ঢাকা ০৯:৪৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৩০ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে প্রশ্ন বিএনপির, প্রয়োজন দেখছে জামায়াত

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৯:০০:৩৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫ ৪১ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

দলগুলোর মধ্যে দূরত্ব হয়নি, প্রক্রিয়া নিয়ে বিভিন্ন মত এসেছে: ড. আসিফ নজরুল
ঘোষণাপত্র ঘিরে যাতে ঐক্যে ফাটল সৃষ্টি না হয়: সালাহউদ্দিন আহমদ
ঘোষণাপত্র প্রয়োজন এ বিষয়ে সবাই একমত: মিয়া গোলাম পরওয়ার

অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সাড়ে পাঁচ মাস পর জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র প্রণয়নের প্রয়োজন হল কেন এমন প্রশ্ন এসেছে বিএনপির তরফে। ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্যে যেন ফাটল না ধরে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। জামায়াত বলেছে, ঘোষণাপত্রের প্রয়োজন রয়েছে, সেটি হতে হবে ঐকমত্যের ভিত্তিতে। অন্য দলগুলোর পক্ষ থেকেও ঐকমত্যের ভিত্তিতে ঘোষণাপত্র তৈরির কথা বলা হয়েছে।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নিয়ে এমন মতামত দেন দেন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ। ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এই বৈঠকে বিএনপি ও জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, শিক্ষার্থী প্রতিনিধি ও অংশীজনরা অংশ নেন। বৈঠকের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রধান উপদেষ্টা, সবার মতামত প্রদান শেষে তিনি সমাপনী বক্তব্য দেন।

বৈঠকে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খানও উপস্থিত ছিলেন। তবে আমন্ত্রণ পেলেও বৈঠকে যায়নি সিপিবি। আর আমন্ত্রণ না পাওয়ায় সংবাদ সম্মেলন ডেকে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বিএনপির মিত্র জোট ১২ দলীয় জোট।

বৈঠক শুরুর আগে অনিশ্চয়তা থাকলেও শেষ পর্যন্ত বিএনপির প্রতিনিধি দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বৈঠকে যোগ দেন। আর জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারের নেতৃত্বে অংশ নেন চার সদস্যের প্রতিনিধি দল।

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক মুহাম্মাদ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ও সদস্য সচিব আখতার হোসেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য সচিব আরিফ সোহেল ও সংগঠনটির মুখ্য সংগঠক আব্দুল হান্নান মাসুদও অংশ নেন।

খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আহমদ আব্দুল কাদেরের নেতৃত্বে তিন সদস্য, ইসলামি আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমানের নেতৃত্বে দুই সদস্য, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম বৈঠকে অংশ নেন। এছাড়া যোগ দেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ মার্কসবাদীর সমন্বয়ক মাসুদ রানা ও জাতীয় গণফ্রন্টের কামরুজ্জামান।

বৈঠক শেষে ফরেন সার্ভিস একাডেমির সামনে উপস্থিত সাংবাদিকদের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেন, মতবিনিময়ে যারা অংশ নিয়েছেন তারা বলেছেন- ঐকমত্য পোষণ করে সর্বসম্মতিক্রমে একটি ডকুমেন্ট প্রস্তুত করার জন্য সময় লাগুক, তাড়াহুড়া যেন না করা হয়, আবার অযথা কালক্ষেপণও যেন না করা হয়। কয়েকজন প্রস্তাব করেছেন, এই লক্ষ্যে সংগঠিতভাবে আলোচনা করার জন্য যেন একটি কমিটি গঠন করা হয়, সেই প্রস্তাবও এসেছে। তিনি বলেন, সব প্রস্তাব অ্যাক্টিভলি বিবেচনা করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

আসিফ নজরুল বলেন, ঘোষণাপত্র নিয়ে কতটা সময় নেওয়া যায়, সেটি আলোচনা করা হয়েছে। তবে, চেষ্টা করা হচ্ছে যেন অযথা কালবিলম্ব না হয়, সময়ক্ষেপণ না হয়। সবাই একমত হয়েছেন যে, সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে আরো নিবিড় আলোচনার করে এধরনের একটি ডকুমেন্ট প্রস্তুত হওয়া উচিত। সবার আশা এই প্রক্রিয়ায় আমরা সফল হবো। গণঅভ্যুত্থানকালে অটুট জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে আমরা ফ্যাসিস্ট গণহত্যাকারী স্বৈরাচার সরকারের পতন ঘটিয়েছি, সেই ঐক্যের ন্যারেটিভ সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে প্রণয়ন করতে পারবো, সেই আশা নিয়ে সভা শেষ হয়েছে।

