অসহায় মানুষের সেবায় সেনাবাহিনী
- আপডেট সময় : ১১:৪৭:২৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ মে ২০২০ ৫৫৭ বার পড়া হয়েছে
ভয়েস ডিজটিাল ডেস্ক : বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশও যখন করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত। তখন শুরু হয়েছে প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সুরক্ষা তৎপরতা। নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন তারা। প্রতিটি জাতীয় দুর্যোগে মানুষের পাশে সেনাবাহিনীর সদস্য দৃঢ় প্রত্যয়ে সম্মুখপানে এগিয়ে চলেছেন। ঘূর্ণিঝড় আম্পানের আঘাতে লন্ডভন্ড সাতক্ষীরা-খুলনাসহ উপকূলের জেলাগুলোয় উদ্ধার, ত্রাণ ও চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত হয়েছেন। বন্যা, ঝড়, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কোথায় নেই সেনাবাহির সম্পৃক্ততা।
থেমে নেই বিজিবি, নৌবাহিনীসহ সেনাবাহিনীও। প্রত্যেকেই প্রত্যেকের জায়গা থেকে দাঁড়িয়েছে অসহায় মানুষদের পাশে। করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর ১৯ পদাতিক ডিভিশন ত্রাণ তৎপরতায় নিয়োজিত নেত্রকোনা জেলায়। যে নিভৃত গ্রামে সাধারণ মানুষের পদচারণা পড়ে না, সেখানে সেনা সদস্যরা ত্রাণ সামগ্রী কাঁধে বহন করে পৌঁছে দিচ্ছেন।
সেনাবাহিনী প্রধানের দিক নির্দেশনায় এবং জিওসি ১৯ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার, ঘাটাইল এরিয়ার তত্ত্বাবধানে ময়মনসিংহ সেনানিবাসের ৭৭ পদাতিক ব্রিগেডের অধীন ৮ম বেঙ্গল রেজিমেন্ট নেত্রকোনা জেলার অসামরিক প্রশাসনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে করোনার প্রতিরোধে কাজ করে চলেছেন তারা।
নেত্রকোনায় দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন এ এইচ এম আতিকুল হক জানান, ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট নেত্রকোনার প্রত্যন্ত এলাকার অসহায় মানুষদের খাদ্য, ওষুধ, চিকিৎসা এবং বিভিন্ন ধরনের বীজ সহায়তা দেয়া হচ্ছে। মেডিকেল সরঞ্জাম মাস্ক, হ্যান্ড গ্লাভস, হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ ও মানবিক আচরণের মাধ্যমে নেত্রকোনার সাধারণ জনগণের দোড়গোড়ায় পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছেন।
জেলার ১০টি উপজেলায় সহস্রাধিক পরিবারে বাড়ি বাড়ি গিয়ে সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। একই সঙ্গে সেখানে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালনা করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত তিন শতাধিক দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা পেয়েছেন এবং তা অব্যাহত রয়েছে।
নেত্রকোনা সদর ও পৌরসভার বিভিন্ন রাস্তায় গত দুই মাস ধরে দফায় দফায় জীবাণুনাশক স্প্রে করা হয়েছে।
ময়মনসিংহ দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আশরাফ আলী জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় কোভিড-১৯ প্রতিরোধে সাধারণ জনগণের সেবা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে সকল প্রকার কার্যক্রম পরিচলানায় সর্বদা প্রস্তুত রয়েছেন সেনাসদস্যরা।
অসহায় মানুষের সেবায় সেনাবাহিনী
বিশ্বের সঙ্গে বাংলাদেশও যখন করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত। তখন শুরু হয়েছে প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সুরক্ষা তৎপরতা। নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন তারা। প্রতিটি জাতীয় দুর্যোগে মানুষের পাশে সেনাবাহিনীর সদস্য দৃঢ় প্রত্যয়ে সম্মুখপানে এগিয়ে চলেছেন। ঘূর্ণিঝড় আম্পানের আঘাতে লন্ডভন্ড সাতক্ষীরা-খুলনাসহ উপকূলের জেলাগুলোয় উদ্ধার, ত্রাণ ও চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত হয়েছেন। বন্যা, ঝড়, করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব কোথায় নেই সেনাবাহির সম্পৃক্ততা।
থেমে নেই বিজিবি, নৌবাহিনীসহ সেনাবাহিনীও। প্রত্যেকেই প্রত্যেকের জায়গা থেকে দাঁড়িয়েছে অসহায় মানুষদের পাশে। করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনীর ১৯ পদাতিক ডিভিশন ত্রাণ তৎপরতায় নিয়োজিত নেত্রকোনা জেলায়। যে নিভৃত গ্রামে সাধারণ মানুষের পদচারণা পড়ে না, সেখানে সেনা সদস্যরা ত্রাণ সামগ্রী কাঁধে বহন করে পৌঁছে দিচ্ছেন।
সেনাবাহিনী প্রধানের দিক নির্দেশনায় এবং জিওসি ১৯ পদাতিক ডিভিশন ও এরিয়া কমান্ডার, ঘাটাইল এরিয়ার তত্ত্বাবধানে ময়মনসিংহ সেনানিবাসের ৭৭ পদাতিক ব্রিগেডের অধীন ৮ম বেঙ্গল রেজিমেন্ট নেত্রকোনা জেলার অসামরিক প্রশাসনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে করোনার প্রতিরোধে কাজ করে চলেছেন তারা।
নেত্রকোনায় দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত ক্যাপ্টেন এ এইচ এম আতিকুল হক জানান, ৮ম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট নেত্রকোনার প্রত্যন্ত এলাকার অসহায় মানুষদের খাদ্য, ওষুধ, চিকিৎসা এবং বিভিন্ন ধরনের বীজ সহায়তা দেয়া হচ্ছে। মেডিকেল সরঞ্জাম মাস্ক, হ্যান্ড গ্লাভস, হ্যান্ড স্যানিটাইজার বিতরণ ও মানবিক আচরণের মাধ্যমে নেত্রকোনার সাধারণ জনগণের দোড়গোড়ায় পৌঁছাতে সক্ষম হয়েছেন।
জেলার ১০টি উপজেলায় সহস্রাধিক পরিবারে বাড়ি বাড়ি গিয়ে সহায়তা দিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। একই সঙ্গে সেখানে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালনা করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত তিন শতাধিক দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা পেয়েছেন এবং তা অব্যাহত রয়েছে।
নেত্রকোনা সদর ও পৌরসভার বিভিন্ন রাস্তায় গত দুই মাস ধরে দফায় দফায় জীবাণুনাশক স্প্রে করা হয়েছে।
ময়মনসিংহ দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আশরাফ আলী জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় কোভিড-১৯ প্রতিরোধে সাধারণ জনগণের সেবা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে সকল প্রকার কার্যক্রম পরিচলানায় সর্বদা প্রস্তুত রয়েছেন সেনাসদস্যরা।