ঢাকা ০১:০৪ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ জুন ২০২৫, ৫ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশে ‘ভ্যাকসিন ইনস্টিটিউট’ তৈরি উদ্যোগ নিলেন শেখ হাসিনা

ঋদি হক, ঢাকা
  • আপডেট সময় : ০৯:১৯:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুন ২০২১ ২২৪ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

“শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের উন্নয়ন কোনও ম্যাজিক নয়। এটা আমাদের পরিকল্পনা, দর্শন ও আদর্শ। আমরা গ্রামের মানুষকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। যেটা জাতির পিতা চেয়েছিলেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করছি বলেই আজকে ধীরে ধীরে উন্নতি লাভ করছি, এগিয়ে যেতে পারছি”

উন্নয়নের নেত্রী শেখ হাসিনার সাহসী উচ্চারণে দেশের মানুষ আশায় বুক বেধেছেন। তারা বিশ্বাস করেন, যে নেতা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু গড়েছেন, বিশ্বমাণের সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণ করে চলেছেন। কানেক্টিভিটিতে ছুঁয়েছেন মাইলফলক। সেই নেতার উচ্চারণে বাংলার মানুষ যে সাহসী হয়ে ওঠবে এটাইতো স্বাভাবি। তারা সমকণ্ঠে উচ্চারণ করেন জয় হোক শেখ হাসিনার। তিনি যেমন অর্থনৈতিক মুক্তি এনে দিয়েছেন, উত্তাল সমুদ্রের বুকে গভীর বন্দর এবং বে-টার্মিনাল নির্মাণে দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনৈতিক হাবে পরিণত করতে চলেছেন বাংলাদেশকে।

শুধু কি তাই রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র, কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে বঙ্গবন্ধু টানেল, মেরিনড্রাইভ রুট, মহাকাশে স্যাটেলাই এবং জলের তলায় সাবমেরিণ, সবইতো এসেছে শেখ হাসিনার হাত ধরে। বাংলার সেই মুখ শেখ হাসিনাইতো পারেন ‘ভ্যাকসিন ইনস্টিটিউট’ প্রতিষ্ঠা করতে।

সব কিছুকে হারিয়ে পাহাড়সম ব্যাথাকে সঙ্গী করে দেশের উন্নয়নের এবং মানবকল্যাণে যে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন, সেই শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনা করে অনেক মা-বোন নফল নামাজ আদায় করেন। বঙ্গবন্ধুর পর তিনিই তো মানবমুক্তির দূত হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়নের ঝান্ডা উড়িয়ে চলেছেন বিশ্বময়।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের গড়া অসম্প্রদায়িক আওয়ামী লীগের ৭২তম প্রতিষ্ঠা বার্সিকীর দিনে, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছেন, ‘ভ্যাকসিন ইনস্টিটিউট’ গড়ে তোলার।

এসময় তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের টিকা তৈরির জন্য গবেষণা করা হচ্ছে। এই জন্য ইনস্টিটিউট তৈরি করা হবে। যেখানে টিকার গবেষণায় আমাদের দেশ যেন কাজ করতে পারে। নিজেরাই যাতে টিকা তৈরি করতে পারি। শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের ফার্মাসিটিক্যাল তৈরি করা দরকার। তার জন্য ইনস্টিটিউট তৈরি করবো। আমরাও যাতে ভবিষ্যতে টিকা তৈরি করতে পারি, তার জন্য যা যা দরকার ব্যবস্থা নেবো। সেই ধরনের পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।

বুধবার আওয়ামী লীগের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় এমনি গুরুত্বপূর্ণ কথা তুলে ধরেন শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দেন হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘করোনাভাইরাসের টিকা যখন গবেষণা পর্যায়ে ছিল। তখন প্রতিটি জায়গায় যোগাযোগ করেছি, কোথায় পাওয়া যায় টিকা। পৃথিবীর অনেক দেশই টিকা দিতে পারেনি এখনও। আমরা কিন্তু নিয়ে এসে দেওয়া শুরু করেছি। ভারতে যখন মহামারি আকারে শুরু হলো, তখন তারা টিকা রফতানি বন্ধ করে দেওয়ায় আমরা কিছুটা সমস্যায় পড়েছিলাম। কিন্তু পরবর্তীতে আমরা আবারও টিকা কেনা শুরু করেছি।

হাসিনা বলেন, দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে করোনার টিকা যাতে পৌঁছে যায়, তার ব্যবস্থা আমরা পর্যায়ক্রমে নিচ্ছি। আমার খুব দুঃখ লাগে যাদেরকে আমরা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আগেভাগে টিকা দিয়েছি, দুই ডোজ নেওয়ার পর তারা এখন সমালোচনা করেন। অথচ তারাই সবার আগে নিয়েছেন।

তাদের আবার বড় বড় সমালোচনার কথা। একে গালি, ওকে গালি দেন। আমরা শুনি। এটাই অবাক লাগে। কিন্তু তারা যখন নিয়েছিলেন তখনতো এ কথা বলেননি। এখন আবার সমালোচনা কেন? বিশ্বের পরিস্থিতিটা বুঝতে হবে।

