ঢাকা ০৫:২০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৮ জুলাই ২০২৫, ২৪ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

উইঘুর বন্দীদের মুক্তি দাবিতে কাজাখস্তান ও তুরস্কে বিক্ষোভ

প্রতিনিধির নাম
  • আপডেট সময় : ১০:২৪:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ মার্চ ২০২১ ২৮০ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস একাত্তর অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক

চীনের জিনজিয়াং প্রদেশের বন্দীশিবিরে আটকদের ওপর নির্যাতন বন্ধে বিক্ষোভ হয়েছে কাজাখস্তান ও তুরস্কে। দেশ দুটির চীনা দূতাবাসের সামনে এই বিক্ষোভ করে ওই বন্দীশিবিরে আটক ব্যক্তিদের পারিবারের নারী সদস্যরা। নিজেদের নিখোঁজ পরিবারের সদস্যদের খোঁজ ও ক্যাম্পে বন্দীদের মুক্তির দাবি জানান তারা। সোমবার আন্তর্জাতিক নারী দিবসে তারা এই কর্মসূচি পালন করেন তারা।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়া হালিদা আখায়তখান জানান, তিনি তার পুরো পরিবারকে হারিয়েছেন। ২০১৩ সালে তার তিন ছেলে এবং তাদের স্ত্রীদের গ্রেফতার করে জিনজিয়াংয়ের বন্দীশিবিরে নেওয়া হয়। তিনি বলেন, আমার পুত্রবধূদের দুই থেকে ছয় বছর পর্যন্ত কারাদ দেওয়া হয়েছে। আমার দুই ছেলেকে ২৮ বছর এবং আমার ছোট ছেলেকে ১০ বছরের জেল দেওয়া হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ধর্মীয় উগ্রবাদের অভিযোগ আনা হয়েছে। আমি জানি না তারা এখন কোথায় আছে। পশ্চিমের প্রদেশ জিনজিয়াংয়ে সংখ্যালঘু মুসলিমদের ওপর নিপীড়নের অভিযোগ ওঠার পর ব্যাপক সমালোচনার মুখে রয়েছে চীন।

জিনজিয়াংয়ের আটক কেন্দ্রে ‘সংশোধনের নামে আটক রাখা হয়েছে হাজার হাজার উইঘুর, কাজাখ, তুর্কি ও অন্যান্য নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর মুসলিমকে।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :

উইঘুর বন্দীদের মুক্তি দাবিতে কাজাখস্তান ও তুরস্কে বিক্ষোভ

আপডেট সময় : ১০:২৪:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ মার্চ ২০২১

ভয়েস ডিজিটাল ডেস্ক

চীনের জিনজিয়াং প্রদেশের বন্দীশিবিরে আটকদের ওপর নির্যাতন বন্ধে বিক্ষোভ হয়েছে কাজাখস্তান ও তুরস্কে। দেশ দুটির চীনা দূতাবাসের সামনে এই বিক্ষোভ করে ওই বন্দীশিবিরে আটক ব্যক্তিদের পারিবারের নারী সদস্যরা। নিজেদের নিখোঁজ পরিবারের সদস্যদের খোঁজ ও ক্যাম্পে বন্দীদের মুক্তির দাবি জানান তারা। সোমবার আন্তর্জাতিক নারী দিবসে তারা এই কর্মসূচি পালন করেন তারা।

বিক্ষোভে অংশ নেওয়া হালিদা আখায়তখান জানান, তিনি তার পুরো পরিবারকে হারিয়েছেন। ২০১৩ সালে তার তিন ছেলে এবং তাদের স্ত্রীদের গ্রেফতার করে জিনজিয়াংয়ের বন্দীশিবিরে নেওয়া হয়। তিনি বলেন, আমার পুত্রবধূদের দুই থেকে ছয় বছর পর্যন্ত কারাদ দেওয়া হয়েছে। আমার দুই ছেলেকে ২৮ বছর এবং আমার ছোট ছেলেকে ১০ বছরের জেল দেওয়া হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ধর্মীয় উগ্রবাদের অভিযোগ আনা হয়েছে। আমি জানি না তারা এখন কোথায় আছে। পশ্চিমের প্রদেশ জিনজিয়াংয়ে সংখ্যালঘু মুসলিমদের ওপর নিপীড়নের অভিযোগ ওঠার পর ব্যাপক সমালোচনার মুখে রয়েছে চীন।

জিনজিয়াংয়ের আটক কেন্দ্রে ‘সংশোধনের নামে আটক রাখা হয়েছে হাজার হাজার উইঘুর, কাজাখ, তুর্কি ও অন্যান্য নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর মুসলিমকে।