ঢাকা ১১:৪৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাকিস্তানে সর্বোচ্চ সরকারি পরীক্ষায় প্রথম হিন্দু নারী উত্তীর্ণ

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০৭:১৫:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৯ মে ২০২১ ২৩৪ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

পাকিস্তানের সর্বোচ্চ সরকারি পরীক্ষায় পাশ করে পাকিস্তানের অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিসে (পিএএস) প্রথমবারের জন্য নির্বাচিত হলেন কোনো হিন্দু নারী। পাক সিন্ধ প্রদেশের শিকারপুরের বাসিন্দা সানা রামচাঁদ পেশায় চিকিৎসক। তিনিই এই নতুন কৃতিত্ব অর্জন করেছেন।

এ বারের এই সর্বোচ্চ প্রশাসনিক পরীক্ষায় বসেছিলেন মোট ১৮ হাজার ৫৫৩ জন। তার মধ্যে লিখিত পরীক্ষায় ২১১ জন পাশ করেছেন। তারপর তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়েছে, হয়েছে মৌখিক পরীক্ষা ও মানসিক পরীক্ষাও। এরপর যখন চূড়ান্ত তালিকা তৈরি করা হবে, তখনই নির্বাচিতদের নির্দিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হবে।

ফল প্রকাশের পর তাই উচ্ছ্বসিত সানা টুইট করে জানিয়েছেন, ‘ঈশ্বরকে ধন্যবাদ। আমি পাকিস্তান অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিসের তালিকায় নির্বাচিত হয়েছি। আমার মা-বাবাকে ধন্যবাদ জানাই’।

এটিই পাকিস্তানের প্রশাসনিক পরীক্ষাগুলোর মধ্যে কঠিনতম বলে ধারণা করা হয়। পরীক্ষায় পাশ করেন মাত্র ২ শতাংশ পরীক্ষার্থী। পাকিস্তানে এই পরীক্ষার মাধ্যমে পিএএস নির্বাচনের পরের ধাপের পাকিস্তান পুলিশ সার্ভিস, ফরেন সার্ভিসের নির্বাচন করা হয়। এদের মধ্যে পিএএস-ই কঠিনতম।

এই বছরের পরীক্ষায় মোট ৭৯ জন নারী উত্তীর্ণ হয়েছেন। যাদের বিভিন্ন বিভাগে বিভক্ত করা হবে। এই তালিকায় শীর্ষ স্থানেও রয়েছেন একজন নারী, যাকেও পিএএস-এ নির্বাচিত করা হয়েছে। —আনন্দবাজার পত্রিকা

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

পাকিস্তানে সর্বোচ্চ সরকারি পরীক্ষায় প্রথম হিন্দু নারী উত্তীর্ণ

আপডেট সময় : ০৭:১৫:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৯ মে ২০২১

পাকিস্তানের সর্বোচ্চ সরকারি পরীক্ষায় পাশ করে পাকিস্তানের অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিসে (পিএএস) প্রথমবারের জন্য নির্বাচিত হলেন কোনো হিন্দু নারী। পাক সিন্ধ প্রদেশের শিকারপুরের বাসিন্দা সানা রামচাঁদ পেশায় চিকিৎসক। তিনিই এই নতুন কৃতিত্ব অর্জন করেছেন।

এ বারের এই সর্বোচ্চ প্রশাসনিক পরীক্ষায় বসেছিলেন মোট ১৮ হাজার ৫৫৩ জন। তার মধ্যে লিখিত পরীক্ষায় ২১১ জন পাশ করেছেন। তারপর তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয়েছে, হয়েছে মৌখিক পরীক্ষা ও মানসিক পরীক্ষাও। এরপর যখন চূড়ান্ত তালিকা তৈরি করা হবে, তখনই নির্বাচিতদের নির্দিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হবে।

ফল প্রকাশের পর তাই উচ্ছ্বসিত সানা টুইট করে জানিয়েছেন, ‘ঈশ্বরকে ধন্যবাদ। আমি পাকিস্তান অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ সার্ভিসের তালিকায় নির্বাচিত হয়েছি। আমার মা-বাবাকে ধন্যবাদ জানাই’।

এটিই পাকিস্তানের প্রশাসনিক পরীক্ষাগুলোর মধ্যে কঠিনতম বলে ধারণা করা হয়। পরীক্ষায় পাশ করেন মাত্র ২ শতাংশ পরীক্ষার্থী। পাকিস্তানে এই পরীক্ষার মাধ্যমে পিএএস নির্বাচনের পরের ধাপের পাকিস্তান পুলিশ সার্ভিস, ফরেন সার্ভিসের নির্বাচন করা হয়। এদের মধ্যে পিএএস-ই কঠিনতম।

এই বছরের পরীক্ষায় মোট ৭৯ জন নারী উত্তীর্ণ হয়েছেন। যাদের বিভিন্ন বিভাগে বিভক্ত করা হবে। এই তালিকায় শীর্ষ স্থানেও রয়েছেন একজন নারী, যাকেও পিএএস-এ নির্বাচিত করা হয়েছে। —আনন্দবাজার পত্রিকা