ঢাকা ০৭:১০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশ-ভারত রেলপথে সময়-সাশ্রয়ী পণ্যপরিবহনে নতুন দিগন্ত

উদয়ন চৌধুরী, ঢাকা
  • আপডেট সময় : ১২:১৮:১৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ জুলাই ২০২১ ৩০৯ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ছবি সংগ্রহ

‘পাঁচ বছরে বাংলাদেশ-ভারত রেলপথে পণ্যপরিবহনের মাধ্যমে ৫ হাজার ৫২৬ কোটি ৬৬৬ লক্ষ ৪১৬  টাকা (৫,৫২৬, ৬৬৬, ৪১৬) আয় করেছে রেলওয়ে’

গোটা পৃথিবীতে সময় সাশ্রয়ী নির্ভরযোগ্য পরিবহন হয়ে আসছে রেলপথে। যুগের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ পন্যপরিবহন প্রতিনিয়ত বাড়ছে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অর্থাৎ বাংলাদেশ-ভারত পণ্যপরিবহনে হাসিনা সরকারের যুগান্তকারী পদক্ষেপ ইতিমধ্যেই ব্যবসায়ীদের আগ্রহ বাড়িয়ে দিয়েছে।

রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজনের মতে বাংলাদেশের রেলের দুর্গতি কাটিয়ে গতিশীল রেলপথ ব্যবস্থা গড়ে তোরার জন্য রেলপথ মন্ত্রকের সৃষ্টি করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অতি সম্প্রতি রেলপথ মন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশের রেলপথ অনেকটাই কমে আসছিলো। অনেক স্টেশন বন্ধু হয়ে

 

 

গিয়ে গোচারণভূমিতে পরিণত হয়েছিলো।  শেখ হাসিনার দুরদর্শিতায়  আলাদা করে রেলপথ মন্ত্রক সৃষ্টি পর নব উদ্যোগে বন্ধ এবং হারিয়ে যাওয়া রেলপথ ফের চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তৈরি করা হয়েছে নতুন নতুন রেলস্টেশন। অর্থাৎ রেলকে গতিশীল করতে যতরকমের উদ্যোগ নেওয়া দরকার তার কোন ঘাটতি  রাখা হয়নি।

সভ্যতার প্রতীক হচ্ছে কানেক্টিভিটি। শেখ হাসিনার হাত ধরে স্বাধীন বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বন্ধ হয়ে যাওয়া একের পর এক রেলপথ উন্মুক্ত হচ্ছে। তাতে করে দু’দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটেছে। ৬৫ বছর পর চালু হয়েছে চিলাহাটি-হলবাড়ি রেলপথ।

রেলপথ মন্ত্রী বলেন, খড়স্রোতা পদ্মার বুকে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করে গোটা দুনিয়াকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন শেখ হাসিনা। তিনি এখন বাংলাদেশকে বিশ্বে উন্নয়নের মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছেন। শুধু তাই নয়, পাশ্ববর্তী দেশের মাথাপিছু আয়ের থেকেও

 

বাংলাদেশে অর্থনীতি গতিশীল। এই বিষয়টি সেদেশের বিভিন্ন মিডিয়ার আলোচনাতো  হয়েছেই, দেশটির বিদেশ সচিবও তার বক্তব্যে একথা বলেছেন।

পদ্মা সেতু দিয়ে রেলপথ হচ্ছে। সরকার চেষ্টা করছে, আগামী বছরের শেষ নাগাদ পদ্মা সেতু দিয়ে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়ার। সেই  লক্ষ্য নিয়েই দ্রুত কাজ এগিয়ে চলছে। রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন ১৪ জুলাই এই প্রতিবেদককে  বলেন,  পদ্মা সেতুর দক্ষিণ তীর থেকে যশোর এবং মংলার সঙ্গে কানেক্ট হবে। তখন বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে চলাচলরত যাত্রী ট্রেন মৈত্রী তখন ঢাকা থেকে সাড়ে ৫ ঘন্টায় কলকাতা পৌছানো সম্ভব হবে। বর্তমানে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল অব্যাহত রয়েছে।

