ঢাকা ০৫:৪৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঘনকুয়াশা ছয়ঘন্টা পর পদ্মা পার

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ০১:০২:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২১ ৩২১ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ভয়েস রিপোর্ট, দৌলতদিয়া

কুয়াশার ঘনত্বের কারণে পদ্মায় ছয়ঘন্টা ফেরিচলাচল বন্ধ থাকে। পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথের উভয় তীরে শ শ যানবাহন আটকা পড়ে। ঘনকুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা শূন্যে নেমে আসায় এ পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। প্রায় ছয়ঘন্টা পর কুয়াশা কমে আসলে ফেরি চলাচল শুরু হয়।

দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকার কারণে বেনাপোলগামী যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। কারণ, বেনাপোল গামীবহু যাত্রী ছিলেন, যারা অসুস্থ এবং ভারতে চিকিৎসা করাতে যাচ্ছেন।
আবহাওয়াবিদদের মতে কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা তিন হাজার মিটার বা তার কম হলে তাকে “পুওর ভিজিবিলিটি” বলা হয়। সাধারণত বিমানবন্দরে দৃষ্টিসীমা কমে গেলে বিমান চলাচল ব্যাহত হয়।

দৃষ্টিসীমা তিন হাজার মিটার বা তার নিচে নেমে আসলেই এভিয়েশন ওয়ার্নিং দেয়া হয়। আর দুই হাজার বা তার নিচে আসলে তখন আর বিমান নামতেও পারে না।

আবহাওয়াবিদের ভাষায় কুয়াশা হচ্ছে, “লো ক্লাউড”। শীতকালে তাপমাত্রা কম থাকে। তখন মাটিতে থাকা আদ্রতা ওপরে উঠে গিয়ে কুয়াশা তৈরি করে। এছাড়া “অ্যাডভেকশন ফগ” বা মাটির তুলনায় বাতাস উষ্ণ এবং আদ্রতা বেশি থাকার কারণে যে কুয়াশা তৈরি হয়ে ভেসে বেড়ায়- এ ধরণের কুয়াশা বাতাসের কারণে বাংলাদেশে চলে। তখন এধরণের ঘনকুয়াশার সৃষ্টি হয়ে থাকে। নৌপথে এমন পরিস্থিতি আরও কয়েক দিন থাকতে পারে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

ঘনকুয়াশা ছয়ঘন্টা পর পদ্মা পার

আপডেট সময় : ০১:০২:১২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২১

ভয়েস রিপোর্ট, দৌলতদিয়া

কুয়াশার ঘনত্বের কারণে পদ্মায় ছয়ঘন্টা ফেরিচলাচল বন্ধ থাকে। পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথের উভয় তীরে শ শ যানবাহন আটকা পড়ে। ঘনকুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা শূন্যে নেমে আসায় এ পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। প্রায় ছয়ঘন্টা পর কুয়াশা কমে আসলে ফেরি চলাচল শুরু হয়।

দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকার কারণে বেনাপোলগামী যাত্রীদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়। কারণ, বেনাপোল গামীবহু যাত্রী ছিলেন, যারা অসুস্থ এবং ভারতে চিকিৎসা করাতে যাচ্ছেন।
আবহাওয়াবিদদের মতে কুয়াশার কারণে দৃষ্টিসীমা তিন হাজার মিটার বা তার কম হলে তাকে “পুওর ভিজিবিলিটি” বলা হয়। সাধারণত বিমানবন্দরে দৃষ্টিসীমা কমে গেলে বিমান চলাচল ব্যাহত হয়।

দৃষ্টিসীমা তিন হাজার মিটার বা তার নিচে নেমে আসলেই এভিয়েশন ওয়ার্নিং দেয়া হয়। আর দুই হাজার বা তার নিচে আসলে তখন আর বিমান নামতেও পারে না।

আবহাওয়াবিদের ভাষায় কুয়াশা হচ্ছে, “লো ক্লাউড”। শীতকালে তাপমাত্রা কম থাকে। তখন মাটিতে থাকা আদ্রতা ওপরে উঠে গিয়ে কুয়াশা তৈরি করে। এছাড়া “অ্যাডভেকশন ফগ” বা মাটির তুলনায় বাতাস উষ্ণ এবং আদ্রতা বেশি থাকার কারণে যে কুয়াশা তৈরি হয়ে ভেসে বেড়ায়- এ ধরণের কুয়াশা বাতাসের কারণে বাংলাদেশে চলে। তখন এধরণের ঘনকুয়াশার সৃষ্টি হয়ে থাকে। নৌপথে এমন পরিস্থিতি আরও কয়েক দিন থাকতে পারে।