যশোরেশ্বরী কালীমন্দিরে পূজা করতে পেরে নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে করছেন নরেন্দ্র মোদি
- আপডেট সময় : ০২:৩১:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ মার্চ ২০২১ ২৩১ বার পড়া হয়েছে
পূজা-অর্চনা করেছেন নরেন্দ্র মোদি। ছবি: সংগৃহীত
ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক
সাতক্ষীরার শ্যামনগরে অবস্থিত ঐতিহাসিক যশোরেশ্বরী কালীমন্দির পরিদর্শন ও পূজা-অর্চনা করেছেন বাংলাদেশ সফররত ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শনিবার সকাল ১০টা নাগাদ হেলিকপ্টার যোগে শ্যামনগরে অবতরণ করে ভারতের প্রধানমন্ত্রী। এরপরই সোজা মন্দিরে পৌঁছান তিনি।
এদিকে, নিজের অনুভূতি জানিয়ে টুইট করেছেন নরেন্দ্র মোদি। সেখানে বলেছেন, যশোরেশ্বরী কালীমন্দির পূজা-অর্চনা করতে পেরে তিনি আশীর্বাদপুষ্ট।
এর আগে সকাল ৯টার পর হেলিকপ্টারে করে সাতক্ষীরার উদ্দেশে রওনা হন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী। মুজিববর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে তার আগমন ঘিরে পুরো ঈশ্বরপুরে সাজ সাজ রব। কালীমন্দিরকে বিভিন্ন রঙে সাজানো হয়েছে। মন্দির চত্বরে পৌছানোর পর প্রথানুযায়ী বরণ করা হয় মহান অতিথিকে।
সুন্দরবন সংলগ্ন এলাকা শ্যামনগর। এখানে একটি কমিউনিটি সেন্টার ও একটি আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণে সহায়তা করবেন ভারত সরকার। এমনটিই জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
সেখান থেকে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া যান। সেখানে আগে থেকেই অপেক্ষা করছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
টুঙ্গিপাড়া পৌছানোর পর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে মোদিকে স্বাগত জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ভারতের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধের বেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। শ্রদ্ধা নিবেদনের পালা শেষে সমাধিসৌধ কমপ্লেক্সে একটি গাছের চারা রোপণ করেন।
বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার মতুয়াদের প্রধান তীর্থপীঠ ওড়াকান্দিতে যান মোদি। সেখানে তিনি হরিচাঁদ মন্দিরে পূজা দেবেন। পরে তিনি মতুয়া প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলবেন।