ঢাকা ১০:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ১৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
ভারত-পাকিস্তান কোনো সংঘাত চায় না বাংলাদেশ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা চল্লিশোর্ধ্ব নারীর প্রেম ও শরীরের ভাষা: আত্মোপলব্ধির এক অসমাপ্ত অধ্যায় ভারত বাড়াবাড়ি করলে চরম মূল্য দিতে হবে, আব্বাসির হুঁশিয়ারি ভারতের গুজরাটে এক হাজারের বেশি  বাংলাদেশিকে আটক শান্তি অগ্রাধিকার, দুর্বলতা নয়: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শরিফ পেঁয়াজ সংক্ষণ ব্যবস্থানার  অভাবেই সংকট আশার বাতিঘর হিসেবে দাঁড়াতে চাই: ড. ইউনূস ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের সুখবর দিলেন তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা বৈদেশিক রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার ছুঁই ছুঁই সংলাপ: গণহত্যার বিচার সম্পন্ন হওয়া পর্যন্ত নিবন্ধন স্থগিত চায় এনসিপি-মজলিস

ঠাকুরগাঁওয়ে রমজানে ন্যায্যমূল্যে ডিম-মুরগি বিক্রি কার্যক্রম

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০২:৪৫:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫ ১৩০ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ঠাকুরগাঁওয়ে বাংলাদেশে পোল্ট্রি এসোসিয়েশনের (বিপিএ) উদ্যোগে রমজান মাসে ন্যায্যমূল্যে ডিম-মুরগি বিক্রি কার্যক্রম শুরু করেছে।

জেলার কালিবাড়ি জেলা পাবলিক লাইব্রেরী মাঠে পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসন ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন (বিপিএ) ঠাকুরগাঁও জেলা শাখার উদ্যোগে ন্যায্যমূল্যে ডিম ও মুরগি বিক্রয় কার্যক্রম শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে।

রমজান মাসে সাধারণ ভোক্তাদের স্বল্পমূল্যে পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করা এবং প্রান্তিক খামারিদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে এই কার্যক্রমের মূল উদ্দেশ্য।

দেশের বড় কর্পোরেট কোম্পানি ও মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে খামারিরা তাদের প্রকৃত মূল্য থেকে বঞ্চিত হন এবং ভোক্তারাও অতিরিক্ত মূল্যে পণ্য কিনতে বাধ্য হন। এই বৈষম্য দূর করতেই বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন (বিপিএ) খামারিদের উৎপাদিত পণ্য সরাসরি ভোক্তাদের কাছে ন্যায্যমূল্যে পৌঁছে দিতে এই উদ্যোগ।

পবিত্র রমজান মাসে ফার্মের ডিম প্রতি পিস ৯.৫০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৬০, ফ্রোজেন ব্রয়লার মুরগির প্রতি কেজি ২৬০ টাকা, কালার বার্ড মুরগি প্রতি কেজি ২২০ টাকা সোনালী মুরগি প্রতি কেজি ২৪০ টাকা রাতে বিভিন্ন ধরনের মাছ বিক্রি করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন এর আগেও ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ন্যায্যমূল্যে ডিম বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালনা করেছে এবং ভবিষ্যতেও বাজার স্থিতিশীল রাখতে এই কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে।

সংগঠনটি বরাবরই খামারিদের স্বার্থ রক্ষা এবং ভোক্তাদের সাশ্রয়ী মূল্যে পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহের জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। আয়োজনের উদ্বোধন করে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মোছাম্মত ইশরাত ফারজানা বলেন, রমজান সংযমের মাস, আর এই মাসে যাতে প্রতিটি মানুষ সঠিক পুষ্টি পেতে পারে, সে জন্য জেলা প্রশাসন সবসময় সচেষ্ট। বড় কর্পোরেট কোম্পানিগুলো অনেক সময় বাজার নিয়ন্ত্রণ করে, যার ফলে ক্ষুদ্র খামারিরা বঞ্চিত হন। আজকের এই উদ্যোগ খামারিদের জন্য আশার আলো হয়ে এসেছে।
প্রশাসনের তরফে সর্বোচ্চ সহায়তা করা হবে, যাতে সাধারণ জনগণ এবং খামারিরা উভয়েই উপকৃত হবেন।

বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন (বিপিএ)-এর সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার এবং সংশ্লিষ্ট সকল নেতৃবৃন্দকে, যারা এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন, তারা খামারিদের স্বার্থ রক্ষায় নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন এবং ভোক্তাদের জন্য ন্যায্যমূল্যে পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করছেন। তাদের এই প্রচেষ্টা পোল্ট্রি শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যেতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন এর আগেও বাজার নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রেখেছে এবং ভবিষ্যতেও করবে। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যখন ডিম ও মুরগির দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়, তখন তারা ন্যায্যমূল্যে ডিম বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালনা করেছে।

