ঢাকা ০২:৪৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ০৯ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাবার দাফন শেষে বেনাপোল এক্সপ্রেসে ফেরার পথে পুড়ে মারা গেলেন এলিনা

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১১:১৩:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৪ ২১৬ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক

বাবার দাফন শেষে শুক্রবার বেনাপোল এক্সপ্রেসে ঢাকায় ফেরার পথে বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে মারা গেলেন এলিনা ইয়াসমিন। বিন্তু অলৌকিকভাবে বেঁচে পাঁচ মাসের শিশু সন্তান আরফান। এলিনার স্বামী সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন ছিলেন ঢাকায়।

শুক্রবার রাতে বেনাপোল এক্সপ্রেসে নিহত চারজনের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে আনা হলে তার স্বজনরা ভিড় করেন। তাদের দাবি, মর্গে আনা চার মরদেহের মধ্যে তার মরদেহ রয়েছে।

সাজ্জাদ হোসেনের বড় ভাই মুরাদ হোসেন জানান, এলিনা তার ছোট ভাইয়ের স্ত্রী। ১০ দিন আগে এলিনার বাবা মারা গেছেন। ছেলেকে নিয়ে সে বাড়ি গিয়েছিল।

ঢাকা রেলওয়ে থানার (কমলাপুর) উপ-পরিদর্শক সেতাফুর রহমান বলেন, মরদেহ চারটি পুড়ে অঙ্গার হয়ে গেছে। দেখে এদের মধ্যে একজন পুরুষ, একজন শিশু এবং বড় চুল দেখে একজনকে নারী হিসেবে শনাক্ত করা গেছে। বাকি একজন পুরুষ না কি নারী তা দেখে বোঝার উপায় নেই।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বাবার দাফন শেষে বেনাপোল এক্সপ্রেসে ফেরার পথে পুড়ে মারা গেলেন এলিনা

আপডেট সময় : ১১:১৩:২৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৪

 

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক

বাবার দাফন শেষে শুক্রবার বেনাপোল এক্সপ্রেসে ঢাকায় ফেরার পথে বিধ্বংসী আগুনে পুড়ে মারা গেলেন এলিনা ইয়াসমিন। বিন্তু অলৌকিকভাবে বেঁচে পাঁচ মাসের শিশু সন্তান আরফান। এলিনার স্বামী সৈয়দ সাজ্জাদ হোসেন ছিলেন ঢাকায়।

শুক্রবার রাতে বেনাপোল এক্সপ্রেসে নিহত চারজনের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতাল মর্গে আনা হলে তার স্বজনরা ভিড় করেন। তাদের দাবি, মর্গে আনা চার মরদেহের মধ্যে তার মরদেহ রয়েছে।

সাজ্জাদ হোসেনের বড় ভাই মুরাদ হোসেন জানান, এলিনা তার ছোট ভাইয়ের স্ত্রী। ১০ দিন আগে এলিনার বাবা মারা গেছেন। ছেলেকে নিয়ে সে বাড়ি গিয়েছিল।

ঢাকা রেলওয়ে থানার (কমলাপুর) উপ-পরিদর্শক সেতাফুর রহমান বলেন, মরদেহ চারটি পুড়ে অঙ্গার হয়ে গেছে। দেখে এদের মধ্যে একজন পুরুষ, একজন শিশু এবং বড় চুল দেখে একজনকে নারী হিসেবে শনাক্ত করা গেছে। বাকি একজন পুরুষ না কি নারী তা দেখে বোঝার উপায় নেই।