ঢাকা ০৪:৫১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৩, ২৯ কার্তিক ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

কোরবাণীর পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ

ভয়েস রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৬:৫৫:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই ২০২১ ১৩৭ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

কাঁচা চামড়া : ফাইল ছবি

‘ঢাকায় লবণযুক্ত গরুর চামড়ার প্রতি বর্গফুট ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। একই চামড়া ঢাকার বাইরে প্রতি বর্গফুট ৩৩ থেকে ৩৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। সারাদেশে খাসির চামড়া প্রতি বর্গফুট ১৫ থেকে ১৭ টাকা, প্রতি বর্গফুট বকরির চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ থেকে ১৪ টাকা’

এবারের কোরবানির পশুর কাঁচা চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বাণিজ্যমন্ত্রক  শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা, বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সভাপতি শাহীন আহমেদসহ সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী নেতাদের নিয়ে এক বৈঠকে  চামড়ার দাম নির্ঘোারণ করে।

বিাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সি জানান,  ঢাকায় লবণযুক্ত গরুর চামড়ার দাম প্রতি বর্গফুট ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। প্রতি বর্গফুট চামড়ার দাম গত বছরের চেয়ে ৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে। একই চামড়া ঢাকার বাইরে প্রতি বর্গফুট ৩৩ থেকে ৩৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছর ছিল ২৮ থেকে ৩২ টাকা।

এবারে খাসির চামড়া প্রতি বর্গফুট ১৫ থেকে ১৭ টাকা; গত বছর যা ছিল ১৩ থেকে ১৫ টাকা। পাশাপাশি প্রতি বর্গফুট বকরির চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ থেকে ১৪ টাকা, গত বছর যা ছিল ১০ থেকে ১২ টাকা। সবক্ষেত্রেই দাম বাড়ানো হয়েছে।

খাসির চামড়া

কোরবানির পর পশু চামড়া ছাড়ানোর ৬ ঘণ্টার মধ্যে পর্যাপ্ত লবণ দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রী।

মন্ত্রী জানান, গতবছর এক্সপোর্ট ট্রেডটা ভালোই হয়েছে। সবদিকে প্ল্যান করেই আগুতে হবে। চামড়ার ন্যায্য মূল্য পাওয়া নিশ্চিত করাটাই উদ্দেশ্য। দেশে চামড়ার দাম পাওয়া যাচ্ছে না বলেই

ওয়েট-ব্লু চামড়া রফতানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। এটা খুব একটা স্বস্তির নয়। এটি স্থায়ী হোক তা চান বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সি। এবার সকল পক্ষকে সঙ্গে নিয়েই চামড়ার দাম নির্ধারণ হয়েছে।

চামড়ার দাম নির্ধারণে আগে আরও একটি বৈঠক হয়েছে। সেখানে বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ ২০১৭ সালে চামড়ার দাম এবারে করার প্রস্তাব দিলে তাতে ব্যবসায়ীরা আপত্তি জানান।

পরবর্তীতে ব্যবসায়ীদের প্রস্তাবনা মেনে নিয়ে পশুর চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করেন বাণিজ্যমন্ত্রী। পরে ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকেও বাণিজ্যমন্ত্রীর প্রস্তাবিত চামড়ার দাম মেনে নেন।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published.

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

কোরবাণীর পশুর চামড়ার দাম নির্ধারণ

আপডেট সময় : ০৬:৫৫:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই ২০২১

কাঁচা চামড়া : ফাইল ছবি

‘ঢাকায় লবণযুক্ত গরুর চামড়ার প্রতি বর্গফুট ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। একই চামড়া ঢাকার বাইরে প্রতি বর্গফুট ৩৩ থেকে ৩৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। সারাদেশে খাসির চামড়া প্রতি বর্গফুট ১৫ থেকে ১৭ টাকা, প্রতি বর্গফুট বকরির চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ থেকে ১৪ টাকা’

এবারের কোরবানির পশুর কাঁচা চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার বাণিজ্যমন্ত্রক  শিল্প সচিব জাকিয়া সুলতানা, বাংলাদেশ ট্যানার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএ) সভাপতি শাহীন আহমেদসহ সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী নেতাদের নিয়ে এক বৈঠকে  চামড়ার দাম নির্ঘোারণ করে।

বিাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সি জানান,  ঢাকায় লবণযুক্ত গরুর চামড়ার দাম প্রতি বর্গফুট ৪০ থেকে ৪৫ টাকা। প্রতি বর্গফুট চামড়ার দাম গত বছরের চেয়ে ৫ টাকা বাড়ানো হয়েছে। একই চামড়া ঢাকার বাইরে প্রতি বর্গফুট ৩৩ থেকে ৩৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছর ছিল ২৮ থেকে ৩২ টাকা।

এবারে খাসির চামড়া প্রতি বর্গফুট ১৫ থেকে ১৭ টাকা; গত বছর যা ছিল ১৩ থেকে ১৫ টাকা। পাশাপাশি প্রতি বর্গফুট বকরির চামড়ার দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ থেকে ১৪ টাকা, গত বছর যা ছিল ১০ থেকে ১২ টাকা। সবক্ষেত্রেই দাম বাড়ানো হয়েছে।

খাসির চামড়া

কোরবানির পর পশু চামড়া ছাড়ানোর ৬ ঘণ্টার মধ্যে পর্যাপ্ত লবণ দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রী।

মন্ত্রী জানান, গতবছর এক্সপোর্ট ট্রেডটা ভালোই হয়েছে। সবদিকে প্ল্যান করেই আগুতে হবে। চামড়ার ন্যায্য মূল্য পাওয়া নিশ্চিত করাটাই উদ্দেশ্য। দেশে চামড়ার দাম পাওয়া যাচ্ছে না বলেই

ওয়েট-ব্লু চামড়া রফতানির অনুমতি দিয়েছে সরকার। এটা খুব একটা স্বস্তির নয়। এটি স্থায়ী হোক তা চান বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সি। এবার সকল পক্ষকে সঙ্গে নিয়েই চামড়ার দাম নির্ধারণ হয়েছে।

চামড়ার দাম নির্ধারণে আগে আরও একটি বৈঠক হয়েছে। সেখানে বাণিজ্য সচিব তপন কান্তি ঘোষ ২০১৭ সালে চামড়ার দাম এবারে করার প্রস্তাব দিলে তাতে ব্যবসায়ীরা আপত্তি জানান।

পরবর্তীতে ব্যবসায়ীদের প্রস্তাবনা মেনে নিয়ে পশুর চামড়ার মূল্য নির্ধারণ করেন বাণিজ্যমন্ত্রী। পরে ব্যবসায়ীদের পক্ষ থেকেও বাণিজ্যমন্ত্রীর প্রস্তাবিত চামড়ার দাম মেনে নেন।