বিশেষ অতিথিদের বক্তব্যে ঠাকুরগাঁও পুলিশ সুপার শেখ জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমরা দেখেছি, প্রতি বছর রমজান এলে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি হয়, যার ফলে সাধারণ জনগণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কর্পোরেট কোম্পানি ও মধ্যস্বত্বভোগীদের সিন্ডিকেটের কারণে দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। আজকের এই ন্যায্যমূল্যে বিক্রয় কার্যক্রম সেই অপতৎপরতা রোধে কার্যকর ভূমিকা রাখবে এবং বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখবে। আমরা সবসময় জনগণের পাশে থাকব এবং বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।


জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ইজহার আহমেদ খান বলেন, দেশের প্রাণিসম্পদ খাত বিশেষ করে পোল্ট্রি শিল্প আমাদের পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। তবে আমরা দেখি, বাজারের মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে খামারিরা তাদের উৎপাদিত ডিম ও মুরগির ন্যায্যমূল্য পান না, আবার ভোক্তারাও উচ্চমূল্যে পণ্য কিনতে বাধ্য হন। আজকের এই উদ্যোগ বাজার ব্যবস্থাকে আরও স্বচ্ছ ও ভারসাম্যপূর্ণ করবে এবং সাধারণ ভোক্তাদের পাশাপাশি খামারিদেরও উপকার করবে।

বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন (বিপিএ)-এর সভাপতি সুমন হাওলাদার বলেন,
বাংলাদেশের প্রান্তিক খামারিরা প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করছেন। বড় কর্পোরেট কোম্পানিগুলোর একচেটিয়া বাজার নিয়ন্ত্রণের ফলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি খামারিরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না। অন্যদিকে, মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে সাধারণ ভোক্তারাও বেশি দামে পণ্য কিনতে বাধ্য হচ্ছেন।

বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন সবসময় খামারিদের পাশে দাঁড়িয়েছে এবং ভবিষ্যতেও দাঁড়াবে। অতীতেও আমরা ঢাকাসহ সারাদেশে ন্যায্যমূল্যে ডিম বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালনা করেছি এবং বাজার স্থিতিশীল রাখার চেষ্টা করেছি। ভবিষ্যতেও আমরা ভোক্তা ও খামারিদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করে যাব।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ঠাকুরগাঁওয়ে রমজানে ন্যায্যমূল্যে ডিম-মুরগি বিক্রি কার্যক্রম

আপডেট সময় : ০২:৪৫:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ মার্চ ২০২৫

ঠাকুরগাঁওয়ে বাংলাদেশে পোল্ট্রি এসোসিয়েশনের (বিপিএ) উদ্যোগে রমজান মাসে ন্যায্যমূল্যে ডিম-মুরগি বিক্রি কার্যক্রম শুরু করেছে।

জেলার কালিবাড়ি জেলা পাবলিক লাইব্রেরী মাঠে পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসন ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পৃষ্ঠপোষকতায় এবং বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন (বিপিএ) ঠাকুরগাঁও জেলা শাখার উদ্যোগে ন্যায্যমূল্যে ডিম ও মুরগি বিক্রয় কার্যক্রম শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে।

রমজান মাসে সাধারণ ভোক্তাদের স্বল্পমূল্যে পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করা এবং প্রান্তিক খামারিদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য প্রাপ্তি নিশ্চিত করতে এই কার্যক্রমের মূল উদ্দেশ্য।

দেশের বড় কর্পোরেট কোম্পানি ও মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে খামারিরা তাদের প্রকৃত মূল্য থেকে বঞ্চিত হন এবং ভোক্তারাও অতিরিক্ত মূল্যে পণ্য কিনতে বাধ্য হন। এই বৈষম্য দূর করতেই বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন (বিপিএ) খামারিদের উৎপাদিত পণ্য সরাসরি ভোক্তাদের কাছে ন্যায্যমূল্যে পৌঁছে দিতে এই উদ্যোগ।

