ঢাকা ০৬:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারতেই পেঁয়াজের কেজি ১০০ রুপী আমদানি শর্ত শিথিল

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৩:০০:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ অক্টোবর ২০২০ ৫২৪ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক

দক্ষিণ ভারতে প্রবল বর্ষণের কারণে ভারতীয় বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১০০ দাঁড়িয়েছে রুপীতে। আকাশ চুম্বি দামের কারণে অন্য দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানিতে শর্ত শিথিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার। বুধবার নয়া দিল্লীর কৃষি ভবন এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এই সিদ্ধান্তের কথা। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পেঁয়াজের মূল্য বৃদ্ধিতে জন সাধারণের উদ্বেগের কথা চিন্তা করে সরকার কিছু শর্তসাপেক্ষে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আমদানিকৃত পেঁয়াজের ক্ষেত্রে গুণমান বজায় রাখার সরকারি কিছু বিধিনিষেধও শিথিল করা হয়েছে এ লক্ষ্যে। এখন যে পেঁয়াজ আমদানি করা হবে, তার চালান পরীক্ষা করে দেখবেন কোয়ারেন্টাইন বা পৃথকীকরণ কর্মকর্তারা। যদি তাঁরা দেখেন তা যথাযথ ভাবে কীটনাশকমুক্ত করা হয়েছে এবং তার থেকে দেশবাসীর স্বাস্থ্যজনিত কোনও সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা নেই, তাহলেই তা দেশের বাজারে বিক্রির ছাড়পত্র পাবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

ভারতেই পেঁয়াজের কেজি ১০০ রুপী আমদানি শর্ত শিথিল

আপডেট সময় : ০৩:০০:৫০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ অক্টোবর ২০২০

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক

দক্ষিণ ভারতে প্রবল বর্ষণের কারণে ভারতীয় বাজারে প্রতি কেজি পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১০০ দাঁড়িয়েছে রুপীতে। আকাশ চুম্বি দামের কারণে অন্য দেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানিতে শর্ত শিথিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ভারত সরকার। বুধবার নয়া দিল্লীর কৃষি ভবন এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে এই সিদ্ধান্তের কথা। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পেঁয়াজের মূল্য বৃদ্ধিতে জন সাধারণের উদ্বেগের কথা চিন্তা করে সরকার কিছু শর্তসাপেক্ষে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানির সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
আমদানিকৃত পেঁয়াজের ক্ষেত্রে গুণমান বজায় রাখার সরকারি কিছু বিধিনিষেধও শিথিল করা হয়েছে এ লক্ষ্যে। এখন যে পেঁয়াজ আমদানি করা হবে, তার চালান পরীক্ষা করে দেখবেন কোয়ারেন্টাইন বা পৃথকীকরণ কর্মকর্তারা। যদি তাঁরা দেখেন তা যথাযথ ভাবে কীটনাশকমুক্ত করা হয়েছে এবং তার থেকে দেশবাসীর স্বাস্থ্যজনিত কোনও সমস্যা হওয়ার সম্ভাবনা নেই, তাহলেই তা দেশের বাজারে বিক্রির ছাড়পত্র পাবে।