রেল ভবন সূত্রের খবর, বর্তমান লকডাউন অবস্থায় গণপরিবহন হিসাবে বাংলাদেশ রেলওয়ের সকল যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ। তবে খাদ্য, নিত্যপণ্য এবং জ্বালানী পরিবহনের পাশাপাশি পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল অব্যাহত রয়েছে। বিশেষ করে রপ্তানিপণ্য নিয়ে চট্টগ্রাম-ঢাকা-চট্টগ্রাম

সেকশনে প্রতিদিন ২ টি করে ৪ টি কনটেইনার ট্রেন চলাচল করছে। রেলপথ মন্ত্রকের মন্ত্রীর প্রয়োজনীয় সমন্বিত উদ্যোগে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ও পার্সেল ট্রেন চলাচল করছে।

অন্যদিকে ভারত হতে প্রতিদিন ৪ থেকে ৫ টি পণ্যবাহী ট্রেন বেনাপোল, দর্শনা, রহনপুর ও বিরল ইন্টারচেঞ্জ রুটের মাধ্যমে বাংলাদেশের  বিভিন্ন স্টেশনে চলাচল করছে। ভাইরাস সংক্রমন

 

প্রতিরোধে স্বাস্থ্য বিধি মেনে অত্যবশ্যকীয় পণ্য নিয়ে নিয়মিত ট্রেন চলাচল করছে। এ সকল ট্রেন পরিচালনার জন্য সকল অপারেটিং স্টেশনের কার্যক্রম চালু রেখেছে রেলওয়ে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের বিপুল সংখ্যক  লোকবল জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন সফলতভাবে কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছেন। গত ৫ বছরে বাংলাদেশ-ভারত রেলপথে পণ্যপরিবহনের

মাধ্যমে ‘পাঁচ বছরে বাংলাদেশ-ভারত রেলপথে পণ্যপরিবহনের মাধ্যমে ৫ হাজার ৫২৬ কোটি ৬৬৬ লক্ষ ৪১৬  টাকা (৫,৫২৬, ৬৬৬, ৪১৬) আয় করেছে রেলওয়ে’

 

                  বাংলাদেশ-ভারত পণ্যপরিবহন বছর ওয়ারী হিসেব

বছর                                      মেট্রিক টন                                    আয়

২০১৬-১৭                                   ২০৫২৬৩৭                         ৯৮২৩৬১২৭০
২০১৭-১৮                                   ২২০৪১৯০                           ১০৫০৪২৫৮৫০
২০১৮-১৯                                  ১৯৮৫১৬৩                           ৯৬০৫৫৪৮৬৯
২০১৯-২০                                  ১৬৩৪০৭৭                           ৭৬৫৯১০৪৪৩
২০২০-২১                                  ৩৬৯৩৯৮৬                         ১৭৬৭৪১৩৯৮৪

উল্লেখ্য ২০২০-২১ অর্থ বছরে বাংলাদেশ রেলওয়ে গত বছরের তুলনায় ক্রস বর্ডার ট্রাফিকে ১০০ কোটি টাকার বেশী আয় করতে সক্ষম হয়েছে। অনুরূপভাবে চট্টগ্রাম-ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে

 

২০২০-২১ অর্থ বছরে ৯১০১০ টি টিইস কনটেইনারে ৭০৮৫৫৮ মেট্রিক টন মালামাল পরিবহণ করেছে। পাশাপাশি তেল পরিবহণ এবং অভ্যন্তরীন পণ্যবাহী ট্রেন পরিচালিত হচ্ছে। বিশেষ

করে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনে গত একমাসে ১৯১৪ মে.টন আম পরিবহণ করা হয়েছে। এসকল কর্মকান্ড সম্পন্ন করতে রেলওয়ের অপারেটিং কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা করোনা অতিমারিতেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন।

 

 