পবিত্র রমজান মাসে ফার্মের ডিম প্রতি পিস ৯.৫০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৬০, ফ্রোজেন ব্রয়লার মুরগির প্রতি কেজি ২৬০ টাকা, কালার বার্ড মুরগি প্রতি কেজি ২২০ টাকা সোনালী মুরগি প্রতি কেজি ২৪০ টাকা রাতে বিভিন্ন ধরনের মাছ বিক্রি করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন এর আগেও ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ন্যায্যমূল্যে ডিম বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালনা করেছে এবং ভবিষ্যতেও বাজার স্থিতিশীল রাখতে এই কার্যক্রম অব্যাহত রাখবে।

সংগঠনটি বরাবরই খামারিদের স্বার্থ রক্ষা এবং ভোক্তাদের সাশ্রয়ী মূল্যে পুষ্টিকর খাদ্য সরবরাহের জন্য নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। আয়োজনের উদ্বোধন করে ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মোছাম্মত ইশরাত ফারজানা বলেন, রমজান সংযমের মাস, আর এই মাসে যাতে প্রতিটি মানুষ সঠিক পুষ্টি পেতে পারে, সে জন্য জেলা প্রশাসন সবসময় সচেষ্ট। বড় কর্পোরেট কোম্পানিগুলো অনেক সময় বাজার নিয়ন্ত্রণ করে, যার ফলে ক্ষুদ্র খামারিরা বঞ্চিত হন। আজকের এই উদ্যোগ খামারিদের জন্য আশার আলো হয়ে এসেছে।
প্রশাসনের তরফে সর্বোচ্চ সহায়তা করা হবে, যাতে সাধারণ জনগণ এবং খামারিরা উভয়েই উপকৃত হবেন।

বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন (বিপিএ)-এর সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার এবং সংশ্লিষ্ট সকল নেতৃবৃন্দকে, যারা এই উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন, তারা খামারিদের স্বার্থ রক্ষায় নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন এবং ভোক্তাদের জন্য ন্যায্যমূল্যে পণ্য সরবরাহ নিশ্চিত করছেন। তাদের এই প্রচেষ্টা পোল্ট্রি শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যেতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন এর আগেও বাজার নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রেখেছে এবং ভবিষ্যতেও করবে। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যখন ডিম ও মুরগির দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়, তখন তারা ন্যায্যমূল্যে ডিম বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালনা করেছে।

বিশেষ অতিথিদের বক্তব্যে ঠাকুরগাঁও পুলিশ সুপার শেখ জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমরা দেখেছি, প্রতি বছর রমজান এলে বাজারে কৃত্রিম সংকট তৈরি হয়, যার ফলে সাধারণ জনগণ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কর্পোরেট কোম্পানি ও মধ্যস্বত্বভোগীদের সিন্ডিকেটের কারণে দাম অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। আজকের এই ন্যায্যমূল্যে বিক্রয় কার্যক্রম সেই অপতৎপরতা রোধে কার্যকর ভূমিকা রাখবে এবং বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখবে। আমরা সবসময় জনগণের পাশে থাকব এবং বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।


জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ইজহার আহমেদ খান বলেন, দেশের প্রাণিসম্পদ খাত বিশেষ করে পোল্ট্রি শিল্প আমাদের পুষ্টি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। তবে আমরা দেখি, বাজারের মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে খামারিরা তাদের উৎপাদিত ডিম ও মুরগির ন্যায্যমূল্য পান না, আবার ভোক্তারাও উচ্চমূল্যে পণ্য কিনতে বাধ্য হন। আজকের এই উদ্যোগ বাজার ব্যবস্থাকে আরও স্বচ্ছ ও ভারসাম্যপূর্ণ করবে এবং সাধারণ ভোক্তাদের পাশাপাশি খামারিদেরও উপকার করবে।

বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন (বিপিএ)-এর সভাপতি সুমন হাওলাদার বলেন,
বাংলাদেশের প্রান্তিক খামারিরা প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করছেন। বড় কর্পোরেট কোম্পানিগুলোর একচেটিয়া বাজার নিয়ন্ত্রণের ফলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি খামারিরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না। অন্যদিকে, মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে সাধারণ ভোক্তারাও বেশি দামে পণ্য কিনতে বাধ্য হচ্ছেন।

বাংলাদেশ পোল্ট্রি এসোসিয়েশন সবসময় খামারিদের পাশে দাঁড়িয়েছে এবং ভবিষ্যতেও দাঁড়াবে। অতীতেও আমরা ঢাকাসহ সারাদেশে ন্যায্যমূল্যে ডিম বিক্রয় কার্যক্রম পরিচালনা করেছি এবং বাজার স্থিতিশীল রাখার চেষ্টা করেছি। ভবিষ্যতেও আমরা ভোক্তা ও খামারিদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করে যাব।