ঢাকা ০৫:১৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাইড শেয়ারিং সার্ভিস বন্ধ রাস্তায় বিক্ষোভ চালকদের

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:৩২:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ এপ্রিল ২০২১ ২৬৫ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ভয়েস রিপোর্ট, ঢাকা

দুপুর দেড়টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জড়ো হতে থাকেন (রাইড শেয়ারিং সার্ভিস-পাঠাও) মোটারবাইকের চালকেরা। তারা রাস্তায় মোটরবাইক রেখে ফুটপাথে দাঁড়িয়ে মানববন্ধনে অংশ নেন। এসময় রাইড শেয়ারিং অ্যাপ বন্ধের প্রতিবাদে ফেটে পড়েন তারা। সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) নির্দেশনায় তীব্র প্রতিবাদ জানান।

পাঠাও, উবারের চালকেরা জাতীয় প্রেসক্লাব, শাহবাগ মোড়, খিলগাঁওসহ বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেন কয়েক শ’ চালক।

করোনা সংক্রমণ রোধে গণপরিবহনে যাত্রীসেবার নতুন নিয়মের দ্বিতীয় দিনেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা বাসের অপেক্ষায় সড়কে দাঁড়িয়ে থেকেছেন সাধারণ মানুষ। আবার বাসে আসন পেলেও অভিযোগ ছিল অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের। তবে, পর্যাপ্ত গণপরিবহন নিশ্চিত না করে সরকারের সিদ্ধান্তে ক্ষোভ সাধারণের। এর আগে করোনা সংক্রমণের প্রথম পর্যায়ে গত বছরের ১ জুন গণপরিবহনের অর্ধেক আসন ফাঁকা ও ষাট শতাংশ ভাড়া বাড়িয়েছিল সরকার।

করোনার দ্বিতীয় ঢেউ এবং উর্ধমুখি সংক্রমণে গণপরিবহন এবং ট্রেনে অর্ধেক পরিবহন করা নির্দেশনা দিলেও পাঠাও উবার বন্ধ করে দেয় বিআরটিএ। করোনা সংক্রমণের বিদ্যমান পরিস্থিতিতে রাইড শেয়ারিংয়ে মোটরবাইক যাত্রী পরিবহনে নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা আসে বুধবার। এ নিষেধাজ্ঞা আপাতত দুই সপ্তাহের জন্য বা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বহাল থাকবে।

এর আগে বাসে ৬০ শতাংশ বর্ধিত ভাড়ার সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়। অনেক চালকের বক্তব্য পাঠাও উবার চালানোরই তাদের একমাত্র আয়ের উৎস্য। হঠাৎ এই সার্ভিস বন্ধ হয়ে গেলে পরিবার নিয়ে তাদের না খেয়ে থাকতে হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

রাইড শেয়ারিং সার্ভিস বন্ধ রাস্তায় বিক্ষোভ চালকদের

আপডেট সময় : ০৯:৩২:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১ এপ্রিল ২০২১

ভয়েস রিপোর্ট, ঢাকা

দুপুর দেড়টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে জড়ো হতে থাকেন (রাইড শেয়ারিং সার্ভিস-পাঠাও) মোটারবাইকের চালকেরা। তারা রাস্তায় মোটরবাইক রেখে ফুটপাথে দাঁড়িয়ে মানববন্ধনে অংশ নেন। এসময় রাইড শেয়ারিং অ্যাপ বন্ধের প্রতিবাদে ফেটে পড়েন তারা। সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) নির্দেশনায় তীব্র প্রতিবাদ জানান।

পাঠাও, উবারের চালকেরা জাতীয় প্রেসক্লাব, শাহবাগ মোড়, খিলগাঁওসহ বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেন কয়েক শ’ চালক।

করোনা সংক্রমণ রোধে গণপরিবহনে যাত্রীসেবার নতুন নিয়মের দ্বিতীয় দিনেও ঘণ্টার পর ঘণ্টা বাসের অপেক্ষায় সড়কে দাঁড়িয়ে থেকেছেন সাধারণ মানুষ। আবার বাসে আসন পেলেও অভিযোগ ছিল অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের। তবে, পর্যাপ্ত গণপরিবহন নিশ্চিত না করে সরকারের সিদ্ধান্তে ক্ষোভ সাধারণের। এর আগে করোনা সংক্রমণের প্রথম পর্যায়ে গত বছরের ১ জুন গণপরিবহনের অর্ধেক আসন ফাঁকা ও ষাট শতাংশ ভাড়া বাড়িয়েছিল সরকার।

করোনার দ্বিতীয় ঢেউ এবং উর্ধমুখি সংক্রমণে গণপরিবহন এবং ট্রেনে অর্ধেক পরিবহন করা নির্দেশনা দিলেও পাঠাও উবার বন্ধ করে দেয় বিআরটিএ। করোনা সংক্রমণের বিদ্যমান পরিস্থিতিতে রাইড শেয়ারিংয়ে মোটরবাইক যাত্রী পরিবহনে নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা আসে বুধবার। এ নিষেধাজ্ঞা আপাতত দুই সপ্তাহের জন্য বা পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বহাল থাকবে।

এর আগে বাসে ৬০ শতাংশ বর্ধিত ভাড়ার সিদ্ধান্ত কার্যকর হয়। অনেক চালকের বক্তব্য পাঠাও উবার চালানোরই তাদের একমাত্র আয়ের উৎস্য। হঠাৎ এই সার্ভিস বন্ধ হয়ে গেলে পরিবার নিয়ে তাদের না খেয়ে থাকতে হবে।