ঢাকা ০১:৩৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫, ২ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে দিয়েছে যশোর!

ভয়েস রিপোর্ট
  • আপডেট সময় : ০৬:৩৯:৪১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৯ মে ২০২১ ২০০ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ছবি সংগ্রহ

যাদের ভিসা ও পাসপোর্ট মেয়াদ শেষ হবার কারণে আইনী জটিলতায় পড়তে পারেন, ভারতে চিকিৎসা নিতে যাওয়া এমন ব্যক্তিদের ফেরার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশের অন্যতম স্থলসীমান্ত বেনাপোল দিয়ে স্বাভাবিক সময়ের মতোই ফিরছেন মানুষ। বলা হচ্ছে, এসব মানুষ অধিকাংশই ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়েছিলেন।

এরই মধ্যে বাংলাদেশে ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হয়েছে। সম্প্রতি ভারত ফেরত যাত্রীদের নমুনা পরীক্ষায় তা শনাক্ত হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সাংবাদিক বৈঠক করে তা নিশ্চিত করেছে। করোনার এই মাহামারিতে যশোরই এখন প্রশাসনের মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

যেভাবে দল বেধে ফিরছে মানুষ তাতে দুশ্চিন্তায় পড়েছে যশোর জেলা প্রশাসন। তারা বিষয়টি সরকারকে জানিয়েও মানুষের ঢল থামাতে পারছেন না। এ নিয়ে প্রশাসন দুশ্চিন্তায়। যা থেকে বাদ যাচ্ছেন না মন্ত্রিপরিষদ বিভাগও।

শনিবারও ভারত থেকে আসা দু’জনের শরীরে করোনাভাইরাসের ভারতীয় ধরন শনাক্ত হয়েছে। তারপরও সীমান্তে কড়াকড়ির উদ্যোগের নজরে আসেনি। স্বাভাবিক সময়ে বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ৩০০ থেকে সাড়ে ৩০০ মানুষ বাংলাদেশে ফেরেন।

গত ২৫ এপ্রিল ভারতের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করার ঘোষণার পর দু-এক দিন লোকজন আসা কিছুটা সীমিত থাকলেও এরপর থেকে পরিস্থিতি পাল্টে যায়। তাদের মধ্যে আবার বেশির ভাগকে কোয়ারেন্টিনে রাখা গেলেও কিছু জটিল রোগীকে পুরোপুরি প্রশাসনের আয়ত্তে রাখা যাচ্ছে না।

জানা গেছে, ভারত থেকে আসা অনেক জটিল রোগীকে হাসপাতালে রাখতে হচ্ছে। তাই তাদের সঙ্গে আসা অ্যাটেনডেন্টদেরও হাসপাতালে রাখতে হচ্ছে। লোকের চাপ বেড়ে যাওয়ায় পুলিশ ও আনসারের সমন্বয়ে পাহারার ব্যবস্থা করছে যশোর জেলা প্রশাসন।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

দুশ্চিন্তা বাড়িয়ে দিয়েছে যশোর!

আপডেট সময় : ০৬:৩৯:৪১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৯ মে ২০২১

ছবি সংগ্রহ

যাদের ভিসা ও পাসপোর্ট মেয়াদ শেষ হবার কারণে আইনী জটিলতায় পড়তে পারেন, ভারতে চিকিৎসা নিতে যাওয়া এমন ব্যক্তিদের ফেরার অনুমতি দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু বাংলাদেশের অন্যতম স্থলসীমান্ত বেনাপোল দিয়ে স্বাভাবিক সময়ের মতোই ফিরছেন মানুষ। বলা হচ্ছে, এসব মানুষ অধিকাংশই ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়েছিলেন।

এরই মধ্যে বাংলাদেশে ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হয়েছে। সম্প্রতি ভারত ফেরত যাত্রীদের নমুনা পরীক্ষায় তা শনাক্ত হয়। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সাংবাদিক বৈঠক করে তা নিশ্চিত করেছে। করোনার এই মাহামারিতে যশোরই এখন প্রশাসনের মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

যেভাবে দল বেধে ফিরছে মানুষ তাতে দুশ্চিন্তায় পড়েছে যশোর জেলা প্রশাসন। তারা বিষয়টি সরকারকে জানিয়েও মানুষের ঢল থামাতে পারছেন না। এ নিয়ে প্রশাসন দুশ্চিন্তায়। যা থেকে বাদ যাচ্ছেন না মন্ত্রিপরিষদ বিভাগও।

শনিবারও ভারত থেকে আসা দু’জনের শরীরে করোনাভাইরাসের ভারতীয় ধরন শনাক্ত হয়েছে। তারপরও সীমান্তে কড়াকড়ির উদ্যোগের নজরে আসেনি। স্বাভাবিক সময়ে বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ৩০০ থেকে সাড়ে ৩০০ মানুষ বাংলাদেশে ফেরেন।

গত ২৫ এপ্রিল ভারতের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করার ঘোষণার পর দু-এক দিন লোকজন আসা কিছুটা সীমিত থাকলেও এরপর থেকে পরিস্থিতি পাল্টে যায়। তাদের মধ্যে আবার বেশির ভাগকে কোয়ারেন্টিনে রাখা গেলেও কিছু জটিল রোগীকে পুরোপুরি প্রশাসনের আয়ত্তে রাখা যাচ্ছে না।

জানা গেছে, ভারত থেকে আসা অনেক জটিল রোগীকে হাসপাতালে রাখতে হচ্ছে। তাই তাদের সঙ্গে আসা অ্যাটেনডেন্টদেরও হাসপাতালে রাখতে হচ্ছে। লোকের চাপ বেড়ে যাওয়ায় পুলিশ ও আনসারের সমন্বয়ে পাহারার ব্যবস্থা করছে যশোর জেলা প্রশাসন।