যে টিকা আমরা ৪ ডলারে কিনেছিলাম, এখন তা ১৫ ডলারে কিনতে হচ্ছে। সামনে হয়তো আরও বেশি দাম হবে। আমরাতো আগেই টাকা-পয়সা দিয়ে সব চেষ্টাটা করেছিলাম। কিন্তু এটা আন্তর্জাতিক বিষয়। যারা সমালোচনা করেন, তাদের বলবো একটু ধৈর্য ধরুন। তারপর দেখেন আমরা কতটুকু কী করতে পারি। তারপর সমালোচনা করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাস আমাদের সকলের জীবনকে অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে নিয়ে গেছে। সবচেয়ে বেশি বিচ্ছিন্ন হয়ে আছি বোধহয় আমি। এর কারণে আমি না পারি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী, আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে। ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছিলাম বলেই আজকে আপনাদের সামনে বসতে পেরেছি। বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করার সুযোগ পাই, বা রাষ্ট্রের কর্মসূচি পালন করার সুযোগ পাই।

হাসিনা আরও বলেন, ‘করোনাভাইরাস আমাদের যথেষ্ট কষ্ট দিচ্ছে। সারাবিশ্বে সমস্যা হচ্ছে। আমরা একদিকে অর্থনৈতিক গতিটা ঠিক রাখার চেষ্টা করছি। যদিও এতে অনেক ক্ষতি হচ্ছে। তারপরও যে লক্ষ্যটা ছিল সেটা হয়তো পূরণ করতে পারিনি। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশই সব থেকে ভালো আছে এবং থাকবে।’

শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের উন্নয়ন কোনও ম্যাজিক নয়। এটা আমাদের পরিকল্পনা, দর্শন ও আদর্শ। আমরা গ্রামের মানুষকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। যেটা জাতির পিতা চেয়েছিলেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করছি বলেই আজকে ধীরে ধীরে উন্নতি লাভ করছি, এগিয়ে যেতে পারছি।

আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ গণভবন থেকে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন। সূচনা বক্তব্য রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আরও বক্তব্য রাখেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, জাহাঙ্গীর কবির নানক, কার্যনির্বাহী সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মেহের আফরোজ চুমকি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

বাংলাদেশে ‘ভ্যাকসিন ইনস্টিটিউট’ তৈরি উদ্যোগ নিলেন শেখ হাসিনা

আপডেট সময় : ০৯:১৯:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ জুন ২০২১

“শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের উন্নয়ন কোনও ম্যাজিক নয়। এটা আমাদের পরিকল্পনা, দর্শন ও আদর্শ। আমরা গ্রামের মানুষকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। যেটা জাতির পিতা চেয়েছিলেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করছি বলেই আজকে ধীরে ধীরে উন্নতি লাভ করছি, এগিয়ে যেতে পারছি”

উন্নয়নের নেত্রী শেখ হাসিনার সাহসী উচ্চারণে দেশের মানুষ আশায় বুক বেধেছেন। তারা বিশ্বাস করেন, যে নেতা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু গড়েছেন, বিশ্বমাণের সড়ক-মহাসড়ক নির্মাণ করে চলেছেন। কানেক্টিভিটিতে ছুঁয়েছেন মাইলফলক। সেই নেতার উচ্চারণে বাংলার মানুষ যে সাহসী হয়ে ওঠবে এটাইতো স্বাভাবি। তারা সমকণ্ঠে উচ্চারণ করেন জয় হোক শেখ হাসিনার। তিনি যেমন অর্থনৈতিক মুক্তি এনে দিয়েছেন, উত্তাল সমুদ্রের বুকে গভীর বন্দর এবং বে-টার্মিনাল নির্মাণে দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনৈতিক হাবে পরিণত করতে চলেছেন বাংলাদেশকে।

শুধু কি তাই রূপপুর পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র, কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে বঙ্গবন্ধু টানেল, মেরিনড্রাইভ রুট, মহাকাশে স্যাটেলাই এবং জলের তলায় সাবমেরিণ, সবইতো এসেছে শেখ হাসিনার হাত ধরে। বাংলার সেই মুখ শেখ হাসিনাইতো পারেন ‘ভ্যাকসিন ইনস্টিটিউট’ প্রতিষ্ঠা করতে।

সব কিছুকে হারিয়ে পাহাড়সম ব্যাথাকে সঙ্গী করে দেশের উন্নয়নের এবং মানবকল্যাণে যে নিজেকে উৎসর্গ করেছেন, সেই শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনা করে অনেক মা-বোন নফল নামাজ আদায় করেন। বঙ্গবন্ধুর পর তিনিই তো মানবমুক্তির দূত হিসেবে বাংলাদেশের উন্নয়নের ঝান্ডা উড়িয়ে চলেছেন বিশ্বময়।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের গড়া অসম্প্রদায়িক আওয়ামী লীগের ৭২তম প্রতিষ্ঠা বার্সিকীর দিনে, বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষণা দিয়েছেন, ‘ভ্যাকসিন ইনস্টিটিউট’ গড়ে তোলার।

