যতম কারণ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

- আপডেট সময় : ০৯:০১:১১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ৪৫ বার পড়া হয়েছে

কন্টিনারে ৬ থেকে ৮ মাস ফুলকপি-বাঁধাকপি-শালগম-গাজর রাখা যায়, তা নিয়েও কাজ শুরু হয়ে গেছে
পণ্য দাম বাড়ার নেপথ্যে চাঁদাবাজি অন্যতম কারণ বলে উল্লেখ করেছেন, স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফট্যানেন্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। এ বিষয়ে সরকার কঠোর অবস্থানে থাকার কথাও জানান। রমজানে যাতে করে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি না পায় সেই বিষয়ে সরকার সজাগ থাকবে।
মঙ্গলবার ঢাকার খামারবাড়ি বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা কাউন্সিল পরিদর্শন শেষে একথা বলেন স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা।
আসন্ন রমজান মাসে ব্যবসায়িদের প্রফিট মার্জিনটা (লাভের পরিমাণ) কমিয়ে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা আরও বলেন, সরকার মনে প্রাণে চায় যেন নিত্যপণের দাম কোন অবস্থাতেই না বাড়ে। ব্যবসায়িরা যদি অন্যান্য দেশের সাথে তুলনা করেন এবং আমাদের দেশে যেমন খ্রিস্টানরা তারা তাদের ক্রিসমাসের সময় জিনিস পত্রের দাম কমিয়ে দেয়।
অন্যান্য ধর্মের মানুষও দাম কমিয়ে দেয়। কিন্তু আমাদের ব্যবসায়িরা ভাবে যে এটাই বুঝি তাদের আয়ের মাস। এটা আপনাদেরকেই বলতে হবে, যে তোমরা এই সময়ে লাভের পরিমাণ কমিয়ে জনগণের পাশে দাঁড়াও। এটা কিন্তু একটা বড় ধরনের সওয়াব হবে।
রমজানের সময় সবজির একটু ট্রানজিট পিরিয়ড হবে জানিয়ে তিনি বলেন, সিজিনাল সবজি যে শেষ হয়ে যাবে, খামারের সবজি আসবে। এই ট্রানজিট পিরিয়ডটার দিকেও একটু খেয়াল রাখতে হবে। এই শীতকালীন সবজিটা প্রিজার্ভ করার জন্য নতুন একটা কোল্ড স্টোরেজ করার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে।
কন্টিনারে ৬ থেকে ৮ মাস ফুলকপি-বাঁধাকপি-শালগম-গাজর রাখা যায়, তা নিয়েও কাজ শুরু হয়ে গেছে। কিছুদিনের মধ্যে আমরা ব্যবস্থা করব।