ঢাকা ০১:৫২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫, ৩০ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৪২ লাখ মানুষকে স্বল্পমূল্যে খাবার দিয়েছে সরকার

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৭:৪০:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুন ২০২১ ১৯৩ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

২০৩০ সালের মধ্যে দেশের মানুষের ক্ষুধা নিবারণ ও পুষ্টি নিশ্চিতকল্পে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, জনগণের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা বিধানে সরকার নিরলস কাজ করে চলেছে। করোনাকালে ৪২ লাখ প্রান্তিক মানুষের কাছে স্বল্পমূল্যে খাবার পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, দেশের মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা পূরণকল্পে জাতীয় খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তানীতি-২০২০ প্রণয়ন করা হয়েছে। পুষ্টি সংবেদনশীল খাদ্য ব্যবস্থা এ নীতির আলোকেই নিশ্চিত হবে। সাম্প্রতিককালে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জনে দেশের অগ্রগতি প্রশংসনীয় বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।

সোমবার ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে ‘জাতীয় খাদ্য ও পুষ্টিনীতি-২০২০ পরিকল্পনার জাতীয় পর্যায়ের পর্যালোচনা ও ভ্যালিডেশন সভায়’ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সাধন চন্দ্র মজুমদার  বলেন, দেশের পুষ্টি পরিস্থিতির উন্নতিতে বড় অবদান আছে খাদ্য, কৃষি এবং মৎস ও প্রাণিসম্পদ খাতের। দেশে মানসম্পন্ন ও সুষম খাদ্যের প্রাপ্যতা বেড়েছে। পাশাপাশি খাদ্য ও পুষ্টি বিষয়ে মানুষের সচেতনতাও বেড়েছে।মন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমান সরকার ২০০৯ সাল থেকে খাদ্য নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করে চলেছে। ভ্যালিডেশন কর্মশালায় গবেষক, ফুড স্পেশালিষ্ট এবং উন্নয়ন সহযোগীরা বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছেন। এ মতামত নিরাপদ খাদ্য ও পুষ্টি নিশ্চিত করতে এবং ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনায় সহযোগিতা করবে।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুমের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ফুড প্লানিং এন্ড মনিটরিং ইউনিটের মহাপরিচালক শহীদুজ্জামান ফারুকী।

অনুষ্ঠানে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মো. রুহুল আমিন তালুকদার এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের জাতিসংঘ অনুবিভাগ প্রধান ড. নাহিদ রশীদ বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন।

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান, জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট সিম্পসন, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ডেলিগেশন গভর্ন্যান্সের এমাই যাবেলা, ইউএসআইডির ড. ওসাজি ক্রিষ্টোফার আইমিউ, জেইনের ড. রুদাবা খন্দকার এবং এফবিসিসিআই এর ড. ফেরদৌসি বেগম বক্তব্য রাখেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

৪২ লাখ মানুষকে স্বল্পমূল্যে খাবার দিয়েছে সরকার

আপডেট সময় : ০৭:৪০:৫০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জুন ২০২১

২০৩০ সালের মধ্যে দেশের মানুষের ক্ষুধা নিবারণ ও পুষ্টি নিশ্চিতকল্পে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, জনগণের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা বিধানে সরকার নিরলস কাজ করে চলেছে। করোনাকালে ৪২ লাখ প্রান্তিক মানুষের কাছে স্বল্পমূল্যে খাবার পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

সাধন চন্দ্র মজুমদার বলেছেন, দেশের মানুষের খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা পূরণকল্পে জাতীয় খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তানীতি-২০২০ প্রণয়ন করা হয়েছে। পুষ্টি সংবেদনশীল খাদ্য ব্যবস্থা এ নীতির আলোকেই নিশ্চিত হবে। সাম্প্রতিককালে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জনে দেশের অগ্রগতি প্রশংসনীয় বলে উল্লেখ করেন মন্ত্রী।

সোমবার ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে ‘জাতীয় খাদ্য ও পুষ্টিনীতি-২০২০ পরিকল্পনার জাতীয় পর্যায়ের পর্যালোচনা ও ভ্যালিডেশন সভায়’ প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সাধন চন্দ্র মজুমদার  বলেন, দেশের পুষ্টি পরিস্থিতির উন্নতিতে বড় অবদান আছে খাদ্য, কৃষি এবং মৎস ও প্রাণিসম্পদ খাতের। দেশে মানসম্পন্ন ও সুষম খাদ্যের প্রাপ্যতা বেড়েছে। পাশাপাশি খাদ্য ও পুষ্টি বিষয়ে মানুষের সচেতনতাও বেড়েছে।মন্ত্রী আরও বলেন, বর্তমান সরকার ২০০৯ সাল থেকে খাদ্য নিরাপত্তাকে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করে চলেছে। ভ্যালিডেশন কর্মশালায় গবেষক, ফুড স্পেশালিষ্ট এবং উন্নয়ন সহযোগীরা বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছেন। এ মতামত নিরাপদ খাদ্য ও পুষ্টি নিশ্চিত করতে এবং ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনায় সহযোগিতা করবে।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোছাম্মৎ নাজমানারা খানুমের সভাপতিত্বে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ফুড প্লানিং এন্ড মনিটরিং ইউনিটের মহাপরিচালক শহীদুজ্জামান ফারুকী।

অনুষ্ঠানে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. মো. রুহুল আমিন তালুকদার এবং অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের জাতিসংঘ অনুবিভাগ প্রধান ড. নাহিদ রশীদ বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন।

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. লুৎফুল হাসান, জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি রবার্ট সিম্পসন, ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন ডেলিগেশন গভর্ন্যান্সের এমাই যাবেলা, ইউএসআইডির ড. ওসাজি ক্রিষ্টোফার আইমিউ, জেইনের ড. রুদাবা খন্দকার এবং এফবিসিসিআই এর ড. ফেরদৌসি বেগম বক্তব্য রাখেন।