ঢাকা ০২:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৪ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পাকিস্তানের আগ্রাসন স্মরণে কাশ্মীরে ‘কালো দিবস’ পালিত

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০২:০৮:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২০ ৪৯৭ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক

জম্মু ও কাশ্মীরের জনসাধারণ গতকাল ২২ অক্টোবর ‘কালো দিবস’ পালন করেছে। ১৯৪৭ সালের এই দিনে তদানীন্তন দেশীয় রাজ্য কাশ্মীর দখল করে নেওয়ার জন্য ‘অপারেশন গুলমার্গ’ নামে নৃশংস অভিযান চালিয়েছিল পাকিস্তান। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ মদদে উপজাতীয় জঙ্গিদের সেই আগ্রাসনের সময় হানাদারদের কাশ্মীরের লাখ লাখ হিন্দু-মুসলিম-শিখ রুখে দাঁড়িয়েছিল। হত্যা-ধর্ষণ আর বাস্তুচ্যুতির শিকার হয়েছিল। বিসর্জন দিয়েছিল জানমাল।

জীবন দিয়ে যারা সেই আগ্রাসন ব্যর্থ করে দেয়, তাদের স্মরণে কালো দিবস পালিত হয়। শ্রীনগরের বিভিন্ন স্থানে তাদের স্মরণে পোস্টার সাঁটানো হয়েছে। স্থাপন করা হয়েছে নানা রকম হোর্ডিং। জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যে বিশেষ মর্যাদা নিশ্চিত করতে ভারতীয় সংবিধানে যে ৩৭০ অনুচ্ছেদ ছিল তা রদ করে এই অঞ্চলকে কেন্দ্র শাসিত দুটি অঞ্চল গঠনের প্রথম বার্ষিকী উদযাপন চলছে। ঠিক এ সময়ই প্রথমবারের মতো পালিত হলো ‘কালো দিবস’।

ইন্ডিয়া ব্লুমস-এর খবরে বলা হয় : কালো দিবস পালন পর্যায়ে নেদারল্যান্ডসভিত্তিক ইউরোপিয়ান ফাউন্ডেশন অব সাউথ এশিয়ান স্টাডিজের পরিচালক প্রখ্যাত কাশ্মীরি জুনায়েদ কোরেশী টুইট বার্তায় বলেন, ‘ওরা আমাদের আবাসভূমি গ্রাসের মতলবে হামলা চালিয়ে হত্যা, ধর্ষণ ও লুণ্ঠন চালিয়েছে। আমাদের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করেছে। ১৯৪৭-এর ২২ অক্টোবর কাশ্মীরের ইতিহাসের সবচেয়ে কালো দিন।’

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

পাকিস্তানের আগ্রাসন স্মরণে কাশ্মীরে ‘কালো দিবস’ পালিত

আপডেট সময় : ০২:০৮:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২০

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক

জম্মু ও কাশ্মীরের জনসাধারণ গতকাল ২২ অক্টোবর ‘কালো দিবস’ পালন করেছে। ১৯৪৭ সালের এই দিনে তদানীন্তন দেশীয় রাজ্য কাশ্মীর দখল করে নেওয়ার জন্য ‘অপারেশন গুলমার্গ’ নামে নৃশংস অভিযান চালিয়েছিল পাকিস্তান। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ মদদে উপজাতীয় জঙ্গিদের সেই আগ্রাসনের সময় হানাদারদের কাশ্মীরের লাখ লাখ হিন্দু-মুসলিম-শিখ রুখে দাঁড়িয়েছিল। হত্যা-ধর্ষণ আর বাস্তুচ্যুতির শিকার হয়েছিল। বিসর্জন দিয়েছিল জানমাল।

জীবন দিয়ে যারা সেই আগ্রাসন ব্যর্থ করে দেয়, তাদের স্মরণে কালো দিবস পালিত হয়। শ্রীনগরের বিভিন্ন স্থানে তাদের স্মরণে পোস্টার সাঁটানো হয়েছে। স্থাপন করা হয়েছে নানা রকম হোর্ডিং। জম্মু ও কাশ্মীর রাজ্যে বিশেষ মর্যাদা নিশ্চিত করতে ভারতীয় সংবিধানে যে ৩৭০ অনুচ্ছেদ ছিল তা রদ করে এই অঞ্চলকে কেন্দ্র শাসিত দুটি অঞ্চল গঠনের প্রথম বার্ষিকী উদযাপন চলছে। ঠিক এ সময়ই প্রথমবারের মতো পালিত হলো ‘কালো দিবস’।

ইন্ডিয়া ব্লুমস-এর খবরে বলা হয় : কালো দিবস পালন পর্যায়ে নেদারল্যান্ডসভিত্তিক ইউরোপিয়ান ফাউন্ডেশন অব সাউথ এশিয়ান স্টাডিজের পরিচালক প্রখ্যাত কাশ্মীরি জুনায়েদ কোরেশী টুইট বার্তায় বলেন, ‘ওরা আমাদের আবাসভূমি গ্রাসের মতলবে হামলা চালিয়ে হত্যা, ধর্ষণ ও লুণ্ঠন চালিয়েছে। আমাদের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘন করেছে। ১৯৪৭-এর ২২ অক্টোবর কাশ্মীরের ইতিহাসের সবচেয়ে কালো দিন।’