ঢাকা ০৩:৩৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ অক্টোবর ২০২৫, ৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ভিসতা-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসব: কর্মকর্তাদের আর্চারিতে  চ্যাম্পিয়ন  কিবরিয়া গণতন্ত্র রক্ষার দাবিতে আমেরিকা জুড়ে ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ ঝড় লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন আরও ৩০০ বাংলাদেশি পাটপণ্যের পুনর্জাগরণে ১০০ কোটি টাকার ফান্ড, টেকসই উন্নয়নে নতুন দিগন্তের আহ্বান কার্গো ভিলেজে আগুনে ছাই ১২ হাজার কোটি টাকার পণ্য, পুড়েছে স্বপ্নও ১ নভেম্বর থেকে এমপিও শিক্ষকদের নতুন বাড়িভাড়া ভাতা কার্যকর ভিসতা-ডিআরইউ ক্রীড়া উৎসব পুরুষ আর্চারিতে চ্যাম্পিয়ন তামিম হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে গত এক যুগের অগ্নিকাণ্ড ঢাকার প্রধান বিমানবন্দরে বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ড, ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ-উত্তেজনা,  মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের ঘটনায় ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত ‘ইইউ’

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৩:০৭:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ অক্টোবর ২০২১ ২৫৮ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ছবি: সংগৃহীত

সাবমেরিন ইস্যুতে অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। আগামী নভেম্বরের আগে আলোচনা অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। শুক্রবার ইইউ’র এক কর্মকর্তার

বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। সম্প্রতি পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন কিনতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের সঙ্গে চুক্তি করেছে অস্ট্রেলিয়া। এর জের ধরে ইইউয়ের শক্তিশালী

অংশীদার ফ্রান্সের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। কারণ নতুন চুক্তির আগে ফ্রান্সের সঙ্গে করা ৪ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের একটি চুক্তি বাতিল করেছে দেশটি। এতে বড়

ক্ষতির মুখে পড়েছে ফ্রান্স। চুক্তি ভঙ্গের পর ফ্রান্স তীব্র প্রতিক্রিয়ায় জানায়, অস্ট্রেলিয়া সরকারকে তারা মোটেও বিশ্বাস করছে না। এমনকি দেশটির কর্মকর্তাদের মিথ্যা বলার

অভিযোগও আনা হয়। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েনের প্রভাব ইইউ এর সঙ্গে আলোচনার ওপরও পড়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে বাণিজ্যিক

আলোচনা স্থগিতের প্রসঙ্গে ইইউ’র ওই কর্মকর্তা জানান, সাবমেরিন নিয়ে আমাদের সিদ্ধান্তের জেরে ফ্রান্সের প্রতিক্রিয়ার বিষয়টি মাথায় রয়েছে। তবে সব দেশকে শেষ পর্যন্ত তাদের নিজেদের

স্বার্থেই কাজ করা উচিত। অস্ট্রেলিয়াও এটাই করেছে। এদিকে স্থগিত হওয়া এই আলোচনা নিয়ে কথা বলতে আগামী সপ্তাহে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাণিজ্যবিষয়ক কমিশনার ভালদিস দমব্রোভিস্কিসের সঙ্গে দেখা করার ইঙ্গিত দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার বাণিজ্যমন্ত্রী ড্যান তেহান। তিনি

বলেছেন, ফ্রান্স এই বাণিজ্য আলোচনার জন্য প্রস্তুতি চালিয়ে যাবে। ফ্রান্স ও ইইউ দুই পক্ষের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির লক্ষ্যে কাজ করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত ‘ইইউ’

আপডেট সময় : ০৩:০৭:৫৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ অক্টোবর ২০২১

ছবি: সংগৃহীত

সাবমেরিন ইস্যুতে অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। আগামী নভেম্বরের আগে আলোচনা অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। শুক্রবার ইইউ’র এক কর্মকর্তার

বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স। সম্প্রতি পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন কিনতে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের সঙ্গে চুক্তি করেছে অস্ট্রেলিয়া। এর জের ধরে ইইউয়ের শক্তিশালী

অংশীদার ফ্রান্সের সঙ্গে অস্ট্রেলিয়ার সম্পর্ক তলানিতে গিয়ে ঠেকেছে। কারণ নতুন চুক্তির আগে ফ্রান্সের সঙ্গে করা ৪ হাজার কোটি মার্কিন ডলারের একটি চুক্তি বাতিল করেছে দেশটি। এতে বড়

ক্ষতির মুখে পড়েছে ফ্রান্স। চুক্তি ভঙ্গের পর ফ্রান্স তীব্র প্রতিক্রিয়ায় জানায়, অস্ট্রেলিয়া সরকারকে তারা মোটেও বিশ্বাস করছে না। এমনকি দেশটির কর্মকর্তাদের মিথ্যা বলার

অভিযোগও আনা হয়। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্কের টানাপোড়েনের প্রভাব ইইউ এর সঙ্গে আলোচনার ওপরও পড়েছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে বাণিজ্যিক

আলোচনা স্থগিতের প্রসঙ্গে ইইউ’র ওই কর্মকর্তা জানান, সাবমেরিন নিয়ে আমাদের সিদ্ধান্তের জেরে ফ্রান্সের প্রতিক্রিয়ার বিষয়টি মাথায় রয়েছে। তবে সব দেশকে শেষ পর্যন্ত তাদের নিজেদের

স্বার্থেই কাজ করা উচিত। অস্ট্রেলিয়াও এটাই করেছে। এদিকে স্থগিত হওয়া এই আলোচনা নিয়ে কথা বলতে আগামী সপ্তাহে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বাণিজ্যবিষয়ক কমিশনার ভালদিস দমব্রোভিস্কিসের সঙ্গে দেখা করার ইঙ্গিত দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার বাণিজ্যমন্ত্রী ড্যান তেহান। তিনি

বলেছেন, ফ্রান্স এই বাণিজ্য আলোচনার জন্য প্রস্তুতি চালিয়ে যাবে। ফ্রান্স ও ইইউ দুই পক্ষের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির লক্ষ্যে কাজ করা হবে।