ঢাকা ০২:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ১৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::

এবছর একুশে পদক পাচ্ছেন ১৪ ব্যক্তি

নিজস্ব প্রতিনিধি, ঢাকা
  • আপডেট সময় : ০৮:৩৫:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ ৬৯ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

 

কবি, সাহিত্রিক, চিত্রশিল্পী, সাংবাদিকও গবেষকসহ ১৪ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি পাচ্ছেন ২০২৫ সালের একুশে পদক।

পদকপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন, প্রয়াত কবি হেলাল হাফিজ, কথাশিল্পী শহীদুল জহির, আলোকচিত্রী নাসির আলী মামুন, সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানসহ ১৪ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল।

বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী সংবাদ সম্মেলনে সংস্কৃতিবিষয়ক মনোনীতদের নাম প্রকাশ করেন।

এ বছর শিল্পকলায় পাঁচজন, সাংবাদিকতায় একজন, সাংবাদিকতা ও মানবাধিকারে একজন, সংস্কৃতি ও শিক্ষায় একজন, শিক্ষায় একজন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে একজন, সমাজসেবায় একজন, ভাষা ও সাহিত্যে দুজন, গবেষণায় একজন এবং ক্রীড়াক্ষেত্রে জাতীয় নারী ফুটবল দলকে একুশে পদকের জন্য মনোনীত করা হয়েছে।

শিল্পকলার বিভিন্ন শ্রেণিতে পাঁচজন হলেন, চলচ্চিত্রে আজিজুর রহমান (মরণোত্তর), সংগীতে ওস্তাদ নিরোধ বরণ বড়ুয়া এবং ফেরদৌস আরা, আলোকচিত্রে নাসির আলী মামুন ও চিত্রকলায় রোকেয়া সুলতানা।

সাংবাদিকতায় এবার একুশে পদক পাচ্ছেন মাহফুজ উল্লা (মরণোত্তর), সাংবাদিকতা ও মানবাধিকারে পদক মাহমুদুর রহমান।

সংস্কৃতি ও শিক্ষা ক্যাটাগরিতে ড. শহীদুল আলম, শিক্ষায় ড. নিয়াজ জামান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে মেহেদী হাসান খান, সমাজসেবায় মোহাম্মদ ইউসুফ চৌধুরী (মরণোত্তর) একুশে পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন।

ভাষা ও সাহিত্য ক্যাটাগরিতে পদক পাচ্ছেন কবি হেলাল হাফিজ (মরণোত্তর) এবং শহীদুল জহির (মো. শহীদুল হক) (মরণোত্তর)।

এছাড়া ক্রীড়াক্ষেত্রে একুশে পদক পাচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল।

নীতিমালা অনুযায়ী, নির্বাচিত প্রত্যেককে এককালীন নগদ চার লাখ টাকাসহ ৩৫ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণপদক, রেপ্লিকা ও একটি সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়।

রাষ্ট্রের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদক। ভাষা আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে চালু করা একুশে পদক সরকার প্রতি বছর বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে দিয়ে থাকে।

বাংলাদেশের বিশিষ্ট সাহিত্যিক, শিল্পী, শিক্ষাবিদ, ভাষাসৈনিক, ভাষাবিদ, গবেষক, সাংবাদিক, অর্থনীতিবিদ, দারিদ্র্য বিমোচনে অবদানকারী, সামাজিক ব্যক্তিত্ব ও প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় পর্যায়ে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৭৬ সাল থেকে একুশে পদক দেওয়া হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য

এবছর একুশে পদক পাচ্ছেন ১৪ ব্যক্তি

আপডেট সময় : ০৮:৩৫:২২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

 

কবি, সাহিত্রিক, চিত্রশিল্পী, সাংবাদিকও গবেষকসহ ১৪ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি পাচ্ছেন ২০২৫ সালের একুশে পদক।

পদকপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন, প্রয়াত কবি হেলাল হাফিজ, কথাশিল্পী শহীদুল জহির, আলোকচিত্রী নাসির আলী মামুন, সাংবাদিক মাহমুদুর রহমানসহ ১৪ জন বিশিষ্ট ব্যক্তি এবং বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল।

বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী সংবাদ সম্মেলনে সংস্কৃতিবিষয়ক মনোনীতদের নাম প্রকাশ করেন।

এ বছর শিল্পকলায় পাঁচজন, সাংবাদিকতায় একজন, সাংবাদিকতা ও মানবাধিকারে একজন, সংস্কৃতি ও শিক্ষায় একজন, শিক্ষায় একজন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে একজন, সমাজসেবায় একজন, ভাষা ও সাহিত্যে দুজন, গবেষণায় একজন এবং ক্রীড়াক্ষেত্রে জাতীয় নারী ফুটবল দলকে একুশে পদকের জন্য মনোনীত করা হয়েছে।

শিল্পকলার বিভিন্ন শ্রেণিতে পাঁচজন হলেন, চলচ্চিত্রে আজিজুর রহমান (মরণোত্তর), সংগীতে ওস্তাদ নিরোধ বরণ বড়ুয়া এবং ফেরদৌস আরা, আলোকচিত্রে নাসির আলী মামুন ও চিত্রকলায় রোকেয়া সুলতানা।

সাংবাদিকতায় এবার একুশে পদক পাচ্ছেন মাহফুজ উল্লা (মরণোত্তর), সাংবাদিকতা ও মানবাধিকারে পদক মাহমুদুর রহমান।

সংস্কৃতি ও শিক্ষা ক্যাটাগরিতে ড. শহীদুল আলম, শিক্ষায় ড. নিয়াজ জামান, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে মেহেদী হাসান খান, সমাজসেবায় মোহাম্মদ ইউসুফ চৌধুরী (মরণোত্তর) একুশে পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন।

ভাষা ও সাহিত্য ক্যাটাগরিতে পদক পাচ্ছেন কবি হেলাল হাফিজ (মরণোত্তর) এবং শহীদুল জহির (মো. শহীদুল হক) (মরণোত্তর)।

এছাড়া ক্রীড়াক্ষেত্রে একুশে পদক পাচ্ছে বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দল।

নীতিমালা অনুযায়ী, নির্বাচিত প্রত্যেককে এককালীন নগদ চার লাখ টাকাসহ ৩৫ গ্রাম ওজনের একটি স্বর্ণপদক, রেপ্লিকা ও একটি সম্মাননাপত্র দেওয়া হয়।

রাষ্ট্রের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা একুশে পদক। ভাষা আন্দোলনে শহীদদের স্মরণে চালু করা একুশে পদক সরকার প্রতি বছর বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে দিয়ে থাকে।

বাংলাদেশের বিশিষ্ট সাহিত্যিক, শিল্পী, শিক্ষাবিদ, ভাষাসৈনিক, ভাষাবিদ, গবেষক, সাংবাদিক, অর্থনীতিবিদ, দারিদ্র্য বিমোচনে অবদানকারী, সামাজিক ব্যক্তিত্ব ও প্রতিষ্ঠানকে জাতীয় পর্যায়ে অনন্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৭৬ সাল থেকে একুশে পদক দেওয়া হচ্ছে।