ঢাকা ০৪:০৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ১৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

শেখ হাসিনা ছিলো লুটেরা দস্যু দলের সরদারনি

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৮:১৪:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫ ৩৭ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের এত মাথাব্যথা কেন। লুটেরা, খুনিদেরকে ভারত আশ্রয় দিয়ে বাগান বাড়িতে পরিণত করেছে। হাসিনার মাধ্যমে ভারত বাংলাদেশকে তাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল

শেখ হাসিনা ছিল লুটেরা দস্যু দলের সরদারনি। হবু চন্দ্র রাজা আর গবু চন্দ্র মন্ত্রীর রাজত্ব কায়েম করেছিলো শেখ হাসিনা। শিক্ষার্থীদের হত্যা করে রক্তাক্ত হাত নিয়ে তিনি বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গেছেন। শহিদদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করেছেন এই হাসিনা।

বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের এত মাথাব্যথা কেন। লুটেরা, খুনিদেরকে ভারত আশ্রয় দিয়ে বাগান বাড়িতে পরিণত করেছে। হাসিনার মাধ্যমে ভারত বাংলাদেশকে তাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল।

অনুষ্ঠান থেকে গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়া আহত এবং নিহত মোট ১৫ জনকে অর্থ সহায়তা দেয়া হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন আমরা বিএনপি পরিবারের আহবায়ক ও উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য এহসানুল হক সমাজী।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ভারত বাংলাদেশের বিষয়ে আমেরিকার সঙ্গে আলোচনা করছে। বাংলাদেশকে নিয়ে ভারতের এত মাথাব্যথা কেন? ভারত এখন শেখ হাসিনার দোসরদের বাগানবাড়িতে পরিণত হয়েছে।

ভারতের সব অপকর্ম শেখ হাসিনা মেনে নিতেন। বিশ্বের সবচেয়ে রক্তাক্ত সীমান্ত বাংলাদেশ-ভারত।

ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বাংলাদেশিদের পাখির মতো গুলি করে মারলেও হাসিনা সরকার নীরব থাকতো ও পররাষ্ট্রনীতি মাথানত করে চলতো। ভারত মনে করতো হাসিনা তাদের একজন বিশ্বস্ত, অনুগত।

শেখ হাসিনা ছিল দস্যু দলের সর্দারনি। যখন যা ইচ্ছে করেছে। ছাত্র-ছাত্রীদের হত্যা করে রক্তাক্ত করে শেখ হাসিনা বাংলাদেশ থেকে পালিয়েছে, ভারত তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছে।

শুক্রবার সকালে রাজশাহী নগরীর ভুবন মোহন পার্কে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান ও ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে আহত ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের শহীদ পরিবারদের সাথে সাক্ষাৎ ও দোয়া অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।

এ সময় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করা কেন কঠিন, এ প্রশ্ন তুলে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, এখনও ৯-১০ মাস সময় আছে। নির্বাচন কমিশন যদি চায়, তাহলে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন সম্ভব। কারণ, নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। সরকার সহায়তা করবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

শেখ হাসিনা ছিলো লুটেরা দস্যু দলের সরদারনি

আপডেট সময় : ০৮:১৪:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫

বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের এত মাথাব্যথা কেন। লুটেরা, খুনিদেরকে ভারত আশ্রয় দিয়ে বাগান বাড়িতে পরিণত করেছে। হাসিনার মাধ্যমে ভারত বাংলাদেশকে তাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল

শেখ হাসিনা ছিল লুটেরা দস্যু দলের সরদারনি। হবু চন্দ্র রাজা আর গবু চন্দ্র মন্ত্রীর রাজত্ব কায়েম করেছিলো শেখ হাসিনা। শিক্ষার্থীদের হত্যা করে রক্তাক্ত হাত নিয়ে তিনি বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গেছেন। শহিদদের রক্তের সঙ্গে বেইমানি করেছেন এই হাসিনা।

বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের এত মাথাব্যথা কেন। লুটেরা, খুনিদেরকে ভারত আশ্রয় দিয়ে বাগান বাড়িতে পরিণত করেছে। হাসিনার মাধ্যমে ভারত বাংলাদেশকে তাবেদার রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল।

অনুষ্ঠান থেকে গণঅভ্যুত্থানে অংশ নেয়া আহত এবং নিহত মোট ১৫ জনকে অর্থ সহায়তা দেয়া হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন আমরা বিএনপি পরিবারের আহবায়ক ও উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য এহসানুল হক সমাজী।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ভারত বাংলাদেশের বিষয়ে আমেরিকার সঙ্গে আলোচনা করছে। বাংলাদেশকে নিয়ে ভারতের এত মাথাব্যথা কেন? ভারত এখন শেখ হাসিনার দোসরদের বাগানবাড়িতে পরিণত হয়েছে।

ভারতের সব অপকর্ম শেখ হাসিনা মেনে নিতেন। বিশ্বের সবচেয়ে রক্তাক্ত সীমান্ত বাংলাদেশ-ভারত।

ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বাংলাদেশিদের পাখির মতো গুলি করে মারলেও হাসিনা সরকার নীরব থাকতো ও পররাষ্ট্রনীতি মাথানত করে চলতো। ভারত মনে করতো হাসিনা তাদের একজন বিশ্বস্ত, অনুগত।

শেখ হাসিনা ছিল দস্যু দলের সর্দারনি। যখন যা ইচ্ছে করেছে। ছাত্র-ছাত্রীদের হত্যা করে রক্তাক্ত করে শেখ হাসিনা বাংলাদেশ থেকে পালিয়েছে, ভারত তাদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়েছে।

শুক্রবার সকালে রাজশাহী নগরীর ভুবন মোহন পার্কে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থান ও ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে আহত ও চাঁপাইনবাবগঞ্জের শহীদ পরিবারদের সাথে সাক্ষাৎ ও দোয়া অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন।

এ সময় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করা কেন কঠিন, এ প্রশ্ন তুলে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, এখনও ৯-১০ মাস সময় আছে। নির্বাচন কমিশন যদি চায়, তাহলে ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন সম্ভব। কারণ, নির্বাচন করবে নির্বাচন কমিশন। সরকার সহায়তা করবে।