ঢাকা ১০:২০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫, ৪ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
আ. লীগ আমলের আর্থিক অপরাধ তদন্তে কমিটি গঠনের সিদ্ধান্ত পাকিস্তানকে প্রকাশ্যে ক্ষমা এবং ৪.৩২ বিলিয়ন ডলার নিষ্পত্তির তাগিদ ঢাকার ঢাকায় আমনা বালুচের সফল বৈঠক, এ মাসে আসছে পাক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ২৬’র রমজানের আগেই জাতীয় নির্বাচন চান জামায়াত আমির বিলুপ্তির প্রায় দেশী প্রজাতির মাছ রক্ষা করে উৎপাদনোর তাগিদ অপরিকল্পিত কীটনাশকের ব্যবহারে ঝুঁকিতে জনস্বাস্থ্য বর্ষবরণের বর্ণাঢ্য আয়োজনে মাতলো ডিআরইউ আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসছে ভারতের ক্রিকেট দল জুলাই আন্দোলনে মরদেহ পোড়ানো ৩ পুলিশকে কারাগারে পাঠালো ট্রাইব্যুনাল বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়াই হোক এবারের নববর্ষের অঙ্গীকার : ড. ইউনূস

ঢাকা-থাইল্যান্ড সমঝোতা স্মারক সই

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৪:৪৬:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ এপ্রিল ২০২৫ ২৫ বার পড়া হয়েছে

ঢাকা-থাইল্যান্ড সমঝোতা স্মারক সই

ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বাংলাদেশি দুর্নীতিবাজদের অনেকেই প্রতিবেশী কয়েকটি দেশে আশ্রয় নিয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, এই সমঝোতা স্মারক তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনতে সহায়তা করবে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড দুর্নীতির বিরুদ্ধে আরও কার্যকরভাবে লড়াই করতে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এর ফলে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যৌথভাবে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদাওে সহায়তা করবে।

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এবং থাইল্যান্ডের জাতীয় দুর্নীতি দমন কমিশন (এনএসিসি) একটি সমঝোতা স্মারক সই করার পর প্রতিক্রিয়ায় এমন আশা প্রকাশ করেন দুদক চেয়ারম্যান ড. আবদুল মোমেন।

শুক্রবার থাইল্যান্ডের ব্যাংককে বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে দুদক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন এবং এনএসিসির সভাপতি সুচার্ট ট্রাকুলকাসেমসুক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে সই করেন। এ সময় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস ও থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পাইতংতার্ন সিনাওয়াত্রা উপস্থিত ছিলেন।

দুদক চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশি দুর্নীতিবাজদের অনেকেই প্রতিবেশী কয়েকটি দেশে আশ্রয় নিয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, এই সমঝোতা স্মারক তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনতে সহায়তা করবে।

জাতিসংঘের দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশনের ৪৮ অনুচ্ছেদে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়, যা রাষ্ট্রগুলোকে তাদের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে সরাসরি সহযোগিতার বিষয়ে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক চুক্তিতে প্রবেশ করতে উৎসাহিত করে।

সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড দুর্নীতি প্রতিরোধে প্রাসঙ্গিকতার প্রাথমিক তথ্য দেবে, তথ্য সংগ্রহের সর্বোত্তম অনুশীলনগুলো ভাগ করে নেবে, তথ্য বিনিময়, যৌথ প্রকল্প গ্রহণ, অংশীদারি সমীক্ষা এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে দুর্নীতি প্রতিরোধ ও লড়াইয়ের ক্ষেত্রে অন্যান্য সহযোগিতামূলক কার্যক্রম সম্পাদন করবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

ঢাকা-থাইল্যান্ড সমঝোতা স্মারক সই

আপডেট সময় : ০৪:৪৬:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৪ এপ্রিল ২০২৫

বাংলাদেশি দুর্নীতিবাজদের অনেকেই প্রতিবেশী কয়েকটি দেশে আশ্রয় নিয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, এই সমঝোতা স্মারক তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনতে সহায়তা করবে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড দুর্নীতির বিরুদ্ধে আরও কার্যকরভাবে লড়াই করতে একটি সমঝোতা স্মারক সই হয়েছে। এর ফলে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে যৌথভাবে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা জোরদাওে সহায়তা করবে।

দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) এবং থাইল্যান্ডের জাতীয় দুর্নীতি দমন কমিশন (এনএসিসি) একটি সমঝোতা স্মারক সই করার পর প্রতিক্রিয়ায় এমন আশা প্রকাশ করেন দুদক চেয়ারম্যান ড. আবদুল মোমেন।

শুক্রবার থাইল্যান্ডের ব্যাংককে বিমসটেক সম্মেলনের ফাঁকে দুদক চেয়ারম্যান ড. মোহাম্মদ আব্দুল মোমেন এবং এনএসিসির সভাপতি সুচার্ট ট্রাকুলকাসেমসুক নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারকে সই করেন। এ সময় প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস ও থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী পাইতংতার্ন সিনাওয়াত্রা উপস্থিত ছিলেন।

দুদক চেয়ারম্যান বলেন, বাংলাদেশি দুর্নীতিবাজদের অনেকেই প্রতিবেশী কয়েকটি দেশে আশ্রয় নিয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি, এই সমঝোতা স্মারক তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনতে সহায়তা করবে।

জাতিসংঘের দুর্নীতিবিরোধী কনভেনশনের ৪৮ অনুচ্ছেদে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে এই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়, যা রাষ্ট্রগুলোকে তাদের আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর মধ্যে সরাসরি সহযোগিতার বিষয়ে দ্বিপাক্ষিক ও বহুপাক্ষিক চুক্তিতে প্রবেশ করতে উৎসাহিত করে।

সমঝোতা স্মারক অনুযায়ী, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড দুর্নীতি প্রতিরোধে প্রাসঙ্গিকতার প্রাথমিক তথ্য দেবে, তথ্য সংগ্রহের সর্বোত্তম অনুশীলনগুলো ভাগ করে নেবে, তথ্য বিনিময়, যৌথ প্রকল্প গ্রহণ, অংশীদারি সমীক্ষা এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে দুর্নীতি প্রতিরোধ ও লড়াইয়ের ক্ষেত্রে অন্যান্য সহযোগিতামূলক কার্যক্রম সম্পাদন করবে।