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

বাংলাদেশ-ভারত রেলপথে সময়-সাশ্রয়ী পণ্যপরিবহনে নতুন দিগন্ত

আপডেট সময় : ১২:১৮:১৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২০ জুলাই ২০২১

ছবি সংগ্রহ

‘পাঁচ বছরে বাংলাদেশ-ভারত রেলপথে পণ্যপরিবহনের মাধ্যমে ৫ হাজার ৫২৬ কোটি ৬৬৬ লক্ষ ৪১৬  টাকা (৫,৫২৬, ৬৬৬, ৪১৬) আয় করেছে রেলওয়ে’

গোটা পৃথিবীতে সময় সাশ্রয়ী নির্ভরযোগ্য পরিবহন হয়ে আসছে রেলপথে। যুগের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ পন্যপরিবহন প্রতিনিয়ত বাড়ছে। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অর্থাৎ বাংলাদেশ-ভারত পণ্যপরিবহনে হাসিনা সরকারের যুগান্তকারী পদক্ষেপ ইতিমধ্যেই ব্যবসায়ীদের আগ্রহ বাড়িয়ে দিয়েছে।

রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজনের মতে বাংলাদেশের রেলের দুর্গতি কাটিয়ে গতিশীল রেলপথ ব্যবস্থা গড়ে তোরার জন্য রেলপথ মন্ত্রকের সৃষ্টি করেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অতি সম্প্রতি রেলপথ মন্ত্রী বলেছেন, বাংলাদেশের রেলপথ অনেকটাই কমে আসছিলো। অনেক স্টেশন বন্ধু হয়ে

 

 

গিয়ে গোচারণভূমিতে পরিণত হয়েছিলো।  শেখ হাসিনার দুরদর্শিতায়  আলাদা করে রেলপথ মন্ত্রক সৃষ্টি পর নব উদ্যোগে বন্ধ এবং হারিয়ে যাওয়া রেলপথ ফের চালু করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তৈরি করা হয়েছে নতুন নতুন রেলস্টেশন। অর্থাৎ রেলকে গতিশীল করতে যতরকমের উদ্যোগ নেওয়া দরকার তার কোন ঘাটতি  রাখা হয়নি।

সভ্যতার প্রতীক হচ্ছে কানেক্টিভিটি। শেখ হাসিনার হাত ধরে স্বাধীন বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বন্ধ হয়ে যাওয়া একের পর এক রেলপথ উন্মুক্ত হচ্ছে। তাতে করে দু’দেশের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটেছে। ৬৫ বছর পর চালু হয়েছে চিলাহাটি-হলবাড়ি রেলপথ।

রেলপথ মন্ত্রী বলেন, খড়স্রোতা পদ্মার বুকে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করে গোটা দুনিয়াকে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন শেখ হাসিনা। তিনি এখন বাংলাদেশকে বিশ্বে উন্নয়নের মডেল হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে পেরেছেন। শুধু তাই নয়, পাশ্ববর্তী দেশের মাথাপিছু আয়ের থেকেও

 

বাংলাদেশে অর্থনীতি গতিশীল। এই বিষয়টি সেদেশের বিভিন্ন মিডিয়ার আলোচনাতো  হয়েছেই, দেশটির বিদেশ সচিবও তার বক্তব্যে একথা বলেছেন।

পদ্মা সেতু দিয়ে রেলপথ হচ্ছে। সরকার চেষ্টা করছে, আগামী বছরের শেষ নাগাদ পদ্মা সেতু দিয়ে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়ার। সেই  লক্ষ্য নিয়েই দ্রুত কাজ এগিয়ে চলছে। রেলপথ মন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজন ১৪ জুলাই এই প্রতিবেদককে  বলেন,  পদ্মা সেতুর দক্ষিণ তীর থেকে যশোর এবং মংলার সঙ্গে কানেক্ট হবে। তখন বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে চলাচলরত যাত্রী ট্রেন মৈত্রী তখন ঢাকা থেকে সাড়ে ৫ ঘন্টায় কলকাতা পৌছানো সম্ভব হবে। বর্তমানে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল অব্যাহত রয়েছে।

