ঢাকা ০৬:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫, ৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ভিসতা-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসব: কর্মকর্তাদের আর্চারিতে  চ্যাম্পিয়ন  কিবরিয়া গণতন্ত্র রক্ষার দাবিতে আমেরিকা জুড়ে ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ ঝড় লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও ৩০০ বাংলাদেশি পাটপণ্যের পুনর্জাগরণে ১০০ কোটি টাকার ফান্ড, টেকসই উন্নয়নে নতুন দিগন্তের আহ্বান কার্গো ভিলেজে আগুনে ছাই ১২ হাজার কোটি টাকার পণ্য, পুড়েছে স্বপ্নও ১ নভেম্বর থেকে এমপিও শিক্ষকদের নতুন বাড়িভাড়া ভাতা কার্যকর ভিসতা-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসব পুরুষ আর্চারিতে চ্যাম্পিয়ন তামিম হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গত এক যুগের অগ্নিকাণ্ড ঢাকার প্রধান বিমানবন্দরে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ-উত্তেজনা,  মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের ঘটনায় ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

বঙ্গবন্ধুই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পৌঁছে দেন বাংলাদেশ

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০২:০২:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১ ২৩৬ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষণ দেন দিয়েছিলেন বাংলার অবিসংবাদীত নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ঐতিহাসিক সেই ভাষণের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু প্রথম বাংলা ভাষাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পৌঁছে দিয়েছিলেন।

তিনি ছিলেন একজন খাঁটি বাঙালি। পরিচয়ের প্রশ্ন আসলে তিনি প্রথমেই বলতেন, আমি একজন মানুষ। এরপরই বলতেন, আমি একজন বাঙালি।

জাতিসংঘে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রদানের ৪৭তম বার্ষিকী স্মরণে শনিবার আয়োজনে ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের (ইডব্লিউএমজিএল) কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা একথা বলেন।

কালের কণ্ঠ সম্পাদক ও ইডব্লিউএমজিএল পরিচালক কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলনের সঞ্চালনায় ‘জাতিসংঘে বঙ্গবন্ধু ও বাংলা ভাষা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা আরও বলেন, ভাষণে বঙ্গবন্ধু পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিরাজমান জাতীয়তা, বৈষম্য, বর্ণবাদ, আগ্রাসন,

উপনিবেশবাদ এবং আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকার থেকে বঞ্চিত করার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় অবস্থান তুলে ধরেছিলেন। বাঙালির শক্তি, সাহস ও চ্যালেঞ্জ গ্রহণের মানসিকতার কথা তুলে ধরেছিলেন। বাংলাদেশের মানুষ সেই শক্তির পরিচয় দিতে পেরেছে। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল।

আজ নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত হচ্ছে পদ্মা সেতু। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়নে কাণ্ডারী তারই কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আলোচনায় অংশ নেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের বঙ্গবন্ধু চেয়ার অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারক শামসুদ্দিন

চৌধুরী মানিক, সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব এ কে এম আতিকুর রহমান, সম্প্রীতি বাংলাদেশের আহ্বায়ক ও অভিনেতা পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়,

বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বিশ্বজিৎ ঘোষ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এ কে এম শাহনাওয়াজ, বরিশাল

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. ছাদেকুল আরেফিন মতিন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক মো. জাকির হোসেন, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মো.

নাছিম আক্তার, ঢাকা ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান চৌধুরী প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বঙ্গবন্ধুই আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পৌঁছে দেন বাংলাদেশ

আপডেট সময় : ০২:০২:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২১

১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষণ দেন দিয়েছিলেন বাংলার অবিসংবাদীত নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ঐতিহাসিক সেই ভাষণের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধু প্রথম বাংলা ভাষাকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পৌঁছে দিয়েছিলেন।

তিনি ছিলেন একজন খাঁটি বাঙালি। পরিচয়ের প্রশ্ন আসলে তিনি প্রথমেই বলতেন, আমি একজন মানুষ। এরপরই বলতেন, আমি একজন বাঙালি।

জাতিসংঘে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ প্রদানের ৪৭তম বার্ষিকী স্মরণে শনিবার আয়োজনে ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের (ইডব্লিউএমজিএল) কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা একথা বলেন।

কালের কণ্ঠ সম্পাদক ও ইডব্লিউএমজিএল পরিচালক কথাসাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলনের সঞ্চালনায় ‘জাতিসংঘে বঙ্গবন্ধু ও বাংলা ভাষা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা আরও বলেন, ভাষণে বঙ্গবন্ধু পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে বিরাজমান জাতীয়তা, বৈষম্য, বর্ণবাদ, আগ্রাসন,

উপনিবেশবাদ এবং আত্মনিয়ন্ত্রণ অধিকার থেকে বঞ্চিত করার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় অবস্থান তুলে ধরেছিলেন। বাঙালির শক্তি, সাহস ও চ্যালেঞ্জ গ্রহণের মানসিকতার কথা তুলে ধরেছিলেন। বাংলাদেশের মানুষ সেই শক্তির পরিচয় দিতে পেরেছে। বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল।

আজ নিজস্ব অর্থায়নে নির্মিত হচ্ছে পদ্মা সেতু। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়নে কাণ্ডারী তারই কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আলোচনায় অংশ নেন বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের বঙ্গবন্ধু চেয়ার অধ্যাপক ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন, সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারক শামসুদ্দিন

চৌধুরী মানিক, সাবেক রাষ্ট্রদূত ও সচিব এ কে এম আতিকুর রহমান, সম্প্রীতি বাংলাদেশের আহ্বায়ক ও অভিনেতা পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়,

বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বিশ্বজিৎ ঘোষ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এ কে এম শাহনাওয়াজ, বরিশাল

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. ছাদেকুল আরেফিন মতিন, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক মো. জাকির হোসেন, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. মো.

নাছিম আক্তার, ঢাকা ইউনিভার্সিটি অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির অধ্যাপক ড. আসাদুজ্জামান চৌধুরী প্রমুখ।