জনসংখ্যার রেকর্ড গড়ে নতুন বছরের যাত্রা

- আপডেট সময় : ১০:৫৪:২১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ ২৬৪ বার পড়া হয়েছে
জনসংখ্যা ঘড়ি বা পপুলেশন ক্লক অনুযায়ী, প্রতি সেকেন্ডে জন্মের হার ৪ দশমিক ৩ এবং মৃত্যুর হার ২ শতাংশ
২০২১ সালে বিশ্বের প্রতিটা দেশে কোভিডের কারণে বহুসংখ্যক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। মানুষের গড় আয়ু ৭১ বছরে নেমে এসেছে
ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক
বিশ্বে জনসংখ্যার রেকর্ড গড়ে যাত্রা শুরু হলো নতুন বছরের। রবিবার পহেলা জানুয়ারি ২০২৪ সাল। কালের গর্বে হারিয়ে গেলো আরও একটি
বছর। তবে, এবারের নতুন বছরের যাত্রা শুরু হলো জনসংখ্যার রেকর্ড গড়ে।
এদিন বিশ্বে নতুন জনসংখ্যার রেকর্ড গড়বে। ৩১ ডিসেম্বর মধ্যরাত থেকে বিশ্বের জনসংখ্যা ৮০০ কোটি ছাড়িয়ে যাবে। গেল বছরে বিশ্বের
জনসংখ্যা প্রায় ৭৫ মিলিয়ন তথা সাড়ে ৭ কোটির বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।
জনসংখ্যা ঘড়ি বা পপুলেশন ক্লক অনুযায়ী, প্রতি সেকেন্ডে জন্মের হার ৪ দশমিক ৩ এবং মৃত্যুর হার ২ শতাংশ।

গত বছরের তুলনায় জনসংখ্যার হার মাত্র ১ শতাংশ কমেছে। ফোর্বসের একটি প্রতিবেদন বলছে, ২০২২ সালের নভেম্বরে জাতিসংঘ অনুমান করে
যে বিশ্বের জনসংখ্যা ৭ বিলিয়ন পৌঁছনোর ১১ বছর পরে ৮ বিলিয়নে পৌঁছেছে।
জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস জনসংখ্যা বৃদ্ধির জন্য বৈজ্ঞানিক অগ্রগতি এবং পুষ্টি, জনস্বাস্থ্য এবং স্যানিটেশনের উন্নতি’কে প্রধান
কারণ বলে মনে করেছেন। প্রজনন হার হ্রাস এবং জনসংখ্যার বেশির ভাগই তরুণ হওয়ায় সেনসাস ব্যুরো অনুমান করে যে বিশ্বব্যাপী ৯ বিলিয়ন
জনসংখ্যা অর্জন করতে আরও ১৪ বছরেরও বেশি সময় লাগবে।
১০ বিলিয়নে পৌঁছাতে অতিরিক্ত ১৬ দশমিক ৪ বছর সময় লাগবে বলে অনুমান করা হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, ধীরে ধীরে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার
কমছে। কোভিড-১৯ মহামারি জনসংখ্যা বৃদ্ধির ওপরও প্রভাব ফেলেছে। ২০২১ সালে মানুষের গড় আয়ু ৭১ বছরে নেমে এসেছে এবং বিশ্বের প্রতিটা
দেশে কোভিডের কারণে মৃত্যুও হয়েছে প্রচুর। ফলে জনসংখ্যাও কমেছে।