ঢাকা ০৯:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তায় নির্বাচনের আগে-পরে এক মাস সেনা মোতায়েনের দাবি জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজনে ঢাকায় মৈত্রী দিবসের ৫৪তম বার্ষিকী উদযাপন ভারত বাদ, বাংলাদেশ-চীনসহ কয়েকটি দেশ নিয়ে আলাদা জোট করতে চায় পাকিস্তান ভারতে হাসিনার অবস্থান নিয়ে জয়শঙ্কর বললেন-সিদ্ধান্ত তাকেই নিতে হবে তারেকের নেতৃত্বেই নির্বাচনে যাবে বিএনপি : আমির খসরু গ্যাসের আগুনে একই পরিবারের শিশুসহ ৭ জন দগ্ধ আসিম মুনিরের হাতে পাকিস্তানের পরমাণু ভান্ডারের নিয়ন্ত্রণ শীতের মহাজন পঞ্চগড়ে, তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির ঘরে পুশইনের শিকার সোনালী ও তার সন্তান বিএসএফের কাছে হস্তান্তর বিজিবির এয়ারবাসে আগুন, অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন ১৮০ যাত্রী

জিয়া ‘বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে’ হত্যার নেপথ্যের গড ফাদার, নৌ প্রতিমন্ত্রী

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৯:০০:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ নভেম্বর ২০২১ ২৪৬ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

‘১৯৭৫ সালের পর দেশে জয়বাংলা শ্লোগান নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো। এই জয় বাংলা বলতে গিয়ে ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগ নেতা মাহবুবকে গুম করা হয়েছিলো জিয়াউর রহমানের নির্দেশে’

বাংলাদেশের নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর শিশু রাসেলকেও ক্ষমা করা হয়নি। তাকেও নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়েছে। রাসেল ছিলো পরিবারের মধ্যমণি, বাবা-মা-ভাই-বোনদের আদরের ধন। জিয়াউর রহমান এই হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের গড ফাদার।

বুধবার উত্তর জনপদের রংপুর টাউন হলে বঙ্গবন্ধুর সর্ব কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে ‘শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদ’ আয়োজিত সপ্তাহব্যাপী বিভিন্ন ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে একথা বলেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী।

খালিদ মাহমুদ বলেন, জিয়াউর রহমান দেশে গুম হত্যার রাজনীতি শুরু করেন। ১৯৭৫ সালের পর দেশে জয়বাংলা শ্লোগান নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো। এই জয় বাংলা বলতে গিয়ে ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগ নেতা মাহবুবকে গুম করা হয়েছিলো জিয়াউর রহমানের নির্দেশে।

অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথির এবং শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদের মহাসচিব একুশে টিভির পরিচালক কেএম শহিদুল্লা বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর আদরের ধন সর্বকনিষ্ঠ সন্তান রাসেলকে অত্যন্ত ভালোবাসতেন। খুনিরা ভেবেছিলো রাসেলকে বাঁচিয়ে রাখলে তাদের পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে। সে জন্য তাকে নিষ্ঠুরভাবে ব্রাশ ফায়ার করে হত্যা করেছে।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদের উপদেষ্টা তরফদার রুহুল আমিন , সিরাজুল ইসলাম মোল্লা সংগঠনের নেতা সুমন, কণ্ঠ শিল্পী অন্তর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মমতাজ উদ্দিন সম্পাদক রেজাউল করিম রাজু

মহানগর সভাপতি শাফিয়ার রহমান সম্পাদক তুষার কান্তি মন্ডল। বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।  শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে সারাদেশের মতো রংপুর বিভাগে বিভিন্ন ধরনের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। বিভাগের ৮ জেলা থেকে বিপুল সংখ্যক শিশু ও কিশোর-কিশোরী এতে অংশ নেয়।

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

জিয়া ‘বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে’ হত্যার নেপথ্যের গড ফাদার, নৌ প্রতিমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৯:০০:৩৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ নভেম্বর ২০২১

‘১৯৭৫ সালের পর দেশে জয়বাংলা শ্লোগান নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো। এই জয় বাংলা বলতে গিয়ে ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগ নেতা মাহবুবকে গুম করা হয়েছিলো জিয়াউর রহমানের নির্দেশে’

বাংলাদেশের নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার পর শিশু রাসেলকেও ক্ষমা করা হয়নি। তাকেও নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়েছে। রাসেল ছিলো পরিবারের মধ্যমণি, বাবা-মা-ভাই-বোনদের আদরের ধন। জিয়াউর রহমান এই হত্যাকাণ্ডের নেপথ্যের গড ফাদার।

বুধবার উত্তর জনপদের রংপুর টাউন হলে বঙ্গবন্ধুর সর্ব কনিষ্ঠ পুত্র শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে ‘শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদ’ আয়োজিত সপ্তাহব্যাপী বিভিন্ন ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে একথা বলেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী।

খালিদ মাহমুদ বলেন, জিয়াউর রহমান দেশে গুম হত্যার রাজনীতি শুরু করেন। ১৯৭৫ সালের পর দেশে জয়বাংলা শ্লোগান নিষিদ্ধ করা হয়েছিলো। এই জয় বাংলা বলতে গিয়ে ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগ নেতা মাহবুবকে গুম করা হয়েছিলো জিয়াউর রহমানের নির্দেশে।

অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথির এবং শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদের মহাসচিব একুশে টিভির পরিচালক কেএম শহিদুল্লা বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর আদরের ধন সর্বকনিষ্ঠ সন্তান রাসেলকে অত্যন্ত ভালোবাসতেন। খুনিরা ভেবেছিলো রাসেলকে বাঁচিয়ে রাখলে তাদের পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে। সে জন্য তাকে নিষ্ঠুরভাবে ব্রাশ ফায়ার করে হত্যা করেছে।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদের উপদেষ্টা তরফদার রুহুল আমিন , সিরাজুল ইসলাম মোল্লা সংগঠনের নেতা সুমন, কণ্ঠ শিল্পী অন্তর রহমান, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মমতাজ উদ্দিন সম্পাদক রেজাউল করিম রাজু

মহানগর সভাপতি শাফিয়ার রহমান সম্পাদক তুষার কান্তি মন্ডল। বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।  শেখ রাসেলের জন্মদিন উপলক্ষে সারাদেশের মতো রংপুর বিভাগে বিভিন্ন ধরনের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। বিভাগের ৮ জেলা থেকে বিপুল সংখ্যক শিশু ও কিশোর-কিশোরী এতে অংশ নেয়।