ঢাকা ০১:৩৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

সকলের জন্য টিকার পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার : শেখ হাসিনা

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৬:১১:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ জুলাই ২০২১ ১৬৯ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ছবি সংগ্রহ

দেশের সকল মানুষকে ভ্যাকসিনের আওতায় নিয়ে আসার পদক্ষেপ নিয়েছেন হাসিনা সরকার। ভ্যাকসিন  কার্যক্রম শুরু হয়েছে।  ভ্যাকসিন আসছে।   যত ভ্যাকসিন প্রয়োজন তা  আমরা কিনবো।

রবিবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে মন্ত্রক/বিভাগসমুহের বার্ষিক কর্ম সম্পাদনা চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর এবং শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় তিনি আবারও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কথা স্মরণ করিয়ে দেন। বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলনি। করোনা পরিস্থিতিতে সবাই যেন স্বাস্থ্যবিধিটা মেনে চলে, সেদিক দৃষ্টি দিতে হবে।

মহামারীর মধ্যে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা বা সশস্ত্র বাহিনীর প্রত্যেকেই নিজ নিজ জায়গায় থেকে সাহসী ভূমিকা রাখায় সবাইকে ধন্যবাদ জানান শেখ হাসিনা।

‘সরকারি মাল দরিয়া মে ঢাল’ এমন মনোভাব এখন সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে তেমনটা নেই। একারণে তাদের প্রশংসা করে শেখ হাসিনা বলেন, আজকে প্রত্যেকেই নিজ নিজ কাজটাকে

নিজের দায়িত্ব বলে গ্রহণ করছেন। আপনার দায়িত্বটা আপনি নিজে গ্রহণ করছেন এবং সেটা আপনি বাস্তবায়ন করার জন্য আন্তরিকভাবে চেষ্টা চালাচ্ছেন। আসলে এটাই হচ্ছে সব থেকে বড় কাজ বলে করেন শেখ হাসিনা।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শোষিত মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য আজীবন কাজ করেছেন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, সেই আদর্শ নিয়েই আমার পথ চলা এবং

সেভাবেই আমাদের সংগঠন কাজ করেছে এবং আমরাও প্রচেষ্টা চালিয়েছি যাচ্ছি। সরকারে এসেছি বাংলাদেশের মানুষের সেবক হিসেবে কাজ করতে।

জনগণের স্বার্থে এবং জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের কথাটা চিন্তা করেই আমরা সকল কর্মকাণ্ড, যেমন বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রহণ করি, বাজেট বা প্রশাসনে যে সমস্ত কর্মকাণ্ড পরিচালনা করি

সেগুলো যেন গতিশীলতা পায়, সেগুলো যেন জনগণের কল্যাণমুখী হয় এবং জনগণ যেন তার সুফলটা ভোগ করতে পারে, সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা কাজ করি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ২০১৪-২০১৫ তে, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি থেকে শুরু করে সমস্ত কাজগুলো যখন আমরা করব সেই কাজগুলোর একটা জবাবদিহিতা নিশ্চিত

করা এবং কাজগুলো যাতে সঠিকভাবে হয় সেটা নিশ্চিত করা। সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি প্রবর্তন করি।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

সকলের জন্য টিকার পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার : শেখ হাসিনা

আপডেট সময় : ০৬:১১:০২ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৮ জুলাই ২০২১

ছবি সংগ্রহ

দেশের সকল মানুষকে ভ্যাকসিনের আওতায় নিয়ে আসার পদক্ষেপ নিয়েছেন হাসিনা সরকার। ভ্যাকসিন  কার্যক্রম শুরু হয়েছে।  ভ্যাকসিন আসছে।   যত ভ্যাকসিন প্রয়োজন তা  আমরা কিনবো।

রবিবার গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে মন্ত্রক/বিভাগসমুহের বার্ষিক কর্ম সম্পাদনা চুক্তি (এপিএ) স্বাক্ষর এবং শুদ্ধাচার পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানে যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় তিনি আবারও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার কথা স্মরণ করিয়ে দেন। বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলনি। করোনা পরিস্থিতিতে সবাই যেন স্বাস্থ্যবিধিটা মেনে চলে, সেদিক দৃষ্টি দিতে হবে।

মহামারীর মধ্যে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থা বা সশস্ত্র বাহিনীর প্রত্যেকেই নিজ নিজ জায়গায় থেকে সাহসী ভূমিকা রাখায় সবাইকে ধন্যবাদ জানান শেখ হাসিনা।

‘সরকারি মাল দরিয়া মে ঢাল’ এমন মনোভাব এখন সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে তেমনটা নেই। একারণে তাদের প্রশংসা করে শেখ হাসিনা বলেন, আজকে প্রত্যেকেই নিজ নিজ কাজটাকে

নিজের দায়িত্ব বলে গ্রহণ করছেন। আপনার দায়িত্বটা আপনি নিজে গ্রহণ করছেন এবং সেটা আপনি বাস্তবায়ন করার জন্য আন্তরিকভাবে চেষ্টা চালাচ্ছেন। আসলে এটাই হচ্ছে সব থেকে বড় কাজ বলে করেন শেখ হাসিনা।

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শোষিত মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য আজীবন কাজ করেছেন উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, সেই আদর্শ নিয়েই আমার পথ চলা এবং

সেভাবেই আমাদের সংগঠন কাজ করেছে এবং আমরাও প্রচেষ্টা চালিয়েছি যাচ্ছি। সরকারে এসেছি বাংলাদেশের মানুষের সেবক হিসেবে কাজ করতে।

জনগণের স্বার্থে এবং জনগণের ভাগ্য পরিবর্তনের কথাটা চিন্তা করেই আমরা সকল কর্মকাণ্ড, যেমন বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রহণ করি, বাজেট বা প্রশাসনে যে সমস্ত কর্মকাণ্ড পরিচালনা করি

সেগুলো যেন গতিশীলতা পায়, সেগুলো যেন জনগণের কল্যাণমুখী হয় এবং জনগণ যেন তার সুফলটা ভোগ করতে পারে, সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা কাজ করি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম ২০১৪-২০১৫ তে, বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি থেকে শুরু করে সমস্ত কাজগুলো যখন আমরা করব সেই কাজগুলোর একটা জবাবদিহিতা নিশ্চিত

করা এবং কাজগুলো যাতে সঠিকভাবে হয় সেটা নিশ্চিত করা। সেই লক্ষ্য নিয়েই আমরা বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি প্রবর্তন করি।