বিএনপির দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, গণঅভ্যুথানের সাড়ে পাঁচ মাস পর রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিকভাবে জুলাই ঘোষণাপত্রের কি প্রয়োজন ছিল, বৈঠকে আমাদের পক্ষ থেকে সেটা বলেছি। বৈঠকে আলোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর আমাদের রাজনৈতিক ঐক্যে যাতে ফাটল না ধরে সেদিকে দৃষ্টি রাখার জন্য অন্তর্র্বতী সরকারের উপদেষ্টাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি।

জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে। ঘোষণাপত্র প্রয়োজন, সেবিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। আমরা আমাদের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে সরকারকে সহায়তা করবো। তবে, এটা নিয়ে যেন জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট না হয়। হেফাজতের ইসলামের পক্ষ থেকে ঘোষণাপত্রে শাপলা চত্বরের গণহত্যার বিষয় অন্তর্ভুক্তির দাবি জানানো হয়েছে।

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ মামুন বলেন, ঘোষণাপত্র প্রণয়নের জন্য একটি জাতীয় কমিটি গঠনের কথা বলেছেন তারা। জোনায়েদ সাকি সাংবাদিকদের বলেন, ঘোষণাপত্র তৈরির পদ্ধতি কী হবে আমরা তা নিয়ে কথা বলেছি। এবি পার্টির আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, এটা হবে একটি ঐতিহাসিক দলিল।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে প্রশ্ন বিএনপির, প্রয়োজন দেখছে জামায়াত

আপডেট সময় : ০৯:০০:৩৮ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

 

দলগুলোর মধ্যে দূরত্ব হয়নি, প্রক্রিয়া নিয়ে বিভিন্ন মত এসেছে: ড. আসিফ নজরুল
ঘোষণাপত্র ঘিরে যাতে ঐক্যে ফাটল সৃষ্টি না হয়: সালাহউদ্দিন আহমদ
ঘোষণাপত্র প্রয়োজন এ বিষয়ে সবাই একমত: মিয়া গোলাম পরওয়ার

অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের সাড়ে পাঁচ মাস পর জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র প্রণয়নের প্রয়োজন হল কেন এমন প্রশ্ন এসেছে বিএনপির তরফে। ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্যে যেন ফাটল না ধরে সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। জামায়াত বলেছে, ঘোষণাপত্রের প্রয়োজন রয়েছে, সেটি হতে হবে ঐকমত্যের ভিত্তিতে। অন্য দলগুলোর পক্ষ থেকেও ঐকমত্যের ভিত্তিতে ঘোষণাপত্র তৈরির কথা বলা হয়েছে।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করার লক্ষ্যে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আমন্ত্রণে সাড়া দিয়ে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত সর্বদলীয় বৈঠকে অংশ নিয়ে এমন মতামত দেন দেন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ। ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এই বৈঠকে বিএনপি ও জামায়াতসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, শিক্ষার্থী প্রতিনিধি ও অংশীজনরা অংশ নেন। বৈঠকের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন প্রধান উপদেষ্টা, সবার মতামত প্রদান শেষে তিনি সমাপনী বক্তব্য দেন।

বৈঠকে আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খানও উপস্থিত ছিলেন। তবে আমন্ত্রণ পেলেও বৈঠকে যায়নি সিপিবি। আর আমন্ত্রণ না পাওয়ায় সংবাদ সম্মেলন ডেকে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে বিএনপির মিত্র জোট ১২ দলীয় জোট।

বৈঠক শুরুর আগে অনিশ্চয়তা থাকলেও শেষ পর্যন্ত বিএনপির প্রতিনিধি দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বৈঠকে যোগ দেন। আর জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ারের নেতৃত্বে অংশ নেন চার সদস্যের প্রতিনিধি দল।