এসময় তিনি বলেন, করোনাভাইরাসের টিকা তৈরির জন্য গবেষণা করা হচ্ছে। এই জন্য ইনস্টিটিউট তৈরি করা হবে। যেখানে টিকার গবেষণায় আমাদের দেশ যেন কাজ করতে পারে। নিজেরাই যাতে টিকা তৈরি করতে পারি। শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের ফার্মাসিটিক্যাল তৈরি করা দরকার। তার জন্য ইনস্টিটিউট তৈরি করবো। আমরাও যাতে ভবিষ্যতে টিকা তৈরি করতে পারি, তার জন্য যা যা দরকার ব্যবস্থা নেবো। সেই ধরনের পরিকল্পনাও নেওয়া হয়েছে।

বুধবার আওয়ামী লীগের ৭২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় এমনি গুরুত্বপূর্ণ কথা তুলে ধরেন শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যোগ দেন হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘করোনাভাইরাসের টিকা যখন গবেষণা পর্যায়ে ছিল। তখন প্রতিটি জায়গায় যোগাযোগ করেছি, কোথায় পাওয়া যায় টিকা। পৃথিবীর অনেক দেশই টিকা দিতে পারেনি এখনও। আমরা কিন্তু নিয়ে এসে দেওয়া শুরু করেছি। ভারতে যখন মহামারি আকারে শুরু হলো, তখন তারা টিকা রফতানি বন্ধ করে দেওয়ায় আমরা কিছুটা সমস্যায় পড়েছিলাম। কিন্তু পরবর্তীতে আমরা আবারও টিকা কেনা শুরু করেছি।

হাসিনা বলেন, দেশের প্রতিটি মানুষের কাছে করোনার টিকা যাতে পৌঁছে যায়, তার ব্যবস্থা আমরা পর্যায়ক্রমে নিচ্ছি। আমার খুব দুঃখ লাগে যাদেরকে আমরা অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আগেভাগে টিকা দিয়েছি, দুই ডোজ নেওয়ার পর তারা এখন সমালোচনা করেন। অথচ তারাই সবার আগে নিয়েছেন।

তাদের আবার বড় বড় সমালোচনার কথা। একে গালি, ওকে গালি দেন। আমরা শুনি। এটাই অবাক লাগে। কিন্তু তারা যখন নিয়েছিলেন তখনতো এ কথা বলেননি। এখন আবার সমালোচনা কেন? বিশ্বের পরিস্থিতিটা বুঝতে হবে।

যে টিকা আমরা ৪ ডলারে কিনেছিলাম, এখন তা ১৫ ডলারে কিনতে হচ্ছে। সামনে হয়তো আরও বেশি দাম হবে। আমরাতো আগেই টাকা-পয়সা দিয়ে সব চেষ্টাটা করেছিলাম। কিন্তু এটা আন্তর্জাতিক বিষয়। যারা সমালোচনা করেন, তাদের বলবো একটু ধৈর্য ধরুন। তারপর দেখেন আমরা কতটুকু কী করতে পারি। তারপর সমালোচনা করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনাভাইরাস আমাদের সকলের জীবনকে অস্বাভাবিক পরিস্থিতিতে নিয়ে গেছে। সবচেয়ে বেশি বিচ্ছিন্ন হয়ে আছি বোধহয় আমি। এর কারণে আমি না পারি আওয়ামী লীগের নেতাকর্মী, আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে। ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছিলাম বলেই আজকে আপনাদের সামনে বসতে পেরেছি। বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করার সুযোগ পাই, বা রাষ্ট্রের কর্মসূচি পালন করার সুযোগ পাই।

হাসিনা আরও বলেন, ‘করোনাভাইরাস আমাদের যথেষ্ট কষ্ট দিচ্ছে। সারাবিশ্বে সমস্যা হচ্ছে। আমরা একদিকে অর্থনৈতিক গতিটা ঠিক রাখার চেষ্টা করছি। যদিও এতে অনেক ক্ষতি হচ্ছে। তারপরও যে লক্ষ্যটা ছিল সেটা হয়তো পূরণ করতে পারিনি। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশই সব থেকে ভালো আছে এবং থাকবে।’

শেখ হাসিনা বলেন, আমাদের উন্নয়ন কোনও ম্যাজিক নয়। এটা আমাদের পরিকল্পনা, দর্শন ও আদর্শ। আমরা গ্রামের মানুষকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি। যেটা জাতির পিতা চেয়েছিলেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করছি বলেই আজকে ধীরে ধীরে উন্নতি লাভ করছি, এগিয়ে যেতে পারছি।

আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবদুস সোবহান গোলাপ গণভবন থেকে অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন। সূচনা বক্তব্য রাখেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আরও বক্তব্য রাখেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মতিয়া চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, জাহাঙ্গীর কবির নানক, কার্যনির্বাহী সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক মেহের আফরোজ চুমকি, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের সভাপতি আবু আহমেদ মন্নাফী, উত্তরের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান।