তুষমূলের জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ততায় করোনা ভ্যাকসিন কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হবে
- আপডেট সময় : ০৪:৩১:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ অক্টোবর ২০২১ ৩০৪ বার পড়া হয়েছে
ছবি সংগ্রহ
প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে র্যাপিড এন্টিজেন টেস্টের ব্যবস্থা রেখে একাডেমিক কোর্সের মেয়াদ ও সিলেবাস কমানো যেতে পারে : ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ
করোনায় আক্রন্ত শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের বিনা খরচে চিকিৎসার ব্যবস্থা করানো উচিত। পাশাপাশি প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে র্যাপিড এন্টিজেন টেস্টের ব্যবস্থা রেখে একাডেমিক কোর্সের মেয়াদ ও
সিলেবাস কমানো যেতে পারে। তবে অবশ্যই অগ্রাধিকার ভিত্তিতে শিক্ষক ও কর্মচারীদের টিকার আওতায় আনতে হবে। সকল শিক্ষার্থীকে ভ্যাকসিন দেয়া হলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকেন্দ্রিক করোনার
ঝুঁকি অনেকাংশে কমে আসবে। করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের ঝুঁকিকে বিবেচনায় নিয়ে সবাইকে প্রস্তুত থাকতে হবে। গ্রামীণজনপদে জনপ্রতিনিধিদের সম্পৃক্ত করে করোনা প্রতিরোধ
কার্যক্রম ও ভ্যাকসিন প্রদান কার্যক্রম চালাতে হবে। এ অবস্থায় কার্যক্রম চালানো সম্ভব হলে, আগামী বছর মার্চের মধ্যে দেশের ৮০ শতাংশ জনগোষ্ঠীকে টিকার আওতায় আনা সম্ভব। এছাড়া
১২-১৮ বছরের বয়সীদের টিকার আওতায় আনতে হবে। শুক্রবার ঢাকার এফডিসিতে করোনায় স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা হচ্ছে কি না, বিষয়ে ছায়া সংসদে বঙ্গবন্ধু শেখ
মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আয়োজক সংগঠন ডিবেট ফর ডেমোক্রেসি’র চেয়ারম্যান
হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ। তিনি বলেন, বিশেষজ্ঞদের মতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলার পূর্বেই ২ ডোজ ভ্যাকসিন নিশ্চিত করতে পারলে ভালো হতো। তা না হলে শিক্ষা কার্যক্রম ঝুকির মুখে
পড়তে পারে।প্রতিযোগিতায় ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিকে পরাজিত করে ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এর বিতার্কিকরা বিজয়ী হয়। প্রতিযোগিতা শেষে অংশগ্রহণকারী দলের মাঝে ট্রফি
ও সনদপত্র প্রদান করা হয়। বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, অধ্যাপক আবু মোহাম্মদ রইস, ড. এস এম মোর্শেদ, সাংবাদিক জিনিয়া কবির সূচনা, ফালগুনী রশীদ ও আতাউর রহমান কাবুল।




















