ঢাকা ০৭:২০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৫, ৭ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্বেচ্ছা মৃত্যুর পথই বেচে নিলেন কেন রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী সাদি মহম্মদ?

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৫:২৪:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ ২০২৪ ২৩৮ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

বুধবার সন্ধ্যায় তিনি সবার সঙ্গে ইফতার করেন। তারপর নিজ ঘরে গিয়ে তানপুরা নিয়ে রেওয়াজও করেছেন

 

নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকা

 

বরেণ্য রবীন্দ্র সঙ্গীতশিল্পী ও সুরকার সাদি মহম্মদ কেন স্বেচ্ছা মৃত্যুর পথই বেচে নিলেন? যতটুকু জানা গেল, বেশ কিছুদিন তিনি হতাশায় ভুগছিলেন।

সাদির মা জেবুন্নেছা সলিমউল্লাহ (৯৬) গত বছরের ৮ জুলাই বার্ধক্যজনিত রোগে মারা যান। তার ছোট ভাই নৃত্যশিল্পী শিবলী মহম্মদ জানান, মায়ের মৃত্যুর পর থেকে মানসিকভাবে স্বাভাবিক ছিলেন না তার ভাই। মাকে হারানোর বেদনা সম্ভবত নিতে পারেননি।

সাদীর দীর্ঘদিনের সহকারী সোহেল মাহমুদ জানান, বুধবার সন্ধ্যায় তিনি সবার সঙ্গে ইফতার করেন। তারপর নিজ ঘরে গিয়ে তানপুরা নিয়ে রেওয়াজও করেছেন।

পরিবার সূত্রের খবর, তিনি বেশ কিছুদিন থেকে হতাশায় ভুগছিলেন। রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি না পাওয়ায় তার ক্ষোভ ছিল বলে ছাত্রছাত্রীদেও অভিমত।

বৃহস্পতিবার বাদ যোহর মোহাম্মদপুর জামে মসজিদে জানাজা শেষে মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কবরস্থানে তার দাফন করা হবে।

বুধবার সন্ধ্যার পর মোহাম্মদপুরের নিজ বাসভবন থেকে তার মরদেহ উদ্ধারের পর সাড়ে নয়টা নাগাদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নেয়া হয়।

 

 

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

স্বেচ্ছা মৃত্যুর পথই বেচে নিলেন কেন রবীন্দ্র সঙ্গীত শিল্পী সাদি মহম্মদ?

আপডেট সময় : ০৫:২৪:৫২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ ২০২৪

 

বুধবার সন্ধ্যায় তিনি সবার সঙ্গে ইফতার করেন। তারপর নিজ ঘরে গিয়ে তানপুরা নিয়ে রেওয়াজও করেছেন

 

নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকা

 

বরেণ্য রবীন্দ্র সঙ্গীতশিল্পী ও সুরকার সাদি মহম্মদ কেন স্বেচ্ছা মৃত্যুর পথই বেচে নিলেন? যতটুকু জানা গেল, বেশ কিছুদিন তিনি হতাশায় ভুগছিলেন।

সাদির মা জেবুন্নেছা সলিমউল্লাহ (৯৬) গত বছরের ৮ জুলাই বার্ধক্যজনিত রোগে মারা যান। তার ছোট ভাই নৃত্যশিল্পী শিবলী মহম্মদ জানান, মায়ের মৃত্যুর পর থেকে মানসিকভাবে স্বাভাবিক ছিলেন না তার ভাই। মাকে হারানোর বেদনা সম্ভবত নিতে পারেননি।

সাদীর দীর্ঘদিনের সহকারী সোহেল মাহমুদ জানান, বুধবার সন্ধ্যায় তিনি সবার সঙ্গে ইফতার করেন। তারপর নিজ ঘরে গিয়ে তানপুরা নিয়ে রেওয়াজও করেছেন।

পরিবার সূত্রের খবর, তিনি বেশ কিছুদিন থেকে হতাশায় ভুগছিলেন। রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি না পাওয়ায় তার ক্ষোভ ছিল বলে ছাত্রছাত্রীদেও অভিমত।

বৃহস্পতিবার বাদ যোহর মোহাম্মদপুর জামে মসজিদে জানাজা শেষে মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কবরস্থানে তার দাফন করা হবে।

বুধবার সন্ধ্যার পর মোহাম্মদপুরের নিজ বাসভবন থেকে তার মরদেহ উদ্ধারের পর সাড়ে নয়টা নাগাদ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নেয়া হয়।