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর, আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান ফুয়াদ, জাতীয় নাগরিক কমিটির আহ্বায়ক মুহাম্মাদ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী ও সদস্য সচিব আখতার হোসেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সদস্য সচিব আরিফ সোহেল ও সংগঠনটির মুখ্য সংগঠক আব্দুল হান্নান মাসুদও অংশ নেন।

খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আহমদ আব্দুল কাদেরের নেতৃত্বে তিন সদস্য, ইসলামি আন্দোলনের যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমানের নেতৃত্বে দুই সদস্য, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ূম বৈঠকে অংশ নেন। এছাড়া যোগ দেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ মার্কসবাদীর সমন্বয়ক মাসুদ রানা ও জাতীয় গণফ্রন্টের কামরুজ্জামান।

বৈঠক শেষে ফরেন সার্ভিস একাডেমির সামনে উপস্থিত সাংবাদিকদের আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেন, মতবিনিময়ে যারা অংশ নিয়েছেন তারা বলেছেন- ঐকমত্য পোষণ করে সর্বসম্মতিক্রমে একটি ডকুমেন্ট প্রস্তুত করার জন্য সময় লাগুক, তাড়াহুড়া যেন না করা হয়, আবার অযথা কালক্ষেপণও যেন না করা হয়। কয়েকজন প্রস্তাব করেছেন, এই লক্ষ্যে সংগঠিতভাবে আলোচনা করার জন্য যেন একটি কমিটি গঠন করা হয়, সেই প্রস্তাবও এসেছে। তিনি বলেন, সব প্রস্তাব অ্যাক্টিভলি বিবেচনা করে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

আসিফ নজরুল বলেন, ঘোষণাপত্র নিয়ে কতটা সময় নেওয়া যায়, সেটি আলোচনা করা হয়েছে। তবে, চেষ্টা করা হচ্ছে যেন অযথা কালবিলম্ব না হয়, সময়ক্ষেপণ না হয়। সবাই একমত হয়েছেন যে, সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে আরো নিবিড় আলোচনার করে এধরনের একটি ডকুমেন্ট প্রস্তুত হওয়া উচিত। সবার আশা এই প্রক্রিয়ায় আমরা সফল হবো। গণঅভ্যুত্থানকালে অটুট জাতীয় ঐক্যের মাধ্যমে আমরা ফ্যাসিস্ট গণহত্যাকারী স্বৈরাচার সরকারের পতন ঘটিয়েছি, সেই ঐক্যের ন্যারেটিভ সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে প্রণয়ন করতে পারবো, সেই আশা নিয়ে সভা শেষ হয়েছে।

বিএনপির দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, গণঅভ্যুথানের সাড়ে পাঁচ মাস পর রাজনৈতিক ও ঐতিহাসিকভাবে জুলাই ঘোষণাপত্রের কি প্রয়োজন ছিল, বৈঠকে আমাদের পক্ষ থেকে সেটা বলেছি। বৈঠকে আলোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘ফ্যাসিস্ট সরকারের পতনের পর আমাদের রাজনৈতিক ঐক্যে যাতে ফাটল না ধরে সেদিকে দৃষ্টি রাখার জন্য অন্তর্র্বতী সরকারের উপদেষ্টাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি।

জামায়াতের সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার বলেন, আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে। ঘোষণাপত্র প্রয়োজন, সেবিষয়ে সবাই একমত হয়েছে। আমরা আমাদের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে সরকারকে সহায়তা করবো। তবে, এটা নিয়ে যেন জাতীয় ঐক্য বিনষ্ট না হয়। হেফাজতের ইসলামের পক্ষ থেকে ঘোষণাপত্রে শাপলা চত্বরের গণহত্যার বিষয় অন্তর্ভুক্তির দাবি জানানো হয়েছে।

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ মামুন বলেন, ঘোষণাপত্র প্রণয়নের জন্য একটি জাতীয় কমিটি গঠনের কথা বলেছেন তারা। জোনায়েদ সাকি সাংবাদিকদের বলেন, ঘোষণাপত্র তৈরির পদ্ধতি কী হবে আমরা তা নিয়ে কথা বলেছি। এবি পার্টির আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, এটা হবে একটি ঐতিহাসিক দলিল।