ঢাকা ১০:২৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আর্থিক অনুদান পেতে আবেদনের সময় বাড়ল, অনুদানের প্রস্তাব সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা ব্রিটিশ কাউন্সিল স্টাডি ইউকে অ্যালামনাই অ্যাওয়ার্ড, চারটি ক্যাটাগরিতে পুরস্কার, যুক্তরাজ্যে ভ্রমণের সুযোগ তাইওয়ানে পড়াশোনা: খণ্ডকালীন চাকরি ও স্কলারশিপের সুযোগ ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ, সঙ্গে দৈনিক ২০০ টাকা ভাতা ছদ্মবেশে ভারতে পালাতে গিয়ে আটক শ্যামল দত্ত ও মোজাম্মেল বাবু বাংলাদেশে প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় ভারতীয় নাগরিক গ্রেপ্তার ডিম-মুরগির দাম বেঁধে দিল সরকার শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীনে ১৯৩ জনের চাকরি পূজোয় ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণ নিয়ে যা বললো ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

পাকিস্তানে ডিমের দাম ৩০ রুপি, আদার কেজি হাজার

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০৪:৩৭:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০ ৪২৮ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
ভযেস ডিজিটাল ডেস্ক 
পাকিস্তানে মুদ্রাস্ফীতির কারণে সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে জিনিসপত্রের দাম। দৈনন্দিন নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী কিনতেও হিমশিম খাচ্ছেন অনেকে। করোনা সঙ্কটের মধ্যেই নতুন করে নাজেহাল হয়ে পড়েছে দেশটির অর্থনৈতিক অবস্থা। দেশটিতে একটি ডিম বিক্রি হচ্ছে ৩০ রুপিতে। অর্থাৎ এক ডজন ডিমের জন্য খরচ করতে হচ্ছে ৩৫০ রুপি।

শীত মৌসুমের কারণে পাকিস্তানে ডিমের চাহিদা বেড়েছে।  অপরদিকে এক কেজি চিনির দাম ১০৪ রুপি। এক কেজি গম ৬০ রুপি এবং এক কেজি আদার দাম ১ হাজার রুপি। জিনিসপত্রের দাম এভাবে বাড়তে থাকায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বিপদে পড়েছেন। দেশের অর্থনীতির হাল ফেরানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন ইমরান। কিন্তু এখন এই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারছেন না তিনি।

কয়েকদিন আগে ইমরান চিনির দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু বর্তমানে পাকিস্তানের মুদ্রাস্ফীতি অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শীতের কারণে দেশের বিভিন্ন স্থানে ডিমের দাম অনেক বেড়ে গেছে। এখন সেখানে প্রতি ডজন ডিম ৩৫০ পাকিস্তানি রুপিতে বিক্রি হচ্ছে। পাকিস্তানে বর্তমানে ২৫ শতাংশের বেশি মানুষ দারিদ্র সীমার নিচে বাস করেন। এ সব মানুষের প্রায় সবারই খাদ্য তালিকায় ডিম থাকে, এখন সেটাও নাগালের বাইরে।

গত বছরের ডিসেম্বর থেকে পাকিস্তানে আর্থিক মন্দা শুরু হয়েছে। সে সময় ৪০ কেজি গম কিনতে দুই হাজার রুপি খরচ করতে হয়েছে। চলতি বছরের অক্টোবরে এই রেকর্ড ভেঙেছে। বর্তমানে প্রতি কেজি গম বিক্রি হচ্ছে ৬০ রুপিতে অর্থাৎ ৪০ কেজি গমের দাম ২৪শ রুপি।

সূত্র: ডন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

পাকিস্তানে ডিমের দাম ৩০ রুপি, আদার কেজি হাজার

আপডেট সময় : ০৪:৩৭:২০ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২০
ভযেস ডিজিটাল ডেস্ক 
পাকিস্তানে মুদ্রাস্ফীতির কারণে সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে গেছে জিনিসপত্রের দাম। দৈনন্দিন নিত্যপ্রয়োজনীয় সামগ্রী কিনতেও হিমশিম খাচ্ছেন অনেকে। করোনা সঙ্কটের মধ্যেই নতুন করে নাজেহাল হয়ে পড়েছে দেশটির অর্থনৈতিক অবস্থা। দেশটিতে একটি ডিম বিক্রি হচ্ছে ৩০ রুপিতে। অর্থাৎ এক ডজন ডিমের জন্য খরচ করতে হচ্ছে ৩৫০ রুপি।

শীত মৌসুমের কারণে পাকিস্তানে ডিমের চাহিদা বেড়েছে।  অপরদিকে এক কেজি চিনির দাম ১০৪ রুপি। এক কেজি গম ৬০ রুপি এবং এক কেজি আদার দাম ১ হাজার রুপি। জিনিসপত্রের দাম এভাবে বাড়তে থাকায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বিপদে পড়েছেন। দেশের অর্থনীতির হাল ফেরানোর প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন ইমরান। কিন্তু এখন এই প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে পারছেন না তিনি।

কয়েকদিন আগে ইমরান চিনির দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। কিন্তু বর্তমানে পাকিস্তানের মুদ্রাস্ফীতি অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে ফেলেছে। এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শীতের কারণে দেশের বিভিন্ন স্থানে ডিমের দাম অনেক বেড়ে গেছে। এখন সেখানে প্রতি ডজন ডিম ৩৫০ পাকিস্তানি রুপিতে বিক্রি হচ্ছে। পাকিস্তানে বর্তমানে ২৫ শতাংশের বেশি মানুষ দারিদ্র সীমার নিচে বাস করেন। এ সব মানুষের প্রায় সবারই খাদ্য তালিকায় ডিম থাকে, এখন সেটাও নাগালের বাইরে।

গত বছরের ডিসেম্বর থেকে পাকিস্তানে আর্থিক মন্দা শুরু হয়েছে। সে সময় ৪০ কেজি গম কিনতে দুই হাজার রুপি খরচ করতে হয়েছে। চলতি বছরের অক্টোবরে এই রেকর্ড ভেঙেছে। বর্তমানে প্রতি কেজি গম বিক্রি হচ্ছে ৬০ রুপিতে অর্থাৎ ৪০ কেজি গমের দাম ২৪শ রুপি।

সূত্র: ডন।