ঢাকা ০৪:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৩০ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

INDIA :  যুক্তরাষ্ট্রের রিপোর্টের কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৮:৫৯:১৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জুন ২০২২ ১০১ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

MEA মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২-এ নয়াদিল্লিতে একটি সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন: ছবি এএনআই

‘মার্কিন বিদেশ দফতরের ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতিবেদনে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে এমইএ-র মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেছেন, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করা হচ্ছে’

অজ্ঞাত মন্তব্য: ভারত ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনের নিন্দা করেছে

এএনআই ৩ জুন, ২০২২: ভারত ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনের নিন্দা করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশমন্ত্রকের প্রধান কার্যালয়ে প্রকাশিত একটি রিপোর্টের কঠোর সমালোচনা করেছে ভারত। যুক্তরাষ্ট্রেও ওই প্রতিবেদনের সমালোচনা করে ভারত বলেছে, এটা যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ‘অজ্ঞাত মন্তব্য’। একে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ‘ভোট ব্যাংকের রাজনীতি’ বলেও অভিহিত করেছে ভারত।

যুক্তরাষ্ট্রের এই মূল্যায়ন ‘অনুপ্রাণিত এবং পক্ষপাতদুষ্ট দৃষ্টিভঙ্গির’ উপর ভিত্তি করে করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেছে ভারত।

এ ব্যাপারে ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, আমরা আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা সম্পর্কিত মার্কিন বিদেশ দফতরের ২০২১ সালের রিপোর্ট প্রকাশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অজ্ঞাত মন্তব্য আমলে নিয়েছি। এটা দুর্ভাগ্যজনক যে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভোটব্যাংকের রাজনীতির চর্চা করা হচ্ছে।

আমরা অনুপ্রেরণার ভিত্তিতে মূল্যায়ন করার আহ্বান জানাব। পক্ষপাতদুষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি এড়িয়ে চলুন।

বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশমন্ত্রক কংগ্রেসের কাছে পাঠানো ২০২১ সালে বিশ্বজুড়ে ঘটে যাওয়া ঘটনার ওপর ভিত্তি করে আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা শীর্ষক রিপোর্টে বলা হয়েছে ২০২১ সাল জুড়েই ভারতে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে হামলা হয়েছে।

ভারত বরাবরই বলে আসছে, সেদেশের নাগরিকদের সাংবিধানিক সুরক্ষার বিষয়ে কথা বলার অধিকার কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের নেই।

মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতিবেদনে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে এমইএ-র মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেছেন, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করা হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published.

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

INDIA :  যুক্তরাষ্ট্রের রিপোর্টের কড়া প্রতিক্রিয়া ভারতের

আপডেট সময় : ০৮:৫৯:১৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ জুন ২০২২

MEA মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২-এ নয়াদিল্লিতে একটি সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন: ছবি এএনআই

‘মার্কিন বিদেশ দফতরের ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতিবেদনে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে এমইএ-র মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেছেন, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করা হচ্ছে’

অজ্ঞাত মন্তব্য: ভারত ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনের নিন্দা করেছে

এএনআই ৩ জুন, ২০২২: ভারত ধর্মীয় স্বাধীনতা নিয়ে মার্কিন প্রতিবেদনের নিন্দা করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশমন্ত্রকের প্রধান কার্যালয়ে প্রকাশিত একটি রিপোর্টের কঠোর সমালোচনা করেছে ভারত। যুক্তরাষ্ট্রেও ওই প্রতিবেদনের সমালোচনা করে ভারত বলেছে, এটা যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ‘অজ্ঞাত মন্তব্য’। একে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ‘ভোট ব্যাংকের রাজনীতি’ বলেও অভিহিত করেছে ভারত।

যুক্তরাষ্ট্রের এই মূল্যায়ন ‘অনুপ্রাণিত এবং পক্ষপাতদুষ্ট দৃষ্টিভঙ্গির’ উপর ভিত্তি করে করা হয়েছে বলেও অভিযোগ করেছে ভারত।

এ ব্যাপারে ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, আমরা আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা সম্পর্কিত মার্কিন বিদেশ দফতরের ২০২১ সালের রিপোর্ট প্রকাশ এবং যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের অজ্ঞাত মন্তব্য আমলে নিয়েছি। এটা দুর্ভাগ্যজনক যে আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভোটব্যাংকের রাজনীতির চর্চা করা হচ্ছে।

আমরা অনুপ্রেরণার ভিত্তিতে মূল্যায়ন করার আহ্বান জানাব। পক্ষপাতদুষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি এড়িয়ে চলুন।

বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের বিদেশমন্ত্রক কংগ্রেসের কাছে পাঠানো ২০২১ সালে বিশ্বজুড়ে ঘটে যাওয়া ঘটনার ওপর ভিত্তি করে আন্তর্জাতিক ধর্মীয় স্বাধীনতা শীর্ষক রিপোর্টে বলা হয়েছে ২০২১ সাল জুড়েই ভারতে সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে হামলা হয়েছে।

ভারত বরাবরই বলে আসছে, সেদেশের নাগরিকদের সাংবিধানিক সুরক্ষার বিষয়ে কথা বলার অধিকার কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের নেই।

মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের ধর্মীয় স্বাধীনতার প্রতিবেদনে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে এমইএ-র মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেছেন, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে ভোটব্যাঙ্কের রাজনীতি করা হচ্ছে।