ঢাকা ০৮:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ নভেম্বর ২০২৩, ২৮ কার্তিক ১৪৩০ বঙ্গাব্দ

বাধা ডিঙ্গিয়ে সফলতা ছুঁয়েছে কণ্ঠ ও বাচিকশিল্পী ‘গীতা’

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৯:৪৬:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১২০ বার পড়া হয়েছে

গীতা

ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পিছিয়ে পড়া মানুষের পাশে দাঁড়াতে চান গীতা

হামাগুড়ির বয়স থেকেই বাবার ছবি দেখে বেড়ে ওঠা

 

অনিরুদ্ধ

হামাগড়ির বয়স থেকেই বাবার ছবি দেখে বেড়ে ওঠেছে সে। শৈশবে মায়ের কাছে বাবার কথা জানতে চাইলে আঁচলে মুখ ঢাকতেন ‘মা’। এই মাই তাকে বাবার স্নেহ এবং মায়ের আদরে বড় করে তুলেছে।

সেই শৈশবেই পথে পথে সকল বাধা উপেক্ষা করে নিজেকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়েছে সে। তার ভেতরে প্রচণ্ড একটা জেদ কাজ করেছে, আর তা হলো সামনে এগিয়ে যাবার, কাজ শেখার। এই শক্তিটা সে ভেতর থেকে প্রতিটি মুহূর্তে অনুভব করেছে।

এই কথাগুলো যখন সে বলছিল, তখন তার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছি। দীর্ঘ দিন মনের কোণে পড়ে থাকা কথাগুলো ফের যখন সে বলছিল, তখন তার গলা ধরে আসাটাই তো স্বাভাবিক।

স্বস্তিটা হচ্ছে, হাজারো বাধা ডিঙ্গিয়ে এক হার না মানা নারী গীতা আজ একজন সঙ্গীত ও বাচিক শিল্পীর আসনে ওঠে এসেছে। এই প্রাপ্যতা কারো দয়ায় নয়, গীতা চলার পথে কারো সহযোহিতাই পায়নি। যতটুকু অর্জন তার সবটুকু এক্কবারেই নিজস্ব প্রচেষ্টা।

সঙ্গীত ও বাচিক শিল্পী গীতা চক্রবর্তী

গীতার প্রতিষ্ঠিত সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘শ্রুতি চর্চা’। একে সন্তানতুল্য ভালোভেসে কদমে কদমে সামনে এগুচ্ছেন। আগামীতে সাংস্কৃতি র্চ্চার প্রসারে নিজেকে নিয়োজিত করবেন, এমন বক্তব্যটি স্বাভাবিক ভাবেই উচ্চারণ হলো গীতা কণ্ঠে।

সহজ-সরল বন্ধু বাৎসল এই শিল্পী সামাজিক কর্মকাণ্ড নিয়েও কাজ করার ইচ্ছে রয়েছে। সাংস্কৃতির পাশাপাশি নিজের দায়বদ্ধ থেকেই পিছিয়ে পড়া মানুষের পাশে দাঁড়াতে চান গীতা।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published.

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

বাধা ডিঙ্গিয়ে সফলতা ছুঁয়েছে কণ্ঠ ও বাচিকশিল্পী ‘গীতা’

আপডেট সময় : ০৯:৪৬:০৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩

পিছিয়ে পড়া মানুষের পাশে দাঁড়াতে চান গীতা

হামাগুড়ির বয়স থেকেই বাবার ছবি দেখে বেড়ে ওঠা

 

অনিরুদ্ধ

হামাগড়ির বয়স থেকেই বাবার ছবি দেখে বেড়ে ওঠেছে সে। শৈশবে মায়ের কাছে বাবার কথা জানতে চাইলে আঁচলে মুখ ঢাকতেন ‘মা’। এই মাই তাকে বাবার স্নেহ এবং মায়ের আদরে বড় করে তুলেছে।

সেই শৈশবেই পথে পথে সকল বাধা উপেক্ষা করে নিজেকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়েছে সে। তার ভেতরে প্রচণ্ড একটা জেদ কাজ করেছে, আর তা হলো সামনে এগিয়ে যাবার, কাজ শেখার। এই শক্তিটা সে ভেতর থেকে প্রতিটি মুহূর্তে অনুভব করেছে।

এই কথাগুলো যখন সে বলছিল, তখন তার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছি। দীর্ঘ দিন মনের কোণে পড়ে থাকা কথাগুলো ফের যখন সে বলছিল, তখন তার গলা ধরে আসাটাই তো স্বাভাবিক।

স্বস্তিটা হচ্ছে, হাজারো বাধা ডিঙ্গিয়ে এক হার না মানা নারী গীতা আজ একজন সঙ্গীত ও বাচিক শিল্পীর আসনে ওঠে এসেছে। এই প্রাপ্যতা কারো দয়ায় নয়, গীতা চলার পথে কারো সহযোহিতাই পায়নি। যতটুকু অর্জন তার সবটুকু এক্কবারেই নিজস্ব প্রচেষ্টা।

সঙ্গীত ও বাচিক শিল্পী গীতা চক্রবর্তী

গীতার প্রতিষ্ঠিত সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘শ্রুতি চর্চা’। একে সন্তানতুল্য ভালোভেসে কদমে কদমে সামনে এগুচ্ছেন। আগামীতে সাংস্কৃতি র্চ্চার প্রসারে নিজেকে নিয়োজিত করবেন, এমন বক্তব্যটি স্বাভাবিক ভাবেই উচ্চারণ হলো গীতা কণ্ঠে।

সহজ-সরল বন্ধু বাৎসল এই শিল্পী সামাজিক কর্মকাণ্ড নিয়েও কাজ করার ইচ্ছে রয়েছে। সাংস্কৃতির পাশাপাশি নিজের দায়বদ্ধ থেকেই পিছিয়ে পড়া মানুষের পাশে দাঁড়াতে চান গীতা।