রেল ভবন সূত্রের খবর, বর্তমান লকডাউন অবস্থায় গণপরিবহন হিসাবে বাংলাদেশ রেলওয়ের সকল যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ। তবে খাদ্য, নিত্যপণ্য এবং জ্বালানী পরিবহনের পাশাপাশি পণ্যবাহী ট্রেন চলাচল অব্যাহত রয়েছে। বিশেষ করে রপ্তানিপণ্য নিয়ে চট্টগ্রাম-ঢাকা-চট্টগ্রাম

সেকশনে প্রতিদিন ২ টি করে ৪ টি কনটেইনার ট্রেন চলাচল করছে। রেলপথ মন্ত্রকের মন্ত্রীর প্রয়োজনীয় সমন্বিত উদ্যোগে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ও পার্সেল ট্রেন চলাচল করছে।

অন্যদিকে ভারত হতে প্রতিদিন ৪ থেকে ৫ টি পণ্যবাহী ট্রেন বেনাপোল, দর্শনা, রহনপুর ও বিরল ইন্টারচেঞ্জ রুটের মাধ্যমে বাংলাদেশের  বিভিন্ন স্টেশনে চলাচল করছে। ভাইরাস সংক্রমন

 

প্রতিরোধে স্বাস্থ্য বিধি মেনে অত্যবশ্যকীয় পণ্য নিয়ে নিয়মিত ট্রেন চলাচল করছে। এ সকল ট্রেন পরিচালনার জন্য সকল অপারেটিং স্টেশনের কার্যক্রম চালু রেখেছে রেলওয়ে।

বাংলাদেশ রেলওয়ের বিপুল সংখ্যক  লোকবল জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিন সফলতভাবে কর্মকান্ড পরিচালনা করে আসছেন। গত ৫ বছরে বাংলাদেশ-ভারত রেলপথে পণ্যপরিবহনের

মাধ্যমে ‘পাঁচ বছরে বাংলাদেশ-ভারত রেলপথে পণ্যপরিবহনের মাধ্যমে ৫ হাজার ৫২৬ কোটি ৬৬৬ লক্ষ ৪১৬  টাকা (৫,৫২৬, ৬৬৬, ৪১৬) আয় করেছে রেলওয়ে’

 

                  বাংলাদেশ-ভারত পণ্যপরিবহন বছর ওয়ারী হিসেব

বছর                                      মেট্রিক টন                                    আয়

২০১৬-১৭                                   ২০৫২৬৩৭                         ৯৮২৩৬১২৭০
২০১৭-১৮                                   ২২০৪১৯০                           ১০৫০৪২৫৮৫০
২০১৮-১৯                                  ১৯৮৫১৬৩                           ৯৬০৫৫৪৮৬৯
২০১৯-২০                                  ১৬৩৪০৭৭                           ৭৬৫৯১০৪৪৩
২০২০-২১                                  ৩৬৯৩৯৮৬                         ১৭৬৭৪১৩৯৮৪

উল্লেখ্য ২০২০-২১ অর্থ বছরে বাংলাদেশ রেলওয়ে গত বছরের তুলনায় ক্রস বর্ডার ট্রাফিকে ১০০ কোটি টাকার বেশী আয় করতে সক্ষম হয়েছে। অনুরূপভাবে চট্টগ্রাম-ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে

 

২০২০-২১ অর্থ বছরে ৯১০১০ টি টিইস কনটেইনারে ৭০৮৫৫৮ মেট্রিক টন মালামাল পরিবহণ করেছে। পাশাপাশি তেল পরিবহণ এবং অভ্যন্তরীন পণ্যবাহী ট্রেন পরিচালিত হচ্ছে। বিশেষ

করে ম্যাঙ্গো স্পেশাল ট্রেনে গত একমাসে ১৯১৪ মে.টন আম পরিবহণ করা হয়েছে। এসকল কর্মকান্ড সম্পন্ন করতে রেলওয়ের অপারেটিং কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা করোনা অতিমারিতেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন।