ছবি: সংগৃহীত
প্রান্তিক জনগোষ্ঠীকে করোনার টিকার আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। এ উপলক্ষে ৭ আগস্ট থেকে যে ক্যাম্পেইনে শুরু হবে, তাতে প্রাথমিক পর্যায়ে ৩২ লাখ মানুষকে টিকার আওতায় আনার হবে।
সারাদেশের ৪ হাজার ৬০০টি ইউনিয়নে, ১০৫৪টি পৌরসভায় এবং সিটি করপোরশেন এলাকার ৪৩৩টি ওয়ার্ডে ৩২ হাজার ৭০৬ জন টিকা কেন্দ্র ছাড়াও এবং ৪৮৪৫৯ জন স্বেচ্ছাসেবীর মাধ্যমে একযোগে কোভিড-১৯ টিকা প্রদান করা হবে।
করোনার সংক্রমণ রোধে দেশের সব ইউনিয়নে ৭ আগস্ট থেকে করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইনে ৩২ লাখ মানুষকে টিকা দেওয়ার কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদফতর।
শুক্রবার মহাখালীর বিসিপিএস প্রাঙ্গণে দেশব্যাপী ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইন নিয়ে সম্পর্কে জানাতে আয়োজিত সাংবাদিক বৈঠকের আয়োজন করা হয়। সেখানেই এ তথ্য তুলে ধরেন অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম। তিনি জানান, দেশব্যাপী
সিটি করপোরেশন, ইউনিয়ন-ওয়ার্ড ও বিভিন্ন অঞ্চল ভেদে ৭ আগস্ট থেকে ১২ আগস্ট পর্যন্ত চলবে টিকা কার্যক্রমের ক্যাম্পেইন।
খুরশীদ আলম বলেন, ১৮ বছর বয়সীদের অনেকের আইডি কার্ড নেই। এতে বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে। তাই বয়স ১৮ না করে ২৫ নির্ধারণ করা হয়েছে। এক্ষেত্রে যারা আগে রেজিস্ট্রেশন করেছেন তারা
যেখানে কেন্দ্র নির্ধারণ করেছেন সেখানে টিকা নেবে। ক্যাম্পেইনের টিকাদান আলাদাভাবে পরিচালিত হবে।