মামলা দায়েরের সময় উপস্থিত ছিলেন ডাকসুর কমনরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক উম্মে সালমা, মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক ফাতিমা তাসনিম জুমা এবং আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক মো. জাকারিয়া।
ডাকসুর আইন ও মানবাধিকার সম্পাদক জাকারিয়া জানান, অধিকতর তদন্তের স্বার্থে মামলাটি ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের সাইবার ইউনিটে পাঠানো হয়েছে। সাইবার ইউনিট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভবিষ্যতে কোনো শিক্ষক বা শিক্ষার্থী এ ধরনের সাইবার বুলিংয়ের শিকার হলে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এজাহারে শেহরীন আমিন ভূঁইয়া অভিযোগ করেন, বিভিন্ন ফেসবুক আইডি থেকে তার ছবি বিকৃত করে অশালীনভাবে পোস্ট করা হচ্ছে এবং তাকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ, মানহানিকর মন্তব্য করা হচ্ছে। এসব ঘটনায় তিনি মানসিকভাবে ভীষণভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছেন বলে উল্লেখ করেছেন।
মামলায় সাংবাদিক ও অ্যাকটিভিস্ট মুজতবা খন্দকার, লেখক ও অ্যাকটিভিস্ট মহিউদ্দিন মোহাম্মদ, ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী নিরব হোসাইন ও আশফাক হোসাইন (ইভান)-এর নাম আসামি হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। পাশাপাশি অজ্ঞাত পরিচয়ের আরও কয়েকজনকেও আসামি করা হয়েছে।
শেহরীন আমিন ভূঁইয়া মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ অনুযায়ী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।