ঢাকা ০১:১০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

‘যশ’ আছড়ে পড়তে পারে বাংলাদেশের উপকূলেও

ভয়েস রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৭:৫৫:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ মে ২০২১ ১৯২ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঝড়টির গতিমুখ ভারতের উড়িষ্যা ও পশ্চিবঙ্গের দিকে

বার বার দিক পরিবর্তন করছে যশ। এটি ২৬ মে বাংলাদেশের উপকূলে আছড়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এসময় ঝড়ের গতিবেগ থাকবে ১২০ থেকে ১৯০ কিলোমিটার। ঝড়টির গতিমুখ ভারতের উড়িষ্যা ও পশ্চিবঙ্গের দিকে। কিন্তু বার বার দিক পরিবর্তন করে আশঙ্কা বাড়িয়ে দিচ্ছে। এখন যে অবস্থায় রয়েছে, সর্বশেষ তাতেও খুলনা অঞ্চলে আঘাত হানবে।

বিপর্যয় মোকাবিলায় সিপিপি ভলান্টিয়ারদের প্রচার নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রতিরোধমূলক সকল রকমের ব্যবস্থার নিয়ে তৈরি হচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা। সমুদ্র এলাকায় চলছে কড়া নজরদারি। আম্ফান মোবকাবিলায় বাংলাদেশের প্রস্তুতির প্রশংসা রয়েছে। সেই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগানো হবে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান শনিবার সরকারী ছটির দিনেও সচিবালয়ে প্রস্তুতিমূলক বৈঠক করেছেন। বিকাল নাগাদ মাঠ পর্যায়ের প্রশাসনের হাতে পৌছে গেছে বৈঠকের নির্দেশনা।

মন্ত্রী বলেন, বর্তমান অবস্থান বঙ্গোপসাগরের আন্দামান নিকোবর দীপপুঞ্জের কাছাকাছি। সুপার সাইক্লোন যশের কবল থেকে উপকূল বাসীন্দাদের রক্ষায় করুণীয় পদক্ষেপ নিয়ে প্রশাসনে দৌড়ঝাপড় শুরু হয়ে গিয়েছে।

উপযুক্ত ব্যবস্থাপনার কারণে, গত বছর ২০ মে উপকূলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া আম্ফানে ক্ষয়ক্ষতি তেমন হয়নি।

মন্ত্রী জানান, ঘূর্ণিঝড় এগোনের সময় প্রতি মুহূর্তে দিক পরিবর্তন করে। দিক পরিবর্তনের সঙ্গে-সঙ্গে নতুন নতুন এলাকা আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। সেজন্য আমরা আমাদের পুরো উপকূলকে সতর্ক করব, প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করব। আগের অভিজ্ঞাতা কাজে লাগাবো।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

‘যশ’ আছড়ে পড়তে পারে বাংলাদেশের উপকূলেও

আপডেট সময় : ০৭:৫৫:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ মে ২০২১

ঝড়টির গতিমুখ ভারতের উড়িষ্যা ও পশ্চিবঙ্গের দিকে

বার বার দিক পরিবর্তন করছে যশ। এটি ২৬ মে বাংলাদেশের উপকূলে আছড়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এসময় ঝড়ের গতিবেগ থাকবে ১২০ থেকে ১৯০ কিলোমিটার। ঝড়টির গতিমুখ ভারতের উড়িষ্যা ও পশ্চিবঙ্গের দিকে। কিন্তু বার বার দিক পরিবর্তন করে আশঙ্কা বাড়িয়ে দিচ্ছে। এখন যে অবস্থায় রয়েছে, সর্বশেষ তাতেও খুলনা অঞ্চলে আঘাত হানবে।

বিপর্যয় মোকাবিলায় সিপিপি ভলান্টিয়ারদের প্রচার নামিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রতিরোধমূলক সকল রকমের ব্যবস্থার নিয়ে তৈরি হচ্ছেন সংশ্লিষ্টরা। সমুদ্র এলাকায় চলছে কড়া নজরদারি। আম্ফান মোবকাবিলায় বাংলাদেশের প্রস্তুতির প্রশংসা রয়েছে। সেই অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগানো হবে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. এনামুর রহমান শনিবার সরকারী ছটির দিনেও সচিবালয়ে প্রস্তুতিমূলক বৈঠক করেছেন। বিকাল নাগাদ মাঠ পর্যায়ের প্রশাসনের হাতে পৌছে গেছে বৈঠকের নির্দেশনা।

মন্ত্রী বলেন, বর্তমান অবস্থান বঙ্গোপসাগরের আন্দামান নিকোবর দীপপুঞ্জের কাছাকাছি। সুপার সাইক্লোন যশের কবল থেকে উপকূল বাসীন্দাদের রক্ষায় করুণীয় পদক্ষেপ নিয়ে প্রশাসনে দৌড়ঝাপড় শুরু হয়ে গিয়েছে।

উপযুক্ত ব্যবস্থাপনার কারণে, গত বছর ২০ মে উপকূলের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া আম্ফানে ক্ষয়ক্ষতি তেমন হয়নি।

মন্ত্রী জানান, ঘূর্ণিঝড় এগোনের সময় প্রতি মুহূর্তে দিক পরিবর্তন করে। দিক পরিবর্তনের সঙ্গে-সঙ্গে নতুন নতুন এলাকা আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। সেজন্য আমরা আমাদের পুরো উপকূলকে সতর্ক করব, প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করব। আগের অভিজ্ঞাতা কাজে